Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Rural Development: দার্জিলিং-কালিম্পঙের উন্নয়নে ৮৩ কোটি বরাদ্দ কেন্দ্রের

Darjeeling and Kalimpong: বৃহস্পতিবারই কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রকের থেকে এই আর্থিক বরাদ্দের খবর এসে পৌঁছেছে নবান্ন। বাংলার বকেয়া টাকা নিয়ে কেন্দ্র ও রাজ্য টানাপোড়েনের মধ্যেই এবার দুই পাহাড়ি জেলার উন্নয়নের জন্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিংয়ের গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক থেকে এই ৮৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হচ্ছে।

Rural Development: দার্জিলিং-কালিম্পঙের উন্নয়নে ৮৩ কোটি বরাদ্দ কেন্দ্রের
দার্জিলিঙের ছবিImage Credit source: Pixabay
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Sep 21, 2023 | 9:50 PM

কলকাতা: পাহাড়ের দুই জেলার উন্নয়নের জন্য টাকা বরাদ্দ করল কেন্দ্র। দার্জিলিং ও কালিম্পং – এই দুই জেলার পার্বত্য এলাকার জন্য মোট ৮৩ কোটি টাকা অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবারই কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রকের থেকে এই আর্থিক বরাদ্দের খবর এসে পৌঁছেছে নবান্ন। বাংলার বকেয়া টাকা নিয়ে কেন্দ্র ও রাজ্য টানাপোড়েনের মধ্যেই এবার দুই পাহাড়ি জেলার উন্নয়নের জন্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিংয়ের গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক থেকে এই ৮৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হচ্ছে। সূত্রের খবর, এই খাতে আগামী দিনে আরও টাকা পাঠানো হতে পারে। পঞ্চদশ অর্থ কমিশন অনুযায়ী এই টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। জিটিএ আওতাভুক্ত এলাকায় এই বরাদ্দকৃত অর্থ খরচ করা হবে। জিটিএ নিজের মতো করে গ্রামোন্নয়নের কাজে এই টাকা ব্যবহার করতে পারবে।

উল্লেখ্য, পাহাড়ে দীর্ঘদিন পরে এবার ফের পঞ্চায়েত নির্বাচন হয়েছে। পাহাড়ের পঞ্চায়েত ভোট সমতলের থেকে কিছুটা আলাদা। দ্বিস্তরীয় পঞ্চায়েত ভোট হয় সেখানে। গ্রাম পঞ্চায়েত ও পঞ্চায়েত সমিতির ভোট। সমতলে জেলা পরিষদের যে ভূমিকা রয়েছে, পাহাড়ে তার সমতুল্য ভূমিকায় কাজ করে জিটিএ বোর্ড। প্রায় দুই দশক পাহাড়ে কোনও পঞ্চায়েত ভোট হয়নি। অবশেষে এবার ফের পাহাড়ে পঞ্চায়েত ভোট হয়েছে এবং দুই স্তরে বোর্ডও গঠন হয়ে গিয়েছে। এবার দুই জেলা মিলিয়ে পাহাড়ের মোট ১১২ টি গ্রাম পঞ্চায়েত ও ৯টি পঞ্চায়েত সমিতির উন্নয়নের জন্য আর্থিক বরাদ্দ পাঠাল কেন্দ্র।

প্রসঙ্গত, সামনেই লোকসভা নির্বাচন। হাতে গোনা আর কিছু মাস বাকি। আর তার আগে পাহাড়ের গ্রামীণ এলাকার উন্নয়নে কেন্দ্রের এই আর্থিক বরাদ্দ কতটা প্রভাব ফেলে সেই দিকেই নজর রাজ্য রাজনীতির পর্যবেক্ষকদের।