Ram Mandir: রাম মন্দিরের উদ্বোধন ঘিরে উদ্বেল দেশ, কী বলছেন বিমান-অধীররা

Ram Mandir: বিমান বসুর বক্তব্য, এসবের মধ্যে দিয়ে একটা ভাবাবেগ তৈরির চেষ্টা চলছে। তিনি বলেন, "ভাবাবেগ তৈরির চেষ্টা করছে প্রথম থেকেই। হিন্দুত্ব এবং রাজনীতি আর হিন্দু হিসাবে তাঁর ধর্মের আচরণের মধ্যে ফারাক আছে। যার যা ধর্ম তা সে পালন করবে। কিন্তু এটা যেন জবরদস্তি।"

| Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Jan 21, 2024 | 8:44 PM

কলকাতা: অযোধ্যায় রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সোমবার। রবিবার থেকেই রামভূমের আকাশ আলোয় আলো। লক্ষ লক্ষ মানুষ অযোধ্যায় ভিড় জমিয়েছেন শুধুমাত্র এই মাহেন্দ্রক্ষণের সাক্ষী থাকবেন বলে। বাংলাতেও নানা কর্মকাণ্ড হতে চলেছে বঙ্গ বিজেপির হাত ধরে। আর তা নিয়ে বঙ্গ রাজনীতিও বেশ চর্চায়। বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসুর বক্তব্য, এসবের মধ্যে দিয়ে একটা ভাবাবেগ তৈরির চেষ্টা চলছে। তিনি বলেন, “ভাবাবেগ তৈরির চেষ্টা করছে প্রথম থেকেই। হিন্দুত্ব এবং রাজনীতি আর হিন্দু হিসাবে তাঁর ধর্মের আচরণের মধ্যে ফারাক আছে। যার যা ধর্ম তা সে পালন করবে। কিন্তু এটা যেন জবরদস্তি।”

তৃণমূল সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য, গোটা দেশে নানারকমের সমস্যা আছে। সুদীপের কথায়, “বেকারত্বের সমস্যা, মূল্যবৃদ্ধির সমস্যা। সেগুলো নিয়েও কেন্দ্রীয় সরকার তৎপরতার সঙ্গে এগিয়ে আসুক, নির্বাচন ইস্তাহারে যা যা বলেছিল, সেগুলিও পালন করুক।”

প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীর কথায়, “আমাদের জীবনে তো শুধু মন্দির, মসজিদ নিয়ে থাকলেই হবে না। মন্দির, মসজিদ তো আছেই হাজার হাজার বছর ধরে। শতাব্দী প্রাচীন এই সংস্কৃতি আমাদের। কিন্তু মানুষের প্রতিদিনের যে সমস্যা তা নিয়ে কেউ কথা বলছে না। কৃষকের সমস্যা, রুটিরুজির সমস্যা, স্বাস্থ্যের সমস্যা তা নিয়ে কারও কথা নেই।” একইসুর আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকীর গলাতেও। তিনিও বলছেন, “মন্দির, মসজিদ থেকে মানুষের রুটিরুজির দরকার আরও বেশি। ক্ষুধার সূচকটা দেখতে হবে।”

কলকাতা: অযোধ্যায় রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সোমবার। রবিবার থেকেই রামভূমের আকাশ আলোয় আলো। লক্ষ লক্ষ মানুষ অযোধ্যায় ভিড় জমিয়েছেন শুধুমাত্র এই মাহেন্দ্রক্ষণের সাক্ষী থাকবেন বলে। বাংলাতেও নানা কর্মকাণ্ড হতে চলেছে বঙ্গ বিজেপির হাত ধরে। আর তা নিয়ে বঙ্গ রাজনীতিও বেশ চর্চায়। বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসুর বক্তব্য, এসবের মধ্যে দিয়ে একটা ভাবাবেগ তৈরির চেষ্টা চলছে। তিনি বলেন, “ভাবাবেগ তৈরির চেষ্টা করছে প্রথম থেকেই। হিন্দুত্ব এবং রাজনীতি আর হিন্দু হিসাবে তাঁর ধর্মের আচরণের মধ্যে ফারাক আছে। যার যা ধর্ম তা সে পালন করবে। কিন্তু এটা যেন জবরদস্তি।”

তৃণমূল সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য, গোটা দেশে নানারকমের সমস্যা আছে। সুদীপের কথায়, “বেকারত্বের সমস্যা, মূল্যবৃদ্ধির সমস্যা। সেগুলো নিয়েও কেন্দ্রীয় সরকার তৎপরতার সঙ্গে এগিয়ে আসুক, নির্বাচন ইস্তাহারে যা যা বলেছিল, সেগুলিও পালন করুক।”

প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীর কথায়, “আমাদের জীবনে তো শুধু মন্দির, মসজিদ নিয়ে থাকলেই হবে না। মন্দির, মসজিদ তো আছেই হাজার হাজার বছর ধরে। শতাব্দী প্রাচীন এই সংস্কৃতি আমাদের। কিন্তু মানুষের প্রতিদিনের যে সমস্যা তা নিয়ে কেউ কথা বলছে না। কৃষকের সমস্যা, রুটিরুজির সমস্যা, স্বাস্থ্যের সমস্যা তা নিয়ে কারও কথা নেই।” একইসুর আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকীর গলাতেও। তিনিও বলছেন, “মন্দির, মসজিদ থেকে মানুষের রুটিরুজির দরকার আরও বেশি। ক্ষুধার সূচকটা দেখতে হবে।”