বাংলার বিপদ বাড়িয়ে নির্ধারিত সময়ের আগেই ল্যান্ডফল করল ‘ইয়াস’! পূর্বাভাস বদলে কীসের আশঙ্কা আবহাওয়াবিদদের?
আশঙ্কা সত্যি করেই নির্ধারিত সময়ের আগে ল্যান্ডফল করল ইয়াস (Cyclone Yaas)। সকাল ৯টা তেই ধামরায় ল্যান্ডফল করল ইয়াস।
কলকাতা: আশঙ্কা সত্যি করেই নির্ধারিত সময়ের আগে ল্যান্ডফল করল ইয়াস (Cyclone Yaas)। সকাল ৯টা তেই ধামরায় ল্যান্ডফল করল ইয়াস। ঘণ্টায় ১৫৫ কিমি বেগে বইছে হাওয়া। ইয়াসের দাপটে সাগরের রুদ্র রূপ দেখছে বাংলা।
আবহাওয়াবিদরা পূর্বাভাস দিয়েছিলেন, বেলা ১২টায় ল্যান্ডফল করতে পারে ইয়াস। সময় এগিয়ে এলে বিপদ আরও বাড়বে বলেই আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন তাঁরা। কারণ আজ পূর্ণিমাতে রয়েছে ভরা কোটালও। ফলে জলোচ্ছ্বাস আরও তীব্র আকার নেবে। তীব্র ঘূর্ণিঝড়ের মাঝখানে আই ও সামনের দিকে আউটার ওয়াল থাকে। আউটার ওয়ালের সামনের অংশটা স্থলভাগে ঢুকতে শুরু করেছে। ধামরা থেকে বালেশ্বরের মাঝামাঝি জায়গায় ‘আউটার ওয়াল’ আছড়ে পড়তে শুরু করেছে।
এখানেই দুশ্চিন্তার কথা। কারণ সতর্কবার্তা আগেই ছিল, ল্যান্ডফলের সময় এগিয়ে এলে বিপদে পড়বেন পশ্চিমবঙ্গের উপকূলীয় এলাকার বাসিন্দারা। সমুদ্রের ওপর তৈরি হওয়ার ঘূর্ণিপাক ভরা কোটালের কাঁটায় আরও তীব্র আকার নেবে। এই ঘূর্ণিপাক হিট করছে পূর্ব মেদিনীপুরের উপকূলীয় এলাকাগুলি ও সুন্দরবনেও। ভরা কোটালের জেরে এখানে ৮০-১০০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে।
ঘূর্ণিঝড়ে সঙ্গে বুদ্ধপূর্ণিমা-ব্লাড মুন, তার ওপর পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ-ত্রহ্য স্পর্শে আজকে প্রকৃতির শক্তি প্রদর্শনের দিন। পৃথিবীর কাছাকাছি আজ লাল বড় চাঁদ। রাজ্য থেকে দেখা যাবে আংশিক। আপাতত ইয়াসের ঝাপটায় তটস্থ উপকূল। দিঘার সমুদ্রে এখন প্রবল জলোচ্ছ্বাস। একই অবস্থা গঙ্গাসাগর, ফ্রেজারগঞ্জেও।
কলকাতা: আশঙ্কা সত্যি করেই নির্ধারিত সময়ের আগে ল্যান্ডফল করল ইয়াস (Cyclone Yaas)। সকাল ৯টা তেই ধামরায় ল্যান্ডফল করল ইয়াস। ঘণ্টায় ১৫৫ কিমি বেগে বইছে হাওয়া। ইয়াসের দাপটে সাগরের রুদ্র রূপ দেখছে বাংলা।
আবহাওয়াবিদরা পূর্বাভাস দিয়েছিলেন, বেলা ১২টায় ল্যান্ডফল করতে পারে ইয়াস। সময় এগিয়ে এলে বিপদ আরও বাড়বে বলেই আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন তাঁরা। কারণ আজ পূর্ণিমাতে রয়েছে ভরা কোটালও। ফলে জলোচ্ছ্বাস আরও তীব্র আকার নেবে। তীব্র ঘূর্ণিঝড়ের মাঝখানে আই ও সামনের দিকে আউটার ওয়াল থাকে। আউটার ওয়ালের সামনের অংশটা স্থলভাগে ঢুকতে শুরু করেছে। ধামরা থেকে বালেশ্বরের মাঝামাঝি জায়গায় ‘আউটার ওয়াল’ আছড়ে পড়তে শুরু করেছে।
এখানেই দুশ্চিন্তার কথা। কারণ সতর্কবার্তা আগেই ছিল, ল্যান্ডফলের সময় এগিয়ে এলে বিপদে পড়বেন পশ্চিমবঙ্গের উপকূলীয় এলাকার বাসিন্দারা। সমুদ্রের ওপর তৈরি হওয়ার ঘূর্ণিপাক ভরা কোটালের কাঁটায় আরও তীব্র আকার নেবে। এই ঘূর্ণিপাক হিট করছে পূর্ব মেদিনীপুরের উপকূলীয় এলাকাগুলি ও সুন্দরবনেও। ভরা কোটালের জেরে এখানে ৮০-১০০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে।
ঘূর্ণিঝড়ে সঙ্গে বুদ্ধপূর্ণিমা-ব্লাড মুন, তার ওপর পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ-ত্রহ্য স্পর্শে আজকে প্রকৃতির শক্তি প্রদর্শনের দিন। পৃথিবীর কাছাকাছি আজ লাল বড় চাঁদ। রাজ্য থেকে দেখা যাবে আংশিক। আপাতত ইয়াসের ঝাপটায় তটস্থ উপকূল। দিঘার সমুদ্রে এখন প্রবল জলোচ্ছ্বাস। একই অবস্থা গঙ্গাসাগর, ফ্রেজারগঞ্জেও।