Dengue Death: আবারও ডেঙ্গিতে মৃত্যু, শুধু দক্ষিণ দমদমেই প্রাণ হারালেন ৬ জন
Dengue Death: জানা গিয়েছে, রুনা দেবী দক্ষিণ দমদম পুরসভার ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের শ্যামনগরের বাসিন্দা। চলতি মাসের ১৪ তারিখে নাগেরবাজারের একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে ভর্তি হন তিনি। ২১ শে সেপ্টেম্বর মৃত্যু হয় তাঁর। হাসপাতালের তরফে মৃত্যুর শংসাপত্রে ডেঙ্গির কথা উল্লেখ রয়েছে।
দক্ষিণ দমদম: যত দিন যাচ্ছে তত যেন ভয় বাড়াচ্ছে ডেঙ্গি। দাপট যেন বেড়েই চলেছে এডিস মশার। ফের দক্ষিণ দমদমের বাসিন্দার মৃত্যু। এই নিয়ে শুধু দক্ষিণ দমদমেই মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ছয়। সূত্রের খবর, মৃত মহিলার নাম রুনা বসাক (৫৩)।
জানা গিয়েছে, রুনা দেবী দক্ষিণ দমদম পুরসভার ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের শ্যামনগরের বাসিন্দা। চলতি মাসের ১৪ তারিখে নাগেরবাজারের একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে ভর্তি হন তিনি। ২১ শে সেপ্টেম্বর মৃত্যু হয় তাঁর। হাসপাতালের তরফে মৃত্যুর শংসাপত্রে ডেঙ্গির কথা উল্লেখ রয়েছে।
পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, কয়েকদিন ধরেই জ্বরে আক্রান্ত ছিলেন ওই প্রৌঢ়া। রক্তের নমুনা পরীক্ষা করালে এনএসওয়ান পজ়েটিভ আসে। এরপর তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ২১ তারিখ মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়েন তিনি। বস্তুত, গত বুধবারই শ্যামনগর অঞ্চলে বছর চৌদ্দর এক কিশোরী ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে মারা যান। শুধু তাই নয়, গত বৃহস্পতিবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত চারজনের মৃত্যু খবর সামনে এসেছে।
এ দিকে, পরিস্থিতি কীভাবে সামল দেওয়া যায় তা নিয়ে কলকাতা পৌরসভা ব্যবস্থাও নিচ্ছে। ফিরহাদ হাকিম বলেছেন, “ডেঙ্গির প্রকোপ আটকাতে সমস্ত রকম ব্যবস্থা নিচ্ছি। অন্যান্য শহরের তুলনায় কলকাতায় ডেঙ্গি এখন অনেক কম। তা যাতে কম থাকে তার জন্য সব ব্যবস্থা করছি। এখন যেহেতু লকডাউন নেই। মানুষের যাতায়াত অনেক বেড়েছে। তাই ডেঙ্গি ছড়িয়ে পড়েছে। তবে মশা কোথায় কামড়াচ্ছে সেটা চিহ্নিত করা তো মুশকিল। তাই আমরা প্রচার আরও বৃদ্ধি করছি। মানুষ যাতে সচেতন হন তার জন্য প্রয়াস করছি। আমরা আমাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করছি। যেমন বাড়ি বাড়ি যাওয়া, রক্ত পরীক্ষা করা এবং ফিভার ক্লিনিক চালু রাখা হয়েছে। এ নিয়ে প্রচারও করা হবে।”