AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Fire in factory: দমদমে গেঞ্জি কারখানায় ভয়াবহ আগুন, ছড়াল আতঙ্ক

Fire breaks out in factory: এক দমকলকর্মী বলেন, "ওই কারখানার চারিদিকে বস্তি রয়েছে। সেগুলো রক্ষা করাই চ্যালেঞ্জ ছিল দমকলের কাছে। আমরা সফলভাবে সেই দায়িত্ব পালন করতে পেরেছি। বস্তিতে আগুন ছড়িয়ে পড়তে পারেনি। আমরা চ্যালেঞ্জে জিতে গিয়েছি। বর্তমানে ওই কারখানার আগুনও নিয়ন্ত্রণে।"

Fire in factory: দমদমে গেঞ্জি কারখানায় ভয়াবহ আগুন, ছড়াল আতঙ্ক
কী বলছেন দমকল কর্মীরা?Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Dec 08, 2025 | 9:03 PM
Share

দমদম: শহরে ফের অগ্নিকাণ্ড। এবার দমদমে একটি গেঞ্জি কারখানায় ভয়াবহ আগুন লাগল। আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ায় আতঙ্ক ছড়ায় এলাকায়। ওই গেঞ্জি কারখানার আশপাশে বস্তি থাকায়, সেখানকার বাসিন্দাদের মধ্যে হুড়োহুড়ি শুরু হয়। খবর পেয়েই দমকলের ১০টি ইঞ্জিন পৌঁছয় ঘটনাস্থলে। আগুন যাতে ছড়িয়ে না পড়ে, সেই চেষ্টা করেন দমকল কর্মীরা। এখনও পর্যন্ত হতাহতের কোনও খবর পাওয়া যায়নি।

জানা গিয়েছে, সোমবার সন্ধেয় দমদম সেভেন পয়েন্টের কাছে ওই গেঞ্জি কারখানায় আগুন লাগে। কারখানায় গেঞ্জির মতো দাহ্য পদার্থ বেশি থাকায়, আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। অনেক দূর থেকেও আগুনের শিখা দেখা যায়। কারখানার কর্মীরা দ্রুত বাইরে বেরিয়ে আসেন। ওই কারখানার পাশেই বস্তি রয়েছে। ফলে বস্তিতে আগুন ছড়িয়ে পড়লে কী হবে, তা নিয়ে আতঙ্ক ছড়ায়। স্থানীয় বাসিন্দারা আশপাশের বাড়ির বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। বাড়ি থেকে গ্যাস সিলিন্ডার বের করে বাইরে নিয়ে চলে আসেন। ওই কারখানার উল্টোদিকের বাড়িতে কয়েকজন আটকে ছিলেন। তাঁদের বের করে আনা হয়। 

খবর পেয়েই পৌঁছয় দমকলের ১০টি ইঞ্জিন। আগুন যাতে ছড়িয়ে না পড়ে সেটাই প্রথম লক্ষ্য ছিল দমকলের। এক দমকলকর্মী বলেন, “ওই কারখানার চারিদিকে বস্তি রয়েছে। সেগুলো রক্ষা করাই চ্যালেঞ্জ ছিল দমকলের কাছে। আমরা সফলভাবে সেই দায়িত্ব পালন করতে পেরেছি। বস্তিতে আগুন ছড়িয়ে পড়তে পারেনি। আমরা চ্যালেঞ্জে জিতে গিয়েছি। বর্তমানে ওই কারখানার আগুনও নিয়ন্ত্রণে।” এখন কারখানার কোথাও আগুন রয়েছে কি না, তা দেখা হচ্ছে।

কীভাবে ওই কারখানায় আগুন লেগেছিল, তা এখনও জানা যায়নি। কোনও হতাহতের ঘটনা না ঘটলেও আর্থিক ক্ষতি অনেকটাই হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। কারখানার মালিক কিংবা কর্মীরা এখনও এই নিয়ে মুখ খোলেননি। তবে ওই গেঞ্জি কারখানায় যথাযথ অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখা হবে বলে পুলিশ জানিয়েছে। বস্তিতে আগুন না ছড়িয়ে পড়ায় স্বস্তির শ্বাস নেন স্থানীয় বাসিন্দারাও। ঘটনাস্থলে পৌঁছন স্থানীয় বিধায়ক অতীন ঘোষও।