Video: নদীর জলই বানিয়ে দেয় অনুপ্রবেশের রাস্তা, ব্ল্যাক স্পটে কীভাবে পাহারা দেয় BSF দেখুন

Sayanta Bhattacharya | Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Jan 08, 2025 | 9:33 AM

BSF: কোথাও ৫০০, কোথাও আবার ৭০০ মিটার অন্তর অন্তর একজন করে জওয়ান। অন্ধকারে ডুবে গেলে আলোর সামান্য দেখাও মেলে না। সার্চলাইট এবং অন্ধকারে চোখের উপর ভরসা করতে হয় জওয়ানদের।নানান প্রতিবন্ধকতার মধ্যেও জওয়ানদের অতন্দ্র প্রহরী হিসেবে কাজ করতে হয়।

Video: নদীর জলই বানিয়ে দেয় অনুপ্রবেশের রাস্তা, ব্ল্যাক স্পটে কীভাবে পাহারা দেয় BSF দেখুন
বিএসএফ জওয়ানরা কীভাবে পাহারা দেয় সীমান্ত?
Image Credit source: Tv9 Bangla

Follow Us

কলকাতা: দক্ষিণবঙ্গ ফ্রন্টিয়ারের অন্তর্গত সীমানায় ১৩৫টি ব্ল্যাক স্পট এলাকার কথা জানানো হয়েছিল বিএসএফের রিপোর্টে। যেগুলো দিয়ে মূলত অনুপ্রবেশ বারবার ঘটেছে বা পাচারকার্যে করিডর হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। সেই রকমই একটি জায়গায় পৌঁছল টিভি ৯ বাংলা।

 

উত্তর ২৪ পরগনার স্বরূপনগরের তরালি – ১ অর্ডার আউট পোস্ট এলাকার অন্তর্গত সোনাই নদী সংলগ্ন এলাকা। নদীর একদিকে ভারতীয় ভূখণ্ডের তরালি- ১ এলাকা, অন্যদিকে বাংলাদেশের সাতক্ষীরার কেড়াগাছি এলাকা। নেই কাঁটাতার। নেই কোনও আলোর ব্যবস্থা। নদীর গভীরতা ১৪-১৫ ফুট থাকলেও নদীর চওড়া ক্রমশ কমতে কমতে নালায় পরিণত হয়েছে। অন্ধকার নেমে এলেও কুয়াশার গভীরতার মধ্যে দাঁড়িয়ে নজরদারি চালিয়ে যেতে হয় বিএসএফ জওয়ানদের।

কোথাও ৫০০, কোথাও আবার ৭০০ মিটার অন্তর অন্তর একজন করে জওয়ান। অন্ধকারে ডুবে গেলে আলোর সামান্য দেখাও মেলে না। সার্চলাইট এবং অন্ধকারে চোখের উপর ভরসা করতে হয় জওয়ানদের।নানান প্রতিবন্ধকতার মধ্যেও জওয়ানদের অতন্দ্র প্রহরী হিসেবে কাজ করতে হয়। তবে জওয়ানদের মূল লড়াই শুরু হয় অন্ধকার নামতেই। ওপার থেকে এপারে অথবা এপার থেকে ওপারে মাদক হোক বা অন্যান্য সামগ্রী জলের মধ্যে থেকে নিমেষে পাচার হয়ে যায়।

এমনকী, নদীর জলকে হাতিয়ার করে অনুপ্রবেশকারীরা ভারতের দিকে সহজেই চলে আসে। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি খারাপ হওয়ার পর মাঝেমধ্যেই এই অংশে অনুপ্রবেশকারীদের কাজকর্ম দেখা গিয়েছে।সেকারণেই বাড়তি বাহিনী এই অংশে মোতায়েন করা হয়েছে বলে বিএসএফ সূত্রে খবর। অনুপ্রবেশ সম্পূর্ণ রোখা গিয়েছে তা বলছেন না বিএসএফের শীর্ষ কর্তারা। বাংলাদেশ পরিস্থিতি উপর নজরদারি যে বেড়েছে তাও এক বাক্যে মানছেন তারা।

 

Next Article