AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Weather in Holi: দোলে কেমন থাকবে আকাশের মুড? বৃষ্টি নাকি গরমের দাপট? কী বলছে আবহওয়া দফতর

Weather in Holi: এদিন সকালে কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৩.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শনিবার দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বা আপেক্ষিক আর্দ্রতা ৪২ থেকে ৯৩ শতাংশের মধ্যে ঘোরাফেরা করছে।

Weather in Holi: দোলে কেমন থাকবে আকাশের মুড? বৃষ্টি নাকি গরমের দাপট? কী বলছে আবহওয়া দফতর
কী বলছে হাওয়া অফিস? Image Credit: Getty Images
| Edited By: | Updated on: Mar 09, 2025 | 9:38 AM
Share

কলকাতা: কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গিয়েছে পুরোদমে। হাতে আর ক’টা দিন। দোকানে দোকানে নানা রঙের পসরা সাজিয়ে বসছেন বিক্রেতারা। এদিকে আবহাওয়া দফতর বলছে এবার দোলে দেখা যাবে গরমের দাপট। দিনের তাপমাত্রা ৩-৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বেড়ে যেতে পারে। একইসঙ্গে ৩৮ ডিগ্রি ছুঁতে পারে পশ্চিমাঞ্চলের পারদ। ৩৬ ডিগ্রির ঘরে পৌঁছবে কলকাতার তাপমাত্রা। 

এদিন সকালে কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৩.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শনিবার দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বা আপেক্ষিক আর্দ্রতা ৪২ থেকে ৯৩ শতাংশের মধ্যে ঘোরাফেরা করছে। একইসঙ্গে সাতসকালে ও রাতের দিকে যে ঠান্ডা ঠান্ডা ভাবটা অনুভব করা যাচ্ছিল সেটাও দ্রুত উধাও হবে বলেই জানাচ্ছেন আবহাওয়াবিদরা। 

আগামী কয়েকদিন দক্ষিণবঙ্গে মূলত শুষ্ক আবহাওয়াই থাকছে। দেখা মিলবে পরিষ্কার আকাশের। দক্ষিণে সেই অর্থে বৃষ্টির পূর্বাভাস না থাকলেও ভিজতে পারে উত্তরবঙ্গের ৫ জেলা। আবহাওয়া দফতর বলছে, বুধ ও বৃহস্পতিবার বসন্ত উৎসবের আগে বৃষ্টি হতে পারে দার্জিলিং, কালিম্পং-সহ উপরের পাঁচ জেলায়। উত্তরবঙ্গের প্রায় সব পার্বত্য জেলাগুলিতে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে। বুধবার ও বৃহস্পতিবার বাড়বে বৃষ্টির পরিমাণ।

তবে আগামী চার থেকে পাঁচ দিন এই জেলাগুলিতে তাপমাত্রার বিশেষ কোনও পরিবর্তন হচ্ছে না। তবে দক্ষিণবঙ্গের জেলায় জেলায় তাপমাত্রা ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস উঠে যেতে পারে বলে অনুমান আবহাওয়া দফতরের। নতুন করে পশ্চিমী ঝঞ্ঝা ঢুকেছে উত্তর-পশ্চিম ভারতের পার্বত্য এলাকায়। ইতিমধ্যেই মধ্য অসমে একটি ঘূর্ণাবর্ত রয়েছে বলে জানাচ্ছে হাওয়া অফিস। আরও একটি ঘূনাবর্ত রয়েছে তামিলনাডু উপকূল এলাকায়। তবে তার প্রত্যক্ষ প্রভাব বাংলায় পড়ছে না।