Kolkata Blood Bank Scam: ১ ইউনিট রক্ত ১,৫০০ টাকা! কালোবাজির রুখতে ব্যাগে বসছে বারকোড

TV9 Bangla Digital | Edited By: সৌরভ পাল

Jul 09, 2022 | 6:22 PM

ধৃতদের কাছ থেকে কেন্দ্ৰীয় ব্লাড ব্যাঙ্কের একাধিক নথি উদ্ধার হয়েছে। তাদের কাছে ছিল সরকারি ব্লাড ব্যাঙ্কের ব্যাগও।

Follow Us

কলকাতা : ‘রক্ত দান, জীবন দান।’ মানুষের জীবন বাঁচাতে সেই রক্ত নিয়েই জালিয়াতি খোদ কলকাতা শহরে। ব্লাড ব্যাঙ্ক থেকে রক্ত নিয়ে বাইরে বিক্রি করা হচ্ছে চড়া দামে। এক ইউনিট রক্তের দাম ১,৫০০ টাকা। সাধারণ ফ্রিজে দিনের পর দিন রেখে দেওয়া হয় সেই রক্ত। কিন্তু জীবন বাঁচাতে আপোশ করে চড়া দামেই রক্ত কিনতে বাধ্য হচ্ছে রোগীর পরিবার। তদন্তে নেমে বৃহস্পতিবার জালিয়াতি চক্রের অন্যতম পাণ্ডাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আর এবার জানা গেল সর্ষের মধ্যেই রয়েছে ভূত। সূত্রের খবর, ওই জালিয়াতিতে জড়িত ব্লাড ব্যাঙ্কেরই ৫ কর্মী।

পুলিশ সূত্রে খবর, এই জালিয়াতির নেপথ্যে রয়েছে ব্লাড ব্যাঙ্কের কর্মীরাই। এই ঘটনায় নাম জড়িয়েছে ৬টি নার্সিং হোমেরও। ধৃতদের কাছ থেকে কেন্দ্ৰীয় ব্লাড ব্যাঙ্কের একাধিক নথি উদ্ধার হয়েছে। তাদের কাছে ছিল সরকারি ব্লাড ব্যাঙ্কের ব্যাগও। দিনের পর দিন এভাবেই চলছিল মানুষকে ঠকিয়ে চড়া দামে রক্ত বিক্রির ব্যবসা। অবশেষে TV9 বাংলার খবরের জেরে সেই চক্রের নাগাল পায় পুলিশ।

ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই ব্লাড ব্যাঙ্কের নিরাপত্তা নিয়ে তৎপর হয়েছে ব্লাড ব্যাঙ্ক কমিটি। জানা গিয়েছে, এবার থেকে প্রতিটি রক্তের ব্যাগে থাকবে বারকোড। কোন ব্লাড ব্যাঙ্কের রক্ত তা যাচাই করতে সাহায্য করবে ওই বারকোড। ভুয়ো কার্ড দেখিয়ে রক্তের ব্যাগ পাচার বন্ধ করতেই এই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

কলকাতা : ‘রক্ত দান, জীবন দান।’ মানুষের জীবন বাঁচাতে সেই রক্ত নিয়েই জালিয়াতি খোদ কলকাতা শহরে। ব্লাড ব্যাঙ্ক থেকে রক্ত নিয়ে বাইরে বিক্রি করা হচ্ছে চড়া দামে। এক ইউনিট রক্তের দাম ১,৫০০ টাকা। সাধারণ ফ্রিজে দিনের পর দিন রেখে দেওয়া হয় সেই রক্ত। কিন্তু জীবন বাঁচাতে আপোশ করে চড়া দামেই রক্ত কিনতে বাধ্য হচ্ছে রোগীর পরিবার। তদন্তে নেমে বৃহস্পতিবার জালিয়াতি চক্রের অন্যতম পাণ্ডাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আর এবার জানা গেল সর্ষের মধ্যেই রয়েছে ভূত। সূত্রের খবর, ওই জালিয়াতিতে জড়িত ব্লাড ব্যাঙ্কেরই ৫ কর্মী।

পুলিশ সূত্রে খবর, এই জালিয়াতির নেপথ্যে রয়েছে ব্লাড ব্যাঙ্কের কর্মীরাই। এই ঘটনায় নাম জড়িয়েছে ৬টি নার্সিং হোমেরও। ধৃতদের কাছ থেকে কেন্দ্ৰীয় ব্লাড ব্যাঙ্কের একাধিক নথি উদ্ধার হয়েছে। তাদের কাছে ছিল সরকারি ব্লাড ব্যাঙ্কের ব্যাগও। দিনের পর দিন এভাবেই চলছিল মানুষকে ঠকিয়ে চড়া দামে রক্ত বিক্রির ব্যবসা। অবশেষে TV9 বাংলার খবরের জেরে সেই চক্রের নাগাল পায় পুলিশ।

ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই ব্লাড ব্যাঙ্কের নিরাপত্তা নিয়ে তৎপর হয়েছে ব্লাড ব্যাঙ্ক কমিটি। জানা গিয়েছে, এবার থেকে প্রতিটি রক্তের ব্যাগে থাকবে বারকোড। কোন ব্লাড ব্যাঙ্কের রক্ত তা যাচাই করতে সাহায্য করবে ওই বারকোড। ভুয়ো কার্ড দেখিয়ে রক্তের ব্যাগ পাচার বন্ধ করতেই এই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

Next Video