কলকাতা: পুরভোট নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হচ্ছে সিপিএম। তাদের অভিযোগ, কমিশনের নির্দেশকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে কো-অর্ডিনেটরদের বেআইনি ভাবে রেখে পুরভোট করতে চাইছে সরকার। এই অভিযোগেই আদালতে যাওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছে সিপিএম।
সিপিএমের বক্তব্য, যাঁরা কো-অর্ডিনেটর রয়েছেন, তাঁদের কো-অর্ডিনেটর রেখেই ভোটে যাচ্ছে শাসকদল। এর মধ্যে অনেকেই আবার আসন্ন পুরভোটে লড়াই করছেন। অর্থাৎ একজন কো-অর্ডিনেটর তিনি সমস্ত ক্ষমতা ভোগ করছেন, একই সঙ্গে তিনি ভোটের লড়াইও লড়ছেন। এতে সেই কো-অর্ডিনেটর নিজের ব্যক্তিগত প্রভাব ভোটের বাক্সে খাটাতে পারেন বলেও অভিযোগ সিপিএমের। এতে ভোটারদেরও প্রভাবিত করার চেষ্টা করা হতে পারে, যা সম্পূর্ণভাবে বেআইনি দাবি সিপিএমের।
তাদের বক্তব্য, রাজ্য সরকারই এক নির্দেশিকা দিয়ে এই কো-অর্ডিনেটর পদের কথা তুলে ধরেছিল। এই পদে যাঁরা বসেছেন, হয় তাঁরা বিদায়ী জনপ্রতিনিধি কিংবা শাসকদলের বেছে নেওয়া লোকজন। এটা দ্বিচারিতা বলেই অভিযোগ সিপিএমের। তাই সিপিএম চায়, সেই কো-অর্ডিনেটররা যখন ভোটের ময়দানে লড়তে নামছে, তখন তাঁদের বদলে অন্য কাউকে এই পদে বসানো হোক। কিন্তু কাউন্সিলররা যদি এই পদে থাকেন, তা ভোটারদের প্রভাবিত করার সমান হবে।
নির্বাচন কমিশন ২০২১ সালের ২০ মার্চ একটি নির্দেশিকা জারি করেছিল। সেখানে বলা হয়েছিল, কো-অর্ডিনেটর হিসাবে যাঁরা আছেন, নির্বাচনে গেলে তাঁদের ওই পদ থেকে সরাতে হবে। কিন্তু পুরভোটের আগে তেমন কোনও নির্দেশিকা জারি হয়নি। যা নিয়ে আপত্তি তুলেছে সিপিএম।
সিপিএম নেতা কল্লোল মজুমদারের বক্তব্য, “২০২১ সালের মার্চ মাসের ২০ তারিখ নির্বাচন কমিশন সার্কুলার দেয়, কো-অর্ডিনেটরদের না রাখার বিষয়ে বলেছিল। তখনও সম্পূর্ণ ভাবে ভোট বাতিল হয়নি। আমরা জোরের সঙ্গে দাবি তুলব, চিঠিপত্র দিচ্ছি, না হলে আইনের পথে যাব। এই নির্বাচন কখনও এই বেআইনি ভাবে প্রশাসক, কো-অর্ডিনেটর রেখে এটা হতে পারে না। নির্বাচন কমিশনকে পদক্ষেপ করতে হবে। না হলে আমরা দেশের আইনের কাছে যাব।”
গত শুক্রবার প্রমোদ দাশগুপ্ত ভবনে সাংবাদিক বৈঠকে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করে সিপিএম। এবারের তালিকায় রয়েছেন ৫৬ জন মহিলা। পুরুষ প্রার্থীর সংখ্যা ৫৮ জন ও সংখ্যালঘু প্রার্থী ১৭ জন। প্রায় ৫০ শতাংশ প্রার্থীর বয়স ৫০এক নীচে। অর্থাৎ এ ক্ষেত্রেও তরুণ মুখের ওপর জোর দিয়েছে বামেরা। গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে যাঁদের নাম থাকছে, তাঁরা হলেন পল্লব মুখোপাধ্যায়, অজিত চৌধুরী, মানজার এহসান, দীপু দাস, বরুণ দাস, ফৈয়াজ আহমেদ খান, মধুছন্দা দেব, মৃত্যুঞ্জয় চক্রবর্তী, মঞ্জু কর, রত্না রায় মজুমদার।
আরও পড়ুন: West Bengal municipal election 2021: পুরভোট মামলার শুনানি পিছল, আর্জি জানান বিজেপির আইনজীবীই
কলকাতা: পুরভোট নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হচ্ছে সিপিএম। তাদের অভিযোগ, কমিশনের নির্দেশকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে কো-অর্ডিনেটরদের বেআইনি ভাবে রেখে পুরভোট করতে চাইছে সরকার। এই অভিযোগেই আদালতে যাওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছে সিপিএম।
সিপিএমের বক্তব্য, যাঁরা কো-অর্ডিনেটর রয়েছেন, তাঁদের কো-অর্ডিনেটর রেখেই ভোটে যাচ্ছে শাসকদল। এর মধ্যে অনেকেই আবার আসন্ন পুরভোটে লড়াই করছেন। অর্থাৎ একজন কো-অর্ডিনেটর তিনি সমস্ত ক্ষমতা ভোগ করছেন, একই সঙ্গে তিনি ভোটের লড়াইও লড়ছেন। এতে সেই কো-অর্ডিনেটর নিজের ব্যক্তিগত প্রভাব ভোটের বাক্সে খাটাতে পারেন বলেও অভিযোগ সিপিএমের। এতে ভোটারদেরও প্রভাবিত করার চেষ্টা করা হতে পারে, যা সম্পূর্ণভাবে বেআইনি দাবি সিপিএমের।
তাদের বক্তব্য, রাজ্য সরকারই এক নির্দেশিকা দিয়ে এই কো-অর্ডিনেটর পদের কথা তুলে ধরেছিল। এই পদে যাঁরা বসেছেন, হয় তাঁরা বিদায়ী জনপ্রতিনিধি কিংবা শাসকদলের বেছে নেওয়া লোকজন। এটা দ্বিচারিতা বলেই অভিযোগ সিপিএমের। তাই সিপিএম চায়, সেই কো-অর্ডিনেটররা যখন ভোটের ময়দানে লড়তে নামছে, তখন তাঁদের বদলে অন্য কাউকে এই পদে বসানো হোক। কিন্তু কাউন্সিলররা যদি এই পদে থাকেন, তা ভোটারদের প্রভাবিত করার সমান হবে।
নির্বাচন কমিশন ২০২১ সালের ২০ মার্চ একটি নির্দেশিকা জারি করেছিল। সেখানে বলা হয়েছিল, কো-অর্ডিনেটর হিসাবে যাঁরা আছেন, নির্বাচনে গেলে তাঁদের ওই পদ থেকে সরাতে হবে। কিন্তু পুরভোটের আগে তেমন কোনও নির্দেশিকা জারি হয়নি। যা নিয়ে আপত্তি তুলেছে সিপিএম।
সিপিএম নেতা কল্লোল মজুমদারের বক্তব্য, “২০২১ সালের মার্চ মাসের ২০ তারিখ নির্বাচন কমিশন সার্কুলার দেয়, কো-অর্ডিনেটরদের না রাখার বিষয়ে বলেছিল। তখনও সম্পূর্ণ ভাবে ভোট বাতিল হয়নি। আমরা জোরের সঙ্গে দাবি তুলব, চিঠিপত্র দিচ্ছি, না হলে আইনের পথে যাব। এই নির্বাচন কখনও এই বেআইনি ভাবে প্রশাসক, কো-অর্ডিনেটর রেখে এটা হতে পারে না। নির্বাচন কমিশনকে পদক্ষেপ করতে হবে। না হলে আমরা দেশের আইনের কাছে যাব।”
গত শুক্রবার প্রমোদ দাশগুপ্ত ভবনে সাংবাদিক বৈঠকে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করে সিপিএম। এবারের তালিকায় রয়েছেন ৫৬ জন মহিলা। পুরুষ প্রার্থীর সংখ্যা ৫৮ জন ও সংখ্যালঘু প্রার্থী ১৭ জন। প্রায় ৫০ শতাংশ প্রার্থীর বয়স ৫০এক নীচে। অর্থাৎ এ ক্ষেত্রেও তরুণ মুখের ওপর জোর দিয়েছে বামেরা। গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে যাঁদের নাম থাকছে, তাঁরা হলেন পল্লব মুখোপাধ্যায়, অজিত চৌধুরী, মানজার এহসান, দীপু দাস, বরুণ দাস, ফৈয়াজ আহমেদ খান, মধুছন্দা দেব, মৃত্যুঞ্জয় চক্রবর্তী, মঞ্জু কর, রত্না রায় মজুমদার।
আরও পড়ুন: West Bengal municipal election 2021: পুরভোট মামলার শুনানি পিছল, আর্জি জানান বিজেপির আইনজীবীই