Kolkata Police: সশরীরে হাজির না হয়েই অভিযোগ দায়ের করা যাবে, করোনা পরিস্থিতিতে সিদ্ধান্ত লালবাজারের

TV9 Bangla Digital | Edited By: তন্নিষ্ঠা ভাণ্ডারী

Jan 08, 2022 | 12:44 AM

Kolkata Police: কলকাতা পুলিশের একাধিক কর্মী ও আধিকারিক আক্রান্ত হয়েছেন করোনায়। সে কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত লালবাজারের।

Follow Us

কলকাতা : করোনার থাবা থেকে বাদ পড়েননি কেউ। বিশেষত করোনার প্রথম সারির যোদ্ধা অর্থাৎ পুলিশ বা চিকিৎসকেরা অনেকেই এবার ফের আক্রান্ত হয়েছেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যেহেতু এই সব ক্ষেত্রে অনেক আগে টিকাকরণ শুরু হয়েছিল, তাই টিকার কার্যকারিতা কমে যাওয়াতেই সম্ভবত ফের আক্রান্ত হচ্ছেন পুলিশ বা চিকিৎসকেরা। ইতিমধ্য়েই কলকাতা পুলিশের কর্মী ও আধিকারিকদের একটা বড় অংশ আক্রান্ত হয়েছেন কোভিডে। তাই এবার, পরিস্থিতি সামাল দিতে নয়া সিদ্ধান্ত নিচ্ছে কলকাতা পুলিশ।

লালবাজারের কর্তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, এবার এমন ব্যবস্থা করা হবে, যাতে সশরীরে হাজির না হয়েই অভিযোগ দায়ের করতে পারেন সাধারণ মানুষ। এতে শারীরিক দূরত্ব বজায় থাকবে। থানায় বাড়বে না ভিড়। ফোন করেই অভিযোগ জানানো যাবে। এর জন্য থানাগুলিতে একটি করে স্মার্টফোন দেওয়া হবে। মূলত ছোট কোনও অভিযোগের ক্ষেত্রে নাগরিকদের থানায় যেতে হবে না। কিছু হারিয়ে গেলে, মোবাইল খোয়া গেলে ফোনেই অভিযোগ জানানো যাবে।

লালবাজারের তরফে জানানো হয়েছে, এই পদ্ধতির জন্য প্রত্যেক থানায় একটি করে স্মার্টফোন দেওয়া হবে। সেই নম্বরে ফোন করেই অভিযোগ জানাতে পারবেন এলাকার মানুষ। থানার দায়িত্ব নিজস্ব এলাকায় নাগরিকদের সেই ফোন নম্বর জানিয়ে দেওয়া। প্রয়োজনে মাইকিং করে বা পোস্টার দিয়ে নম্বর জানাতে হবে। থানার বাইরেও লেখা থাকবে ওই নম্বর। ইতিমধ্যেই কলকাতা পুলিশের সব থানায় স্মার্টফোন পাটানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

প্রতিনিয়ত কলকাতা পুলিশে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ডিসি পোর্ট, ডিসি সাউথ, ডিসি ট্রাফিক সাউথ, ডিসি ফোর্থ ব্যাটেলিয়ন, ডিসি ডিডি স্পেশাল, ডিটেকটিভ ডিপার্টমেন্টের এক শীর্ষ কর্তা, জয়েন্ট সিপি ট্রাফিক, অ্যাডিশনাল সিপি থ্রি দেবাশিস বড়াল সহ কলকাতা পুলিশের একাধিক কর্তা। দ্বিতীয়বার করোনা আক্রান্ত জয়েন্ট সিপি এসটিএফ ভি সলোমন নিশাকুমার। এছাড়া বিভিন্ন থানায় বহু কর্মী আক্রান্ত হয়েছেন।

শুধু কলকাতা পুলিশেই নয়, কোভিডের কারণে ওয়ার্ক ফ্রম হোম চালু করা হয়েছে কলকাতা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটে। এখনও পর্যন্ত ইডি দফতরের কেউ আক্রান্ত না হননি। তবে আগাম সুরক্ষার কথা ভেবে এই ব্যবস্থা চালু করেছে ইডি। পাশাপাশি চালু করা হয়েছে ৫০ শতাংশ হাজিরাও। অন্যদিকে, সিবিআই কলকাতা শাখায় ১৩ জন কোভিড আক্রান্ত। সিবিআই-ও ওয়ার্ক ফ্রম হোমের ভাবনায় রয়েছে।

সিবিআই সূত্রে খবর, নিজাম প্যালেস ও সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্স মিলিয়ে ১৩ জন অফিসার করোনা আক্রান্ত। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন সিবিআইয়ের ব্যাঙ্ক জালিয়াতি, চিটফান্ড তদন্ত ও দুর্নীতিদমন শাখার অফিসাররা।  এই পরিস্থিতিতে ৪০ শতাংশ কর্মী নিয়ে চলবে কাজ। বাকিরা থাকবেন কোয়ারেন্টিনে। সিবিআই-এর দুটি দফতরেই স্যানিটাইজেশন করছেবে বলে খবর।

আরও পড়ুন: Precaution dose: সরাসরি চলে যান টিকাকরণ কেন্দ্রে, প্রিকশন ডোজ় নিতে নাম রেজিস্টার করতে হবে না কোউইন পোর্টালে

আরও পড়ুন :

কলকাতা : করোনার থাবা থেকে বাদ পড়েননি কেউ। বিশেষত করোনার প্রথম সারির যোদ্ধা অর্থাৎ পুলিশ বা চিকিৎসকেরা অনেকেই এবার ফের আক্রান্ত হয়েছেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যেহেতু এই সব ক্ষেত্রে অনেক আগে টিকাকরণ শুরু হয়েছিল, তাই টিকার কার্যকারিতা কমে যাওয়াতেই সম্ভবত ফের আক্রান্ত হচ্ছেন পুলিশ বা চিকিৎসকেরা। ইতিমধ্য়েই কলকাতা পুলিশের কর্মী ও আধিকারিকদের একটা বড় অংশ আক্রান্ত হয়েছেন কোভিডে। তাই এবার, পরিস্থিতি সামাল দিতে নয়া সিদ্ধান্ত নিচ্ছে কলকাতা পুলিশ।

লালবাজারের কর্তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, এবার এমন ব্যবস্থা করা হবে, যাতে সশরীরে হাজির না হয়েই অভিযোগ দায়ের করতে পারেন সাধারণ মানুষ। এতে শারীরিক দূরত্ব বজায় থাকবে। থানায় বাড়বে না ভিড়। ফোন করেই অভিযোগ জানানো যাবে। এর জন্য থানাগুলিতে একটি করে স্মার্টফোন দেওয়া হবে। মূলত ছোট কোনও অভিযোগের ক্ষেত্রে নাগরিকদের থানায় যেতে হবে না। কিছু হারিয়ে গেলে, মোবাইল খোয়া গেলে ফোনেই অভিযোগ জানানো যাবে।

লালবাজারের তরফে জানানো হয়েছে, এই পদ্ধতির জন্য প্রত্যেক থানায় একটি করে স্মার্টফোন দেওয়া হবে। সেই নম্বরে ফোন করেই অভিযোগ জানাতে পারবেন এলাকার মানুষ। থানার দায়িত্ব নিজস্ব এলাকায় নাগরিকদের সেই ফোন নম্বর জানিয়ে দেওয়া। প্রয়োজনে মাইকিং করে বা পোস্টার দিয়ে নম্বর জানাতে হবে। থানার বাইরেও লেখা থাকবে ওই নম্বর। ইতিমধ্যেই কলকাতা পুলিশের সব থানায় স্মার্টফোন পাটানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

প্রতিনিয়ত কলকাতা পুলিশে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ডিসি পোর্ট, ডিসি সাউথ, ডিসি ট্রাফিক সাউথ, ডিসি ফোর্থ ব্যাটেলিয়ন, ডিসি ডিডি স্পেশাল, ডিটেকটিভ ডিপার্টমেন্টের এক শীর্ষ কর্তা, জয়েন্ট সিপি ট্রাফিক, অ্যাডিশনাল সিপি থ্রি দেবাশিস বড়াল সহ কলকাতা পুলিশের একাধিক কর্তা। দ্বিতীয়বার করোনা আক্রান্ত জয়েন্ট সিপি এসটিএফ ভি সলোমন নিশাকুমার। এছাড়া বিভিন্ন থানায় বহু কর্মী আক্রান্ত হয়েছেন।

শুধু কলকাতা পুলিশেই নয়, কোভিডের কারণে ওয়ার্ক ফ্রম হোম চালু করা হয়েছে কলকাতা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটে। এখনও পর্যন্ত ইডি দফতরের কেউ আক্রান্ত না হননি। তবে আগাম সুরক্ষার কথা ভেবে এই ব্যবস্থা চালু করেছে ইডি। পাশাপাশি চালু করা হয়েছে ৫০ শতাংশ হাজিরাও। অন্যদিকে, সিবিআই কলকাতা শাখায় ১৩ জন কোভিড আক্রান্ত। সিবিআই-ও ওয়ার্ক ফ্রম হোমের ভাবনায় রয়েছে।

সিবিআই সূত্রে খবর, নিজাম প্যালেস ও সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্স মিলিয়ে ১৩ জন অফিসার করোনা আক্রান্ত। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন সিবিআইয়ের ব্যাঙ্ক জালিয়াতি, চিটফান্ড তদন্ত ও দুর্নীতিদমন শাখার অফিসাররা।  এই পরিস্থিতিতে ৪০ শতাংশ কর্মী নিয়ে চলবে কাজ। বাকিরা থাকবেন কোয়ারেন্টিনে। সিবিআই-এর দুটি দফতরেই স্যানিটাইজেশন করছেবে বলে খবর।

আরও পড়ুন: Precaution dose: সরাসরি চলে যান টিকাকরণ কেন্দ্রে, প্রিকশন ডোজ় নিতে নাম রেজিস্টার করতে হবে না কোউইন পোর্টালে

আরও পড়ুন :

Next Article