কলকাতা: আলিপুর চিড়িয়াখানায় (Alipur Zoo) ভয়ঙ্কর কাণ্ড। সিংহের খাঁচায় ঢুকে পড়লেন যুবক। সিংহের আঁচড়ে গুরুতর জখম পূর্ব মেদিনীপুরের (Purbo Medinipur) যুবক। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে এসএসকেএম (SSKM) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
জানা গিয়েছে, পূর্ব মেদিনীপুরের বাসিন্দা ওই যুবকের নাম গৌতম গুছাইত। চিড়িয়াখানার কর্মীরা বলছেন, সকালে ইতঃস্তত ঘুরছিলেন তিনি। ঠিক কী করতে চলেছেন, তা আগের মুহূর্তেও কেউ আঁচ করতে পারেননি। আচমকাই এনক্লোজার টপকে সিংহের খাঁচায় ঢুকে পড়েন গৌতম।
ওই যুবকের মানসিক অবস্থা ঠিক কেমন, ঘটনার সময়ে তিনি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কিনা, আদৌ কেন এমনটা করতে গেলেন, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে পুলিশ আসার আগেই তৎপরতার সঙ্গে ওই যুবককে উদ্ধার করেছেন চিড়িয়াখানার কর্মীরাই। সিংহের আঁচড়ে গুরুতর জখম তিনি। তাঁকে এসএসকেএম হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। যোগাযোগ করা হচ্ছে তাঁর পরিবারের সঙ্গেও।
আরও পড়ুন: ‘শোভন সর্বহারা… বৈশাখী অন্যের সংসার ভেঙেছে’, সোশ্যাল মিডিয়ায় বিস্ফোরক দেবশ্রী
এ প্রসঙ্গে বন্যপ্রাণ বিশেষজ্ঞ জয়দীপ কুণ্ড বলেন, “চিড়িয়াখানায় যে পশুরা থাকে, তাদের এমনিতেই উত্ত্যক্ত করা হয়। চিড়িয়াখানার পশুরা এমনিতেই বিরক্ত থাকে। কেউ যদি হঠাৎ তাদের খাঁচায় ঢুকে পড়ে, তাহলে কী করা যাবে বলুন। কিছু তো করার নেই এখানে। এর আগেও এমন ঘটনা ঘটেছে। শিবার খাঁচায় ঢুকে পড়েছিল দুই যুবক। এগুলো তো পাগলের লক্ষ্মণ। কী করবেন বলুন বনদফতর কিংবা চিড়িয়াখানার কর্মীরা। পর্যাপ্ত ব্যবস্থা তো রয়েছে।”
উল্লেখ্য, নয়ের দশকের শেষে আলিপুর চিড়িয়াখানাতেই রয়্যাল বেঙ্গলের খাঁচায় ঢুকে ‘শিবা’কে মালা পড়ানোর চেষ্টা করেছিলেন যুবক। আবারও সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি।
কলকাতা: আলিপুর চিড়িয়াখানায় (Alipur Zoo) ভয়ঙ্কর কাণ্ড। সিংহের খাঁচায় ঢুকে পড়লেন যুবক। সিংহের আঁচড়ে গুরুতর জখম পূর্ব মেদিনীপুরের (Purbo Medinipur) যুবক। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে এসএসকেএম (SSKM) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
জানা গিয়েছে, পূর্ব মেদিনীপুরের বাসিন্দা ওই যুবকের নাম গৌতম গুছাইত। চিড়িয়াখানার কর্মীরা বলছেন, সকালে ইতঃস্তত ঘুরছিলেন তিনি। ঠিক কী করতে চলেছেন, তা আগের মুহূর্তেও কেউ আঁচ করতে পারেননি। আচমকাই এনক্লোজার টপকে সিংহের খাঁচায় ঢুকে পড়েন গৌতম।
ওই যুবকের মানসিক অবস্থা ঠিক কেমন, ঘটনার সময়ে তিনি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কিনা, আদৌ কেন এমনটা করতে গেলেন, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে পুলিশ আসার আগেই তৎপরতার সঙ্গে ওই যুবককে উদ্ধার করেছেন চিড়িয়াখানার কর্মীরাই। সিংহের আঁচড়ে গুরুতর জখম তিনি। তাঁকে এসএসকেএম হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। যোগাযোগ করা হচ্ছে তাঁর পরিবারের সঙ্গেও।
আরও পড়ুন: ‘শোভন সর্বহারা… বৈশাখী অন্যের সংসার ভেঙেছে’, সোশ্যাল মিডিয়ায় বিস্ফোরক দেবশ্রী
এ প্রসঙ্গে বন্যপ্রাণ বিশেষজ্ঞ জয়দীপ কুণ্ড বলেন, “চিড়িয়াখানায় যে পশুরা থাকে, তাদের এমনিতেই উত্ত্যক্ত করা হয়। চিড়িয়াখানার পশুরা এমনিতেই বিরক্ত থাকে। কেউ যদি হঠাৎ তাদের খাঁচায় ঢুকে পড়ে, তাহলে কী করা যাবে বলুন। কিছু তো করার নেই এখানে। এর আগেও এমন ঘটনা ঘটেছে। শিবার খাঁচায় ঢুকে পড়েছিল দুই যুবক। এগুলো তো পাগলের লক্ষ্মণ। কী করবেন বলুন বনদফতর কিংবা চিড়িয়াখানার কর্মীরা। পর্যাপ্ত ব্যবস্থা তো রয়েছে।”
উল্লেখ্য, নয়ের দশকের শেষে আলিপুর চিড়িয়াখানাতেই রয়্যাল বেঙ্গলের খাঁচায় ঢুকে ‘শিবা’কে মালা পড়ানোর চেষ্টা করেছিলেন যুবক। আবারও সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি।