কলকাতা: বিধানসভায় মনোনয়ন জমা দিলেন গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লুইজিনহো ফেলেইরিও। আজ সোমবার বিধানসভার সচিবের কাছে মনোনয়ন পেশ করেন তিনি। এ দিন সকালেই তিনি বিধানসভায় পৌঁছে যান। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘরে বসে যাবতীয় সই সাবুদ করেন তিনি। পরে পেশ করেন মনোনয়ন। রাজ্যসভায় প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দিলেন তিনি। তাঁর বিরুদ্ধে বিজেপির কোনও প্রার্থী মনোনয়ন জমা দেননি, তাই রাজনৈতিক মহলের অনুমান, ফেলেইরিওর রাজ্যসভার সাংসদ হওয়া শুধুই সময়ের অপেক্ষা।
আগামিকাল রাজ্যসভার সাংসদ পদের জন্য মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন। তার আগেই মনোনয়ন জমা দেওয়ার কাজ শেষ করল তৃণমূল। আগামী ২২ নভেম্বর মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন। ২৯ নভেম্বর নির্বাচন হওয়ার কথা। কিন্তু বিরোধী দলের কেউ মনোনয়ন জমা না দিলে তৃণমূলের আর কোনও বাধা থাকবে না। এর আগে তৃণমূল যখন সুস্মিতা দেবকে যখন প্রার্থী করেছিল, তখনও কোনও প্রার্থী দেয়নি বিজেপি।
গত ১৫ সেপ্টেম্বর আচমকাই রাজ্যসভার সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দেন অর্পিতা ঘোষ। সূত্রের খবর, দলের নির্দেশেই নিজের পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। সেখানে যে শূন্যস্থান তৈরি হয়েছিল, সেই জায়গাতেই সদ্য় তৃণমূলে যোগ দেওয়া গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে পাঠানো হচ্ছে।
গোয়ার রাজনীতিতে নিজেদের জায়গা পোক্ত করতে চাইছে তৃণমূল। এমনকি গোয়ায় বিধানসভা নির্বাচনে ফেলেইরিওকে তৃণমূল মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী করতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। তাই তার আগে এই পদক্ষেপ রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
এ দিন পার্ছ চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘গোয়া এমন একটি রাজ্য, যেখানে লুইজিনহো ফেলেইরিওর মতো নেতারা তৃণমূলে যোগ দিতে চাইছেন। লুইজিনহো ফেলেইরিও সাহেবের নেতৃত্বে সেটা সম্ভব হবে।’
গত ২৯ সেপ্টেম্বরই তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করেন লুইজিনহো ফেলেইরিও। যোগ দেওয়ার কিছুদিনের মধ্যেই তৃণমূলে গুরুত্বপূর্ণ পদ দেওয়া হয় তাঁকে, তৃণমূলের সর্বভারতীয় সহ সভাপতি পদে তাঁকে নিয়োগ করেন দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার রাজ্যসভাতেও তৃণমূলের টিকিটেই জায়গা পাচ্ছেন লুইজিনহো।
আরও পড়ুন: Tathagata Roy: ‘অর্থ ও নারী চক্র’ মন্তব্যে তথাগতর বিরুদ্ধে মহিলা কমিশনে দায়ের হল অভিযোগ!
এদিকে, গোয়া নিয়েও প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে তৃণমূল। বিধানসভা নির্বাচনে বিপুল জয়ের পরই রাজ্যের গণ্ডি পার করে জাতীয় রাজনীতিতে প্রবেশ করার যে ঘোষণা করেছিলেন অভিষেক বন্দ্য়োপাধ্যায়, সেই স্বপ্ন পূরণ করতেই ত্রিপুরার পর গোয়াতেও পা রেখেছে তৃণমূল। লুইজিনহোর হাত ধরেই গোয়ায় সংগঠন মজবুত করতে চাইছে তৃণমূল। আগামী বছরই গোয়ায় বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে, তার আগেই সে রাজ্যে সংগঠন, প্রচার সহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে বৈঠক করতে কলকাতায় এসেছেন গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: PM Modi in Bhopal: মোদীতেই আস্থা মুসলিম নারীদের! হিজাব পরে প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানালেন মহিলারা
কলকাতা: বিধানসভায় মনোনয়ন জমা দিলেন গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লুইজিনহো ফেলেইরিও। আজ সোমবার বিধানসভার সচিবের কাছে মনোনয়ন পেশ করেন তিনি। এ দিন সকালেই তিনি বিধানসভায় পৌঁছে যান। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘরে বসে যাবতীয় সই সাবুদ করেন তিনি। পরে পেশ করেন মনোনয়ন। রাজ্যসভায় প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দিলেন তিনি। তাঁর বিরুদ্ধে বিজেপির কোনও প্রার্থী মনোনয়ন জমা দেননি, তাই রাজনৈতিক মহলের অনুমান, ফেলেইরিওর রাজ্যসভার সাংসদ হওয়া শুধুই সময়ের অপেক্ষা।
আগামিকাল রাজ্যসভার সাংসদ পদের জন্য মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন। তার আগেই মনোনয়ন জমা দেওয়ার কাজ শেষ করল তৃণমূল। আগামী ২২ নভেম্বর মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন। ২৯ নভেম্বর নির্বাচন হওয়ার কথা। কিন্তু বিরোধী দলের কেউ মনোনয়ন জমা না দিলে তৃণমূলের আর কোনও বাধা থাকবে না। এর আগে তৃণমূল যখন সুস্মিতা দেবকে যখন প্রার্থী করেছিল, তখনও কোনও প্রার্থী দেয়নি বিজেপি।
গত ১৫ সেপ্টেম্বর আচমকাই রাজ্যসভার সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দেন অর্পিতা ঘোষ। সূত্রের খবর, দলের নির্দেশেই নিজের পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। সেখানে যে শূন্যস্থান তৈরি হয়েছিল, সেই জায়গাতেই সদ্য় তৃণমূলে যোগ দেওয়া গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে পাঠানো হচ্ছে।
গোয়ার রাজনীতিতে নিজেদের জায়গা পোক্ত করতে চাইছে তৃণমূল। এমনকি গোয়ায় বিধানসভা নির্বাচনে ফেলেইরিওকে তৃণমূল মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী করতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। তাই তার আগে এই পদক্ষেপ রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
এ দিন পার্ছ চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘গোয়া এমন একটি রাজ্য, যেখানে লুইজিনহো ফেলেইরিওর মতো নেতারা তৃণমূলে যোগ দিতে চাইছেন। লুইজিনহো ফেলেইরিও সাহেবের নেতৃত্বে সেটা সম্ভব হবে।’
গত ২৯ সেপ্টেম্বরই তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করেন লুইজিনহো ফেলেইরিও। যোগ দেওয়ার কিছুদিনের মধ্যেই তৃণমূলে গুরুত্বপূর্ণ পদ দেওয়া হয় তাঁকে, তৃণমূলের সর্বভারতীয় সহ সভাপতি পদে তাঁকে নিয়োগ করেন দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার রাজ্যসভাতেও তৃণমূলের টিকিটেই জায়গা পাচ্ছেন লুইজিনহো।
আরও পড়ুন: Tathagata Roy: ‘অর্থ ও নারী চক্র’ মন্তব্যে তথাগতর বিরুদ্ধে মহিলা কমিশনে দায়ের হল অভিযোগ!
এদিকে, গোয়া নিয়েও প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে তৃণমূল। বিধানসভা নির্বাচনে বিপুল জয়ের পরই রাজ্যের গণ্ডি পার করে জাতীয় রাজনীতিতে প্রবেশ করার যে ঘোষণা করেছিলেন অভিষেক বন্দ্য়োপাধ্যায়, সেই স্বপ্ন পূরণ করতেই ত্রিপুরার পর গোয়াতেও পা রেখেছে তৃণমূল। লুইজিনহোর হাত ধরেই গোয়ায় সংগঠন মজবুত করতে চাইছে তৃণমূল। আগামী বছরই গোয়ায় বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে, তার আগেই সে রাজ্যে সংগঠন, প্রচার সহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে বৈঠক করতে কলকাতায় এসেছেন গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: PM Modi in Bhopal: মোদীতেই আস্থা মুসলিম নারীদের! হিজাব পরে প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানালেন মহিলারা