কলকাতা: বিধানসভায় এখন শূন্য সিপিএম। তবে পশ্চিমবঙ্গে সবচেয়ে বেশিদিন মুখ্যমন্ত্রী থাকার রেকর্ড রয়েছে সিপিএম নেতা জ্যোতি বসুর। ২৩ বছর রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী থেকেছেন। তাঁর রেকর্ড কে ভাঙবেন? কালীপুজোর দিন বড় ভবিষ্যদ্বাণী করলেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি জানিয়ে দিলেন, জ্যোতি বসুর মুখ্যমন্ত্রিত্বের রেকর্ড কে ভাঙবেন। শুধু তাই নয়, ২০৩৬ সালে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন, তাও ভবিষ্যদ্বাণী করলেন কুণাল। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি কী লিখলেন?
এদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় বিরোধীদের কটাক্ষ করেন কুণাল। তারপরই জানান, জ্যোতি বসুর মুখ্যমন্ত্রিত্বের রেকর্ড কে ভাঙবেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় কুণাল লেখেন, ‘জনভিত্তিহীন নাটকবাজ বিরোধীপক্ষ এবং ঈর্ষাকাতর, অবসাদগ্রস্ত, হতাশ কিছু কুৎসাকারীকে এক নাগরিক হিসেবে বলে রাখি, জ্যোতি বসুর মুখ্যমন্ত্রিত্বের রেকর্ড ভেঙে দেবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ২০৩৬ পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী তিনিই। ওই সময়টার আগে পরে থেকে তাঁর আশীর্বাদে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মুখ্যমন্ত্রিত্ব শুরু।’
১৯৭৭ সালের ২১ জুন থেকে ২০০০ সালের ৫ নভেম্বর পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন জ্য়োতি বসু। আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২০১১ সালের ২০ মে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে এখনও পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ১৪ বছর হয়ে গিয়েছে মমতার। আর কয়েকমাস পরই রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। জ্যোতি বসুর রেকর্ড ভাঙতে হলে ছাব্বিশের নির্বাচনে জিতে মুখ্যমন্ত্রী হতে হবে মমতাকে। শুধু তাই নয়, ২০৩১ সালের নির্বাচনেও জিতে মুখ্যমন্ত্রী হতে হবে।
কুণাল বলছেন, শুধু ছাব্বিশ নয়, ২০৩১ সালেও জিতে মুখ্যমন্ত্রী হবেন মমতা। তবে জ্যোতি বসুর রেকর্ড ভাঙার ক্ষেত্রে একটা যদি রেখে দিয়েছেন তিনি। সেই যদি রেখেছেন কেন? কুণাল বলছেন, ‘যদি ২০২৯ সালের বাংলা থেকে মমতাদি প্রধানমন্ত্রী হন, তাহলে আলাদা কথা।’ অর্থাৎ ২০২৯ সালে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রধানমন্ত্রী হলে জ্যোতি বসুর রেকর্ড অক্ষত থাকবে। এদিন বিরোধীদের খোঁচা দিয়ে কুণাল আরও লেখেন, ‘বিরোধীরা মিডিয়া, সোশ্যাল মিডিয়াতেই থাকুন। তৃণমূল নবান্নে সুন্দর, বিরোধীরা ফেসবুকে।’ সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর এই পোস্ট নিয়ে কুণাল বলেন, “একজন তৃণমূল কর্মী কিংবা একজন রাজনৈতিক সচেতন নাগরিক হিসেবে আমার যেটা পর্যবেক্ষণ সেটা লিখেছি।”
কুণালের এই পোস্ট নিয়ে কটাক্ষ করেছেন বিজেপি নেতা সজল ঘোষ। তিনি বলেন, “জ্ঞানত এগুলো বলে থাকলে আমি বলব, কয়েকটা টিয়া পাখি কিনে রাজাবাজারের মোড়ে বসে যাক। তিলক কেটে, নামাবলী গায়ে বসে যাক। ওর ব্যবসা ভালই চলবে।”
কলকাতা: বিধানসভায় এখন শূন্য সিপিএম। তবে পশ্চিমবঙ্গে সবচেয়ে বেশিদিন মুখ্যমন্ত্রী থাকার রেকর্ড রয়েছে সিপিএম নেতা জ্যোতি বসুর। ২৩ বছর রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী থেকেছেন। তাঁর রেকর্ড কে ভাঙবেন? কালীপুজোর দিন বড় ভবিষ্যদ্বাণী করলেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি জানিয়ে দিলেন, জ্যোতি বসুর মুখ্যমন্ত্রিত্বের রেকর্ড কে ভাঙবেন। শুধু তাই নয়, ২০৩৬ সালে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন, তাও ভবিষ্যদ্বাণী করলেন কুণাল। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি কী লিখলেন?
এদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় বিরোধীদের কটাক্ষ করেন কুণাল। তারপরই জানান, জ্যোতি বসুর মুখ্যমন্ত্রিত্বের রেকর্ড কে ভাঙবেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় কুণাল লেখেন, ‘জনভিত্তিহীন নাটকবাজ বিরোধীপক্ষ এবং ঈর্ষাকাতর, অবসাদগ্রস্ত, হতাশ কিছু কুৎসাকারীকে এক নাগরিক হিসেবে বলে রাখি, জ্যোতি বসুর মুখ্যমন্ত্রিত্বের রেকর্ড ভেঙে দেবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ২০৩৬ পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী তিনিই। ওই সময়টার আগে পরে থেকে তাঁর আশীর্বাদে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মুখ্যমন্ত্রিত্ব শুরু।’
১৯৭৭ সালের ২১ জুন থেকে ২০০০ সালের ৫ নভেম্বর পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন জ্য়োতি বসু। আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২০১১ সালের ২০ মে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে এখনও পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ১৪ বছর হয়ে গিয়েছে মমতার। আর কয়েকমাস পরই রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। জ্যোতি বসুর রেকর্ড ভাঙতে হলে ছাব্বিশের নির্বাচনে জিতে মুখ্যমন্ত্রী হতে হবে মমতাকে। শুধু তাই নয়, ২০৩১ সালের নির্বাচনেও জিতে মুখ্যমন্ত্রী হতে হবে।
কুণাল বলছেন, শুধু ছাব্বিশ নয়, ২০৩১ সালেও জিতে মুখ্যমন্ত্রী হবেন মমতা। তবে জ্যোতি বসুর রেকর্ড ভাঙার ক্ষেত্রে একটা যদি রেখে দিয়েছেন তিনি। সেই যদি রেখেছেন কেন? কুণাল বলছেন, ‘যদি ২০২৯ সালের বাংলা থেকে মমতাদি প্রধানমন্ত্রী হন, তাহলে আলাদা কথা।’ অর্থাৎ ২০২৯ সালে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রধানমন্ত্রী হলে জ্যোতি বসুর রেকর্ড অক্ষত থাকবে। এদিন বিরোধীদের খোঁচা দিয়ে কুণাল আরও লেখেন, ‘বিরোধীরা মিডিয়া, সোশ্যাল মিডিয়াতেই থাকুন। তৃণমূল নবান্নে সুন্দর, বিরোধীরা ফেসবুকে।’ সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর এই পোস্ট নিয়ে কুণাল বলেন, “একজন তৃণমূল কর্মী কিংবা একজন রাজনৈতিক সচেতন নাগরিক হিসেবে আমার যেটা পর্যবেক্ষণ সেটা লিখেছি।”
কুণালের এই পোস্ট নিয়ে কটাক্ষ করেছেন বিজেপি নেতা সজল ঘোষ। তিনি বলেন, “জ্ঞানত এগুলো বলে থাকলে আমি বলব, কয়েকটা টিয়া পাখি কিনে রাজাবাজারের মোড়ে বসে যাক। তিলক কেটে, নামাবলী গায়ে বসে যাক। ওর ব্যবসা ভালই চলবে।”