AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Mohammedan Club: মহমেডানকে বাঁচাতে শমীক ভট্টাচার্যের দ্বারস্থ সমর্থকরা, কী বলছে কর্তৃপক্ষ?

Mohammedan club supporters meet Samik Bhattacharya: ক্লাবের সমর্থকদের বিজেপির রাজ্য সভাপতির দ্বারস্থ হওয়া নিয়ে মহমেডান স্পোর্টিংয়ের এক কর্তা মহম্মদ কামারউদ্দিন বলেন, "সমর্থকরা তো ক্লাব চালাচ্ছেন না। ক্লাব চালাচ্ছেন কর্মকর্তারা। সমর্থকরা যেতেই পারেন। তাঁদের অধিকার রয়েছে। তাঁরা যদি মনে করেন, আমরা ঠিকমতো কাজ করছি না, তাহলে কাউকে নিয়ে আসুক। যার কাছে গিয়েছে, ওরা যদি চালাতে পারে ভাল কথা। আমরা এখনও আশা ছেড়ে দিইনি।"

Mohammedan Club: মহমেডানকে বাঁচাতে শমীক ভট্টাচার্যের দ্বারস্থ সমর্থকরা, কী বলছে কর্তৃপক্ষ?
শমীক ভট্টাচার্যের দ্বারস্থ মহমেডান ক্লাবের সমর্থকরাImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Oct 21, 2025 | 12:18 PM
Share

কলকাতা: চরম সংকটে মহমেডান স্পোর্টিং ক্লাব। বিনিয়োগকারী সমস্যায় ভুগছে সাদা-কালো। অনিশ্চিত ক্লাবের ভবিষ্যৎ। ইনভেস্টর সমস্যা মেটাতে কয়েকদিন আগেই মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ হন সাদা-কালো কর্তারা। তাতে এখনও কাজ হয়নি। ক্লাবের দুর্দশার কথা তুলে ধরতে এবার আসরে সমর্থকরা। বিজেপি রাজ্য সভাপতি শমীক ভট্টাচার্যের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন তাঁরা।

সোমবার শমীক ভট্টাচার্যের হাতে একটি আবেদনপত্র তুলে দেন মহমেডান সমর্থকরা। তাঁদের অনুরোধ, মহমেডান ক্লাবকে বাঁচাতে এগিয়ে আসুন রাজ্য বিজেপির সভাপতি। বিনিয়োগকারী না পাওয়ায় আর্থিক সংকটে ভুগছে ক্লাব। সেই সমস্যা দূর করতে পদক্ষেপের জন্য বিজেপির রাজ্য সভাপতিকে অনুরোধ করেন মহমেডান সমর্থকরা। তাঁরা চান, সমস্যা মিটিয়ে আবার আইএসএল খেলুক মহমেডান। মহমেডান ক্লাবের সমর্থকদের আবেদনপত্র গ্রহণ করেন শমীক। তবে এখনই এই নিয়ে কিছু বলেননি তিনি।

ক্লাবের সমর্থকদের বিজেপির রাজ্য সভাপতির দ্বারস্থ হওয়া নিয়ে মহমেডান স্পোর্টিংয়ের এক কর্তা মহম্মদ কামারউদ্দিন বলেন, “সমর্থকরা কে কোথায় যাচ্ছেন, তাঁরা তো ক্লাব চালাচ্ছেন না। ক্লাব চালাচ্ছেন কর্মকর্তারা। সমর্থকরা যেতেই পারেন। তাঁদের অধিকার রয়েছে। তাঁরা যদি মনে করেন, আমরা ঠিকমতো কাজ করছি না, তাহলে কাউকে নিয়ে আসুক। যার কাছে গিয়েছে, ওরা যদি চালাতে পারে ভাল কথা। আমরা এখনও আশা ছেড়ে দিইনি। আমরা কথা বলছি। যদি কিছু না নয়, তখন এগুলোর কথা ভাবতে পারে বা চিন্তা করতে পারে।”

একইসঙ্গে তিনি জানান, “আটদিন আগে আমরা ট্রাস্টির কাছে আবেদন জানিয়েছিলাম যাতে কমিটিকে ভেঙে দেওয়া হয়। কিন্তু, ট্রাস্টি বলল, এখন কিছু করা হবে না। যতক্ষণ না নিরাশ হচ্ছি, ততক্ষণ কিছু করা হবে না।” তাঁর আরও বক্তব্য, “আমাদের একটা নিয়ম রয়েছে। আমরা যদি কোনও বিনিয়োগকারীর সঙ্গে কথা বলি, তার আগে ট্রাস্টির অনুমতি নিই। না হলে কথা বলতে পারি না। আমাদের একটা সিস্টেম রয়েছে। আমরা ট্রাস্টিকে বলেছি, আপনারাও দেখুন। আমরা কিছু পারছি না।” একটি বিনিয়োগকারীর সঙ্গেই কথা হচ্ছে বলে তিনি জানান।