AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Narendrapur: বড় খবর! শিক্ষক নিগ্রহে তোলপাড় নরেন্দ্রপুর এবার কলকাতা পুলিশের অধীনে

Narendrapur: নরেন্দ্রপুরের সেই স্কুল যে এলাকায় পড়ে অর্থাৎ বনহুগলি এলাকা এখনই কলকাতা পুলিশের অধীনে আনা হচ্ছে না। তবে প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, বিশাল এলাকা ভেঙে ছোটো ছোটো করা হচ্ছে আইন শৃঙ্খলা বজায় রাখার স্বার্থেই।

Narendrapur: বড় খবর! শিক্ষক নিগ্রহে তোলপাড় নরেন্দ্রপুর এবার কলকাতা পুলিশের অধীনে
নরেন্দ্রপুর থানা Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Feb 05, 2024 | 5:42 PM
Share

কলকাতা: নরেন্দ্রপুরে স্কুলে ঢুকে শিক্ষকদের মারধরের ঘটনায় তোলপাড় হয়েছে রাজ্য রাজনীতি। অভিযুক্তের তালিকায় প্রথমেই নাম স্কুলের প্রধান শিক্ষকের। কলকাতা হাইকোর্টে সেই মামলা বিচারাধীন। এখনও পর্যন্ত অভিযুক্তদের অনেককেই গ্রেফতার করতে পারলেও, গ্রেফতার হননি প্রধান শিক্ষক। তাই হাইকোর্টে বারবারই প্রশ্নের মুখে পড়তে হচ্ছে পুলিশকে। এই পরিস্থিতিতে আবারও শিরোনামে নরেন্দ্রপুর। নরেন্দ্রপুরে  থানা ভেঙে কলকাতা পুলিশের অধীনে আনা হচ্ছে। নরেন্দ্রপুর থানাকে ভেঙে তিলটি করা হচ্ছে । খেয়াদহ ১ ও ২ আর আটঘড়া কলকাতা পুলিশের অধীনে আসছে । নরেন্দ্রপুর থাকছে বারুইপুরের অধীনে। নরেন্দ্রপুরের স্কুলের ঘটনার দিন পনেরোর মাথায় মন্ত্রিসভার বৈঠকে সিদ্ধান্ত  নেওয়া হয়েছে।

তবে জানা যাচ্ছে, নরেন্দ্রপুরের সেই স্কুল যে এলাকায় পড়ে অর্থাৎ বনহুগলি এলাকা এখনই কলকাতা পুলিশের অধীনে আনা হচ্ছে না। তবে প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, বিশাল এলাকা ভেঙে ছোটো ছোটো করা হচ্ছে আইন শৃঙ্খলা বজায় রাখার স্বার্থেই। ছোটো এলাকা থাকলে পুলিশি নজরদারিতেও সুবিধা হবে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, খেয়াদহ ১ ও ২ আগেই কলকাতা পুলিশের অধীনে আনার কথা ছিল। সেই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হল।

প্রসঙ্গত, অতি সম্প্রতি নরেন্দ্রপুরের বলরামপুর মন্মথনাথ বিদ্যামন্দিরে একটি অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটে। ক্লাসচলাকালীনই স্কুলে ঢুকে শিক্ষকদের বেধড়ক মারধরের অভিযোগ ওঠে। সেই ঘটনার মুহূর্তের একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়ে যায়। তোলপাড় পড়ে শিক্ষকমহলে। অভিযোগ ওঠে, একাধিক বেনিয়মের সঙ্গে যুক্ত প্রধান শিক্ষক। তার প্রতিবাদ করেছিলেন শিক্ষকরা। আর সেই কারণেই স্কুলে হামলা। কলকাতা হাইকোর্টে বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর এজলাসে মামলাটি ওঠে। প্রধান শিক্ষক-সহ সকল অভিযুক্তকে গ্রেফতারের নির্দেশ দেন। এরপর ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয়েও ধাক্কা খান প্রধান শিক্ষক। সোমবারের শুনানিতে রাজ্য জানায়, প্রধান শিক্ষক বাদে বাকি অভিযুক্তদের গ্রেফতার করা হয়েছে। কিন্তু কেন প্রধান শিক্ষক গ্রেফতার নন, তা নিয়েই প্রশ্ন ওঠে। মামলার শুনানি মাধ্যমিক পরীক্ষার পর।