AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Teachers recruitment: লিখিত পরীক্ষা কত নম্বরের? চাকরিহারারা কী সুবিধা পাবেন?

Teachers recruitment: ২০১৬ সালের এসএসসি-র সঙ্গে এবারের পরীক্ষার নিয়মে একাধিক পরিবর্তন আনা হয়েছে। লিখিত পরীক্ষার নম্বর থেকে শিক্ষাগত যোগ্যতার নম্বরে বদল করা হয়েছে। চাকরিহারাদের কথা সরাসরি উল্লেখ না করেও তাঁদের অভিজ্ঞতার জন্য আলাদা নম্বর রাখা হয়েছে।

Teachers recruitment: লিখিত পরীক্ষা কত নম্বরের? চাকরিহারারা কী সুবিধা পাবেন?
Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: May 30, 2025 | 10:24 AM
Share

কলকাতা: শিক্ষক-শিক্ষিকা নিয়োগ প্রক্রিয়ার বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন (SSC)। সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে লিখিত পরীক্ষা হতে পারে। অর্থাৎ পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য আর মাস তিনেক সময় পাচ্ছেন চাকরিপ্রার্থীরা। এবার কত নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হবে? ২০১৬ সালের এসএসসি প্যানেলের চাকরিপ্রার্থীরা কী সুবিধা পাচ্ছেন? নিয়োগের নতুন নিয়ম জারি করে সব তথ্য জানাল স্কুল শিক্ষা দফতর।

কত নম্বরের লিখিত পরীক্ষা? চাকরিহারারা কী সুবিধা পাচ্ছেন?

  • শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ১০০ নম্বরের মধ্যে এবার লিখিত পরীক্ষায় থাকছে ৬০ নম্বর। এবার শিক্ষাগত যোগ্যতার নম্বর অনেকটাই কমেছে। শিক্ষাগত যোগ্যতার জন্য রয়েছে ১০ নম্বর।
  • চাকরিহারারা কী সুবিধা পাচ্ছেন? স্কুল শিক্ষা দফতর সরাসরি চাকরিহারাদের কথা উল্লেখ না করেই বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, শিক্ষকতার অভিজ্ঞতার জন্য ১০ নম্বর রয়েছে। প্রতি বছর শিক্ষকতার জন্য ২ নম্বর। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, স্থায়ী ও চুক্তিভিত্তিক শিক্ষকরা এর সুবিধা পাবেন।
  • লেকচার ডেমোস্ট্রেশন অর্থাৎ পড়িয়ে দেখানোর জন্য রয়েছে ১০ নম্বর।
  • আর মৌখিক পরীক্ষার জন্য রয়েছে ১০ নম্বর।

২০১৬ সালের পরীক্ষার সঙ্গে এবারের পরীক্ষার নিয়মে কোথায় পার্থক্য রয়েছে?

  • ২০১৬ সালে লিখিত পরীক্ষা হয়েছিল ৫৫ নম্বরের। শিক্ষাগত যোগ্যতার জন্য ছিল ৩৫ নম্বর। এবং পার্সোনালিটি টেস্টের জন্য ১০ নম্বর বরাদ্দ ছিল।
  • সেখানে এবার লিখিত পরীক্ষা হচ্ছে ৬০ নম্বরের। শিক্ষাগত যোগ্যতার জন্য রয়েছে ১০ নম্বর। শিক্ষকতার অভিজ্ঞতার জন্যও ১০ নম্বর বরাদ্দ রয়েছে। মৌখিকে ১০ নম্বর ও লেকচার ডেমোস্ট্রেশনের জন্য ১০ নম্বর বরাদ্দ।
  • ২০১৬ সালে প্যানেলের মেয়াদ ছিল ১ বছর। এবারও প্যানেলের মেয়াদ এক বছর। তবে রাজ্য সরকারের অনুমতিক্রমে আরও বাড়ানো যেতে পারে।
  • ২০১৬ সালে কাউন্সেলিং কেন্দ্রীয়ভাবে হয়েছে। এবার কাউন্সেলিং রিজিয়নভিত্তিক হবে।
  • ২০১৬ সালে ওএমআর ১ বছর সংরক্ষণ করে রাখার নিয়ম ছিল। এবারের পরীক্ষার ওএমআরের হার্ডকপি ২ বছর সংরক্ষণ করা হবে। আর ১০ বছর স্ক‍্যানড ইমেজ সংরক্ষণ করা হবে।