AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Fuchka Pandal in Durga Puja: ফুচকার প্যান্ডেলে চুরি হয়ে যাচ্ছে ফুচকা, খেলেই কিন্তু হাসপাতালে…

Fuchka Pandal in Durga Puja: দীর্ঘসময় যাতে ঠিক থাকে, নরম না হয়ে যায় সে কারণে ফুচকায় ব্যবহার করা হচ্ছে কেমিক্যাল। তা খেলে শরীর খারাপও হতে পারে। সে কথা লাগাতার মাইকে প্রচারও করা হচ্ছে। কিন্তু, তাতেও খুব একটা কেউ কর্ণপাত করছেন না বলে অভিযোগ।

Fuchka Pandal in Durga Puja: ফুচকার প্যান্ডেলে চুরি হয়ে যাচ্ছে ফুচকা, খেলেই কিন্তু হাসপাতালে...
প্যান্ডেল নিয়ে জোর চর্চা সোশ্যাল মিডিয়ায় Image Credit: TV-9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Oct 21, 2023 | 2:48 PM
Share

কলকাতা: ফুচকার প্যান্ডেল তৈরি করে সকলকে চমকে দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু, তাতেই কাল। লাগাতার চুরি হয়ে যাচ্ছে ফুচকা। কাউকে থামানো যাচ্ছে না। এমনটাই অভিযোগ বেহালা নতুন দলের কর্মকর্তারা। হাতের কাছে ফুচকা পেলেই টপাটপ তুলে মুখে দিয়ে দিচ্ছে বাচ্চারা। কিন্তু, কী করে এই সঙ্কট মেটানো যাবে তাতেই চিন্তায় পুজোর কমিটির সদস্যরা। এদিকে দীর্ঘসময় যাতে ঠিক থাকে, নরম না হয়ে যায় সে কারণে ফুচকায় ব্যবহার করা হচ্ছে কেমিক্যাল। তা খেলে শরীর খারাপও হতে পারে। সে কথা লাগাতার মাইকে প্রচারও করা হচ্ছে। কিন্তু, তাতেও খুব একটা কেউ কর্ণপাত করছেন না বলে অভিযোগ। 

বেহালা নতুন দলের এক কর্মকর্তা বলছেন, “আমরা তো ফুচকা দিয়ে সাজিয়েছিলাম। কিন্তু, বাচ্চারা তো লোভ সামলাতে পারছে না। হাতের কাছে পেলেই তুলে নিয়ে পালিয়ে যাচ্ছে। এদিকে এই ফুচকা কিন্তু স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল নয়। শরীর খারাপ হতে পারে। এতে কেমিক্যাল দেওয়া আছে। আমরা সে বিষয়ে সকলকে সতর্কও করছি। পেট খারাপ হতে পারে। সকলকে বলছি বাইরে কিনে খান। সেই ব্যবস্থাও এখানে আছে। কিন্তু, সবাই কথা শুনছে না। আসলে ফুচকার আকর্ষণটাই এরকম।”

এদিকে ফুচকা দিয়ে তৈরি এই অভিনব মণ্ডপ নিয়ে জোর চর্চা চলছে নানা মহলে। দূরদূরান্ত থেকে আসছেন মানুষ। সোশ্যাল মিডিয়াতেও ভাইরাল ভিডিয়ো। তাতেই খুশি পুজো উদ্যোক্তারা। বেহালা নতুন দলের সভাপতি দেবব্রত মুখোপাধ্যায় বলেন, “৫৮ বছরের পুজো। আমাদের শিল্পী অয়ন সাহা এই মণ্ডপের সজ্জা করেছেন। উনিই প্রথম আমাদের এই ভাবনার কথা বলেন। আমাদের থিম তুষ্টি বা ইংরাজিতে Satisfaction. উনিই সেটাকে ফুচকার প্যান্ডেলে পরিণত করেছেন। আমাদের এখানে দু’জন ব্রিটিশ শিল্পীও রয়েছেন। তাঁরা মূল শিল্পীকে সাহায্য় করেছেন পুরো কাজে। তাঁরা দেড় মাস ধরে আমাদের এখানে রয়েছেন। যেভাবে আমাদের মণ্ডপ ভাইরাল হয়ে গিয়েছে তাতে আমরা আপ্লুত।”