Santosh Mitra Square: সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের লাইট অ্যান্ড সাউন্ডের সংস্থাকে পুলিশের নোটিস! ‘ষড়যন্ত্রের’ গন্ধ পাচ্ছেন সজল

Santosh Mitra Square's Durga Puja: এদিকে পুজোর আবহেই লাগাতার প্রশাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন সজল ঘোষ। সোশ্যাল মিডিয়াতেও দেখা গিয়েছে সেই প্রতিচ্ছবি। স্পষ্ট ভাষায় প্রশাসনের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ তুলেছেন বিজেপি কাউন্সিলর সজল ঘোষ।

Santosh Mitra Square: সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের লাইট অ্যান্ড সাউন্ডের সংস্থাকে পুলিশের নোটিস! ‘ষড়যন্ত্রের’ গন্ধ পাচ্ছেন সজল
কী বলছেন সজল? Image Credit source: TV 9 Bangla

| Edited By: জয়দীপ দাস

Sep 27, 2025 | 3:25 PM

কলকাতা: একদিন আগেই উদ্বোধন করে গিয়েছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ। দিন যত গড়াচ্ছে ততই নামছে মানুষের ঢল। আর ভিড়ের সঙ্গেই পাল্লা দিয়ে যেন বেড়ে চলেছে বিতর্ক। এবার সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের লাইট অ্যান্ডের দায়িত্বে থাকা সংস্থাকে নোটিস দিল পুলিশ। নোটিস পাঠানো হয়েছে মুচিপাড়া থানার পুলিশের তরফে। চাওয়া হয়েছে একাধিক তথ্য। সংস্থার লাইসেন্স, পুজোর উদ্যোক্তাদের সঙ্গে চুক্তিপত্র চেয়ে পাঠানো হয়েছে পুলিশের তরফে। জিএসটি-র নথি এবং সাউন্ড লিমিটার নথি চেয়ে পাঠানো হয়েছে পুলিশের তরফে। তা নিয়েই নতুন করে দানা বেঁধেছে বিতর্ক। 

সংস্থার লাইট অ্যান্ড সাউন্ড শোয়ের অনুমতিপত্রও চাইল পুলিশ। পুলিশের নোটিসে হাইকোর্ট এবং দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের নির্দেশের উল্লেখ রয়েছে বলেও জানা যাচ্ছে। নোটিস পাঠানো হয়েছে রাজস্থানের AK প্রোজেক্টিংকে। এদিকে পুজোর আবহেই লাগাতার প্রশাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন সজল ঘোষ। সোশ্যাল মিডিয়াতেও দেখা গিয়েছে সেই প্রতিচ্ছবি। স্পষ্ট ভাষায় প্রশাসনের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ তুলেছেন বিজেপি কাউন্সিলর সজল ঘোষ। তিনি বলছেন, “এগতকাল আমার এক বিজ্ঞাপন দাতাকে পুলিশ তিন ঘণ্টা বসিয়ে রেখেছে। আজকে যাঁরা বাইরে থেকে এসে লাইট সাউন্ডের কাজ করছে তাঁদের চিঠি পাঠিয়ে লাইসেন্স চেয়েছে। কিন্তু পুলিশই আমাদের অনুমতি দিয়েছে। ভাবে পুজো আমাদের পক্ষে চালানো সম্ভব কিনা আমরা সেই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেব। যদি এই পরিস্থিতি হয় তাহলে আমরা মণ্ডপ নিষ্প্রদীপ করব।” 

পাল্টা তোপ দাগছে তৃণমূল 

পাল্টা তৃণমূল মুখপাত্র অরূপ চক্রবর্তী বলছেন সস্তা জনপ্রিয়তা পাওয়ার চেষ্টা করছেন। তীব্র কটাক্ষের সুরে বলছেন, “পুজো হিট করতে গেলে বিতর্ক তৈরি করো। প্রশাসনকে গালিগালাজ করলে বিতর্ক তৈরি হয়। সজল সেই সস্তার জনপ্রিয়তার লাইন নিয়েছে। এখন যাঁরা পুজোর লাইটিংয়ের কাজ করে তাঁদের যদি লাইসেন্স-সহ সব কাগজ ঠিক না থাকে সেখান থেকে যদি কোনও দুর্ঘটনা থাকে তাহলে তার দায়িত্ব কে নেবে! পুলিশ-প্রশাসন পুজো বন্ধ করতে বলেনি। পুলিশ লাইটিংয়ের এজেন্সির কাছে কাগজ চেয়েছে তাতে সজল ঘোষের গায়ে লাগছে কেন?”