AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

TET: এই জয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে উৎসর্গ করছি: স্বশাসিত পর্ষদের সভাপতি

Calcutta High Court: পর্ষদ সভাপতি বলেন, "পর্ষদ শিক্ষা দফতরের অংশ। ২০২৩ সালে যেদিন শিক্ষকদের চাকরি বাতিল হয় তারপর থেকে যেভাবে মন্ত্রী উপদেশ নির্দেশ দিয়েছেন। ব্রাত্য বসু না থাকলে বিজয়ের দোরগোড়ায় থাকতে পারতেন না। আমি ওঁকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি বিচারপতিদের। যিনি না থাকলে সুস্পষ্টভাবে কিছুই হত না, তিনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।"

TET: এই জয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে উৎসর্গ করছি: স্বশাসিত পর্ষদের সভাপতি
ব্রাত্য বসু, গৌতম পালImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Dec 03, 2025 | 7:49 PM
Share

কলকাতা: আজ কলকাতা হাইকোর্টে জয় হয়েছে রাজ্যের। জয় হয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের। ৩২ হাজার প্রাথমিক শিক্ষককের চাকরি বহাল রেখেছে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। এবার এই নিয়ে মুখ খুললেন স্বশাসিত পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল। আবেগ প্রবণ হয়ে পড়লেন তিনি। শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুকে ধন্যবাদ দেওয়ার পাশাপাশি, এই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে উৎসর্গ করেছেন তিনি।

পর্ষদ সভাপতি বলেন, “পর্ষদ শিক্ষা দফতরের অংশ। ২০২৩ সালে যেদিন শিক্ষকদের চাকরি বাতিল হয় তারপর থেকে যেভাবে মন্ত্রী উপদেশ নির্দেশ দিয়েছেন। ব্রাত্য বসু না থাকলে বিজয়ের দোরগোড়ায় থাকতে পারতেন না। আমি ওঁকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি বিচারপতিদের। যিনি না থাকলে সুস্পষ্টভাবে কিছুই হত না, তিনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আমি পর্ষদের সভাপতি হিসাবে সরকারের অংশ হিসাবে এই জয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে উৎসর্গ করছি।”

২০২৩ সালে কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গেল বেঞ্চের রায়ের পর কম ঝক্কি পোহাতে হয়নি। সিবিআই দফতরে একাধিকবার হাজিরা দিয়েছেন গৌতম। কারণ, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি গৌতম পালকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে সিবিআই, এমনই নির্দেশ দিয়েছিলেন তৎকালীন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। এরপর রক্ষাকবচের জন্য ‘সুপ্রিম’ দুয়ারে যান তিনি। সেই সমস্ত কিছু এখন অতীত। আজ ছিল ৩২ হাজারের চাকরি বাতিলের রায়। প্রায় দু’বছর পর অবশেষে মিলল সেই মামলায় স্বস্তি।

বস্তুত, বুধবার হাইকোর্টের বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী এবং বিচারপতি ঋতব্রতকুমার মিত্রের ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ, চাকরি বহাল থাকছে বত্রিশ হাজার শিক্ষকের। কোর্টের পর্যবেক্ষণ, দীর্ঘ ৯ বছর পর চাকরি বাতিল হলে বিরূপ প্রতিক্রিয়া পড়বে। বিচারপতি বলেন, “যাঁরা ৯ বছর ধরে কাজ করছেন তাঁদের পরিবারের কথাও ভাবতে হবে। যাঁরা সফল হননি তাঁদের জন্য সব ড্যামেজ করা যায় না।”