কলকাতা : তৃণমূলের (Trinamool Congress) অন্তর্দ্বন্দ্বের চেহারা এখন আরও বেআব্রু। বিশেষ করে প্রথম সারির নেতাদের মধ্যেই এক আড়াআড়ি বিভাজন দেখা গিয়েছে। আর এরই মধ্য়ে রাজ্য়ের শাসক দলকে কার্যত তুলোধনা করল বঙ্গ বিজেপি (West Bengal BJP)। তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্বে মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata – Abhishek Power Struggle) কেন্দ্র করেই এই আড়াআড়ি বিভাজন বলে মত রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একটি বড় অংশের। আর এরই মধ্যে রাজ্য বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্যর (Samik Bhattacharya) কটাক্ষ, “রাজার অভিষেকের আগে ফেসিয়াল লাগানো হচ্ছে।” স্বাভাবিকভাবেই মমতা বনাম অভিষেক – এই ক্ষমতার শীর্ষ থাকার লড়াই ঘিরে যে কানাঘুষো শোনা যাচ্ছে, তাতে বিরোধী শিবির থেকে এই ধরনের মন্তব্য় তৃণমূলের অস্বস্তিকে আরও কিছুটা বাড়াবে বলেই মত রাজনীতির কারবারিদের।
সম্প্রতি এক ব্যক্তি এক পদ নীতিকে ঘিরে তৃণমূলের অন্দরে যে বিতর্ক তৈরি হয়েছে সেই প্রসঙ্গে বঙ্গ বিজেপির মুখপাত্র বলেন, “একজন তরুন রাজনৈতিক হিসাবে তাকে স্বাগত। মুখ্যমন্ত্রী চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে। ফিরহাদ হাকিম বলছেন, এই ব্যক্তি এক পদ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য নয়,পোস্ট যেন তুলে নেয়। এটা মুখ্যমন্ত্রীকে চ্যালেঞ্জ নাকি ‘গটআপ’ সেটা দেখতে হবে। কিন্তু ধারাবাহিকভাবে একে অপরের বিরুদ্ধে বলায় এটা তাদের দলের বিষয় আর নেই। সরকারি গোপন তথ্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের হাতে চলে যাচ্ছে। তৃনমূলের নেতাদের পরস্পর বিরোধী মন্তব্যে বোঝা যাচ্ছে বিষয়ের গুরুত্ব আছে।”
সেই সঙ্গে চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যের টুইটার ও ফেসবুক পেজে পোস্ট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য অনুগত। কোনটা সরে গিয়েছে, এটা আমাদের দেখার কথা নয়। এটা কোনও সুস্থ স্বাভাবিক রাজনৈতিক দলের লক্ষ্মণ! এটা বেসরকারি সংস্থা রাজ্য কীভাবে চলবে তা ঠিক করে দেবে? দক্ষিণ ২৪ পরগণায় একাধিক জায়গায় তৃনমূলের জোড়া মনোনয়ন জমা পড়েছে। তৃনমূলের এক নেতা বলে দিচ্ছে, কোনটা নেবে কোনটা নয়।”
এর পাশাপাশি, মুকুল রায় প্রসঙ্গেও বঙ্গ বিজেপির অবস্থানের কথা জানালেন শমীক ভট্টাচার্য। বললেন, “পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা তার গরিমা নষ্ট করেছে। তিনি তৃণমূলে গিয়ে প্রকাশ্যে বিবৃতি দিলেন। তাঁর সোডিয়াম-পটাশিয়াম (শারীরিক অসুস্থতা) দেখার দায়িত্ব বিজেপির নয়। মুখ্যমন্ত্রী নিজে বললেন মুকুল রায় নিয়ে। অভিষেক বন্দোপাধ্যায় উত্তরীয় পরালেন। আজ স্পিকার বললেন, মুকুল রায় বিজেপিতে আছে। এটা আন্তর্জাতিক লজ্জা। সংসদীয় গণতন্ত্রের কালো দিন। এই কলঙ্ক কোনওদিন মোছা যাবে না। মুখ্যমন্ত্রীর ভাবমূর্তি তো নষ্ট হচ্ছে। আমরা উচ্চ আদালতে যাব।”
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
কলকাতা : তৃণমূলের (Trinamool Congress) অন্তর্দ্বন্দ্বের চেহারা এখন আরও বেআব্রু। বিশেষ করে প্রথম সারির নেতাদের মধ্যেই এক আড়াআড়ি বিভাজন দেখা গিয়েছে। আর এরই মধ্য়ে রাজ্য়ের শাসক দলকে কার্যত তুলোধনা করল বঙ্গ বিজেপি (West Bengal BJP)। তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্বে মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata – Abhishek Power Struggle) কেন্দ্র করেই এই আড়াআড়ি বিভাজন বলে মত রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একটি বড় অংশের। আর এরই মধ্যে রাজ্য বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্যর (Samik Bhattacharya) কটাক্ষ, “রাজার অভিষেকের আগে ফেসিয়াল লাগানো হচ্ছে।” স্বাভাবিকভাবেই মমতা বনাম অভিষেক – এই ক্ষমতার শীর্ষ থাকার লড়াই ঘিরে যে কানাঘুষো শোনা যাচ্ছে, তাতে বিরোধী শিবির থেকে এই ধরনের মন্তব্য় তৃণমূলের অস্বস্তিকে আরও কিছুটা বাড়াবে বলেই মত রাজনীতির কারবারিদের।
সম্প্রতি এক ব্যক্তি এক পদ নীতিকে ঘিরে তৃণমূলের অন্দরে যে বিতর্ক তৈরি হয়েছে সেই প্রসঙ্গে বঙ্গ বিজেপির মুখপাত্র বলেন, “একজন তরুন রাজনৈতিক হিসাবে তাকে স্বাগত। মুখ্যমন্ত্রী চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে। ফিরহাদ হাকিম বলছেন, এই ব্যক্তি এক পদ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য নয়,পোস্ট যেন তুলে নেয়। এটা মুখ্যমন্ত্রীকে চ্যালেঞ্জ নাকি ‘গটআপ’ সেটা দেখতে হবে। কিন্তু ধারাবাহিকভাবে একে অপরের বিরুদ্ধে বলায় এটা তাদের দলের বিষয় আর নেই। সরকারি গোপন তথ্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের হাতে চলে যাচ্ছে। তৃনমূলের নেতাদের পরস্পর বিরোধী মন্তব্যে বোঝা যাচ্ছে বিষয়ের গুরুত্ব আছে।”
সেই সঙ্গে চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যের টুইটার ও ফেসবুক পেজে পোস্ট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য অনুগত। কোনটা সরে গিয়েছে, এটা আমাদের দেখার কথা নয়। এটা কোনও সুস্থ স্বাভাবিক রাজনৈতিক দলের লক্ষ্মণ! এটা বেসরকারি সংস্থা রাজ্য কীভাবে চলবে তা ঠিক করে দেবে? দক্ষিণ ২৪ পরগণায় একাধিক জায়গায় তৃনমূলের জোড়া মনোনয়ন জমা পড়েছে। তৃনমূলের এক নেতা বলে দিচ্ছে, কোনটা নেবে কোনটা নয়।”
এর পাশাপাশি, মুকুল রায় প্রসঙ্গেও বঙ্গ বিজেপির অবস্থানের কথা জানালেন শমীক ভট্টাচার্য। বললেন, “পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা তার গরিমা নষ্ট করেছে। তিনি তৃণমূলে গিয়ে প্রকাশ্যে বিবৃতি দিলেন। তাঁর সোডিয়াম-পটাশিয়াম (শারীরিক অসুস্থতা) দেখার দায়িত্ব বিজেপির নয়। মুখ্যমন্ত্রী নিজে বললেন মুকুল রায় নিয়ে। অভিষেক বন্দোপাধ্যায় উত্তরীয় পরালেন। আজ স্পিকার বললেন, মুকুল রায় বিজেপিতে আছে। এটা আন্তর্জাতিক লজ্জা। সংসদীয় গণতন্ত্রের কালো দিন। এই কলঙ্ক কোনওদিন মোছা যাবে না। মুখ্যমন্ত্রীর ভাবমূর্তি তো নষ্ট হচ্ছে। আমরা উচ্চ আদালতে যাব।”
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা