কলকাতা: মোদি মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণ। বাদ পড়লেন বাংলা থেকে দুই প্রতিমন্ত্রী দেবশ্রী চৌধুরী (Debashree Chowdhury) এবং বাবুল সুপ্রিয় (Babul Supriyo)। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হওয়ার দৌঁড়ে এগিয়ে কোচবিহারের সাংসদ নিশীথ প্রামাণিক (Nisith Pramanik) এবং বনগাঁর সাংসদ শান্তনু ঠাকুর (Shantanu Thakur)। কাকতালীয়ভাবে এদিনই সোশাল মিডিয়া পোস্ট করে যুব মোর্চার সভাপতি পদ থেকে সরে দাঁড়ালেন বিষ্ণুপুরের বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ (Saumitra Khan)।
ফেসবুক পোস্টে ব্যক্তিগত কারণের কথা উল্লেখ করে সৌমিত্র লিখেছেন, তিনি এখন থেকে আর যুব মোর্চার সভাপতি থাকছেন না। যদিও সরকারি ভাবে রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের কাছে কোনও ইস্তফা পত্র সৌমিত্রর তরফে পাঠানো হয়নি।
হঠাৎ সৌমিত্রের এই পোস্টে স্বাভাবিকভাবেই রাজনৈতিক মহলে জল্পনা, তাহলে কি এবার দলও ছাড়বেন তিনি? তাৎপর্যপূর্ণভাবে সেই জল্পনায় জল ঢেলে একই পোস্টে সৌমিত্র খাঁ লিখেছেন, “বিজেপিতে আছি, ছিলাম এবং থাকব।”
তাহলে হঠাৎ কেন এই সিদ্ধান্ত? ওয়াকিবহলমহলের একাংশের মতে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হওয়ার সুপ্ত বাসনা ছিল সৌমিত্ররও। দীর্ঘ অপেক্ষার পরও যখন, দিল্লির ডাক আসেনি, তখন যুব মোর্চার পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে আসলে নিজের অসন্তোষ তুলে ধরলেন বিষ্ণুপুরের সাংসদ।
দিন কয়েক আগেই বাংলা ভাগের দাবি জানিয়ে বিতর্ক তৈরি করেছিলেন সৌমিত্র। আলিপুরদুয়ারের সাংসদ জন বার্লার মতো তিনিও স্বতন্ত্র জঙ্গল মহলের দাবি জানিয়েছিলেন। তবে তাঁর এই বক্তব্যকে সমর্থন করেনি রাজ্য বিজেপি। যদিও সৌমিত্রর পাল্টা বক্তব্য ছিল, জঙ্গলমহলের দাবি তাঁর ব্যক্তিগত। সেই বিতর্কের রেশ পুরোপুরি কাটতে না কাটতেই ফের একবার শিরোনামে সৌমিত্র খাঁ। সৌজন্যে, যুব মোর্চার পদ থেকে হঠাৎ ইস্তফার সিদ্ধান্ত।
আরও পড়ুন: মন্ত্রিত্ব হারালেন বাবুল-দেবশ্রী, বাদ হর্ষ বর্ধনও
কলকাতা: মোদি মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণ। বাদ পড়লেন বাংলা থেকে দুই প্রতিমন্ত্রী দেবশ্রী চৌধুরী (Debashree Chowdhury) এবং বাবুল সুপ্রিয় (Babul Supriyo)। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হওয়ার দৌঁড়ে এগিয়ে কোচবিহারের সাংসদ নিশীথ প্রামাণিক (Nisith Pramanik) এবং বনগাঁর সাংসদ শান্তনু ঠাকুর (Shantanu Thakur)। কাকতালীয়ভাবে এদিনই সোশাল মিডিয়া পোস্ট করে যুব মোর্চার সভাপতি পদ থেকে সরে দাঁড়ালেন বিষ্ণুপুরের বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ (Saumitra Khan)।
ফেসবুক পোস্টে ব্যক্তিগত কারণের কথা উল্লেখ করে সৌমিত্র লিখেছেন, তিনি এখন থেকে আর যুব মোর্চার সভাপতি থাকছেন না। যদিও সরকারি ভাবে রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের কাছে কোনও ইস্তফা পত্র সৌমিত্রর তরফে পাঠানো হয়নি।
হঠাৎ সৌমিত্রের এই পোস্টে স্বাভাবিকভাবেই রাজনৈতিক মহলে জল্পনা, তাহলে কি এবার দলও ছাড়বেন তিনি? তাৎপর্যপূর্ণভাবে সেই জল্পনায় জল ঢেলে একই পোস্টে সৌমিত্র খাঁ লিখেছেন, “বিজেপিতে আছি, ছিলাম এবং থাকব।”
তাহলে হঠাৎ কেন এই সিদ্ধান্ত? ওয়াকিবহলমহলের একাংশের মতে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হওয়ার সুপ্ত বাসনা ছিল সৌমিত্ররও। দীর্ঘ অপেক্ষার পরও যখন, দিল্লির ডাক আসেনি, তখন যুব মোর্চার পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে আসলে নিজের অসন্তোষ তুলে ধরলেন বিষ্ণুপুরের সাংসদ।
দিন কয়েক আগেই বাংলা ভাগের দাবি জানিয়ে বিতর্ক তৈরি করেছিলেন সৌমিত্র। আলিপুরদুয়ারের সাংসদ জন বার্লার মতো তিনিও স্বতন্ত্র জঙ্গল মহলের দাবি জানিয়েছিলেন। তবে তাঁর এই বক্তব্যকে সমর্থন করেনি রাজ্য বিজেপি। যদিও সৌমিত্রর পাল্টা বক্তব্য ছিল, জঙ্গলমহলের দাবি তাঁর ব্যক্তিগত। সেই বিতর্কের রেশ পুরোপুরি কাটতে না কাটতেই ফের একবার শিরোনামে সৌমিত্র খাঁ। সৌজন্যে, যুব মোর্চার পদ থেকে হঠাৎ ইস্তফার সিদ্ধান্ত।
আরও পড়ুন: মন্ত্রিত্ব হারালেন বাবুল-দেবশ্রী, বাদ হর্ষ বর্ধনও