কলকাতা: SIR শুরুই আগেই BLO-দের ‘হুমকি’র অভিযোগ। চাপের মুখে BLO-রা। খাস কলকাতাতেই ভোটার তালিকায় নাম রাখার জন্য হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। আধা সেনার নিরাপত্তা চেয়ে CEO-কে চিঠি BLO-দের একাংশের। এর আগেও দেখা গিয়েছে, নির্বাচনের সময়ে যাঁরা বুথে বুথে ডিউটি করতে যান, তাঁদের নিরাপত্তা দেওয়া হোক। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে, এটা অত্যন্ত নজিরবিহীন ঘটনা, SIR এর বিজ্ঞপ্তিই এখনও জারি হয়নি, তার আগেই বিভিন্ন জায়গা থেকে হুমকি আসছে।
BLO-দের কাজ হল, তাঁরা প্রত্যেকের বাড়ি যাবেন, তাঁরা এনুমেরেশন ফর্ম দেবেন। অভিযোগ, তার আগে থেকেই তাঁদেরকে বলা হচ্ছে, আধার কার্ড রয়েছে, আধারের ওপর ভিত্তি করে যেভাবেই হোক, তাঁদের নাম তুলে দিতে হবে। বহু BLO- এই নিয়ে আপত্তি জানিয়েছেন। তাঁদের একাংশকে ভয় দেখাতে বন্দুকও দেখানো হয়েছে বলে অভিযোগ। আবার কোনও ক্ষেত্রে প্রলোভনও দেখানো হচ্ছে বলে অভিযোগ।
প্রশ্ন উঠছে, যেখানে এনুমেরেশন ফর্মই এখনও ছাপা হয়নি, তার আগে থেকেই কীভাবে হুমকির শিকার হতে হচ্ছে? কলকাতার যে সমস্ত জায়গাগুলো থেকে এই ধরনের অভিযোগ উঠছে, তা অত্যন্ত উদ্বেগের। এর মধ্যে গুলশন কলোনি, খিদিরপুর এলাকা রয়েছে। সর্বোপরি কসবার মতো এলাকা রয়েছে, যেখান জনবিন্যাস হিসাব করলে দেখা যাবে, বেশ কয়েক বছরে এই এলাকার জনসংখ্যা অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে। এই এলাকায় অনেক নতুন ভোটার, তাঁদের কারোর তালিকায় নাম রয়েছে, কারোর নেই। কেবলমাত্র আধার কার্ডের ওপর ভিত্তি করে যাতে তাঁদের এনুমেরেশন ফর্মটা দিয়ে দেওয়া হয়, তার জন্য চাপ তৈরি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ।
বিজেপির কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার বলেন, “আমি আগেই আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলাম। যেভাবে নির্বাচন কমিশনের নেওয়া সিদ্ধান্তের ওপর হুমকি রাখা হচ্ছিল, তাতে এই ধরনের পরিস্থিতি তৈরি হওয়া স্বাভাবিক।”
প্রসঙ্গত, রাজ্যে BLO-দের মাথা ব্যথা আধার। ভুয়ো ভোটারদের নাম ইস্যুতে কঠোর শাস্তি পাবেন BLO-রা, সে কথা জাতীয় নির্বাচন কমিশনের প্রতিনিধি দল রাজ্যে এসে আগেই স্পষ্ট করে দিয়েছে বিশেষ বৈঠকে। কমিশনের কর্তারা স্পষ্ট করে দিয়েছেন, আধার শুধু একটি পরিচয়। কিন্তু সেটা নাগরিকত্ব প্রমাণ করে না। তবে ভোটার যে ফর্ম জমা দিচ্ছেন, সেখানে সন্দেহ হওয়া ডকুমেন্টস ‘সেল্ফ এটেস্টেড’ করাতে হবে। সেক্ষেত্রে BLO-দের সমস্যা থাকবে না। কিন্তু এরপরও চাপের মুখে পড়তে হচ্ছে BLO-দের। তাও আবার কলকাতাতেই।
কলকাতা: SIR শুরুই আগেই BLO-দের ‘হুমকি’র অভিযোগ। চাপের মুখে BLO-রা। খাস কলকাতাতেই ভোটার তালিকায় নাম রাখার জন্য হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। আধা সেনার নিরাপত্তা চেয়ে CEO-কে চিঠি BLO-দের একাংশের। এর আগেও দেখা গিয়েছে, নির্বাচনের সময়ে যাঁরা বুথে বুথে ডিউটি করতে যান, তাঁদের নিরাপত্তা দেওয়া হোক। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে, এটা অত্যন্ত নজিরবিহীন ঘটনা, SIR এর বিজ্ঞপ্তিই এখনও জারি হয়নি, তার আগেই বিভিন্ন জায়গা থেকে হুমকি আসছে।
BLO-দের কাজ হল, তাঁরা প্রত্যেকের বাড়ি যাবেন, তাঁরা এনুমেরেশন ফর্ম দেবেন। অভিযোগ, তার আগে থেকেই তাঁদেরকে বলা হচ্ছে, আধার কার্ড রয়েছে, আধারের ওপর ভিত্তি করে যেভাবেই হোক, তাঁদের নাম তুলে দিতে হবে। বহু BLO- এই নিয়ে আপত্তি জানিয়েছেন। তাঁদের একাংশকে ভয় দেখাতে বন্দুকও দেখানো হয়েছে বলে অভিযোগ। আবার কোনও ক্ষেত্রে প্রলোভনও দেখানো হচ্ছে বলে অভিযোগ।
প্রশ্ন উঠছে, যেখানে এনুমেরেশন ফর্মই এখনও ছাপা হয়নি, তার আগে থেকেই কীভাবে হুমকির শিকার হতে হচ্ছে? কলকাতার যে সমস্ত জায়গাগুলো থেকে এই ধরনের অভিযোগ উঠছে, তা অত্যন্ত উদ্বেগের। এর মধ্যে গুলশন কলোনি, খিদিরপুর এলাকা রয়েছে। সর্বোপরি কসবার মতো এলাকা রয়েছে, যেখান জনবিন্যাস হিসাব করলে দেখা যাবে, বেশ কয়েক বছরে এই এলাকার জনসংখ্যা অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে। এই এলাকায় অনেক নতুন ভোটার, তাঁদের কারোর তালিকায় নাম রয়েছে, কারোর নেই। কেবলমাত্র আধার কার্ডের ওপর ভিত্তি করে যাতে তাঁদের এনুমেরেশন ফর্মটা দিয়ে দেওয়া হয়, তার জন্য চাপ তৈরি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ।
বিজেপির কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার বলেন, “আমি আগেই আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলাম। যেভাবে নির্বাচন কমিশনের নেওয়া সিদ্ধান্তের ওপর হুমকি রাখা হচ্ছিল, তাতে এই ধরনের পরিস্থিতি তৈরি হওয়া স্বাভাবিক।”
প্রসঙ্গত, রাজ্যে BLO-দের মাথা ব্যথা আধার। ভুয়ো ভোটারদের নাম ইস্যুতে কঠোর শাস্তি পাবেন BLO-রা, সে কথা জাতীয় নির্বাচন কমিশনের প্রতিনিধি দল রাজ্যে এসে আগেই স্পষ্ট করে দিয়েছে বিশেষ বৈঠকে। কমিশনের কর্তারা স্পষ্ট করে দিয়েছেন, আধার শুধু একটি পরিচয়। কিন্তু সেটা নাগরিকত্ব প্রমাণ করে না। তবে ভোটার যে ফর্ম জমা দিচ্ছেন, সেখানে সন্দেহ হওয়া ডকুমেন্টস ‘সেল্ফ এটেস্টেড’ করাতে হবে। সেক্ষেত্রে BLO-দের সমস্যা থাকবে না। কিন্তু এরপরও চাপের মুখে পড়তে হচ্ছে BLO-দের। তাও আবার কলকাতাতেই।