AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Bikash Ranjan Bhattacharya: বিকাশের বাড়িতে বিক্ষোভ চাকরিপ্রার্থীদের, আইনজীবী বললেন, ‘টাকা দিয়ে নিয়োগ তাই আটকেছি’

Bikash Ranjan Bhattacharya: আজ বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্যের বাড়ির সামনে লাগাতার বিক্ষোভে সামিল হয়েছিলেন চাকরিপ্রার্থীরা। এরপর তাঁদের অনুরোধে বিকাশবাবু দু'জন প্রতিনিধির সঙ্গে দেখা করতে সম্মত হন।

Bikash Ranjan Bhattacharya: বিকাশের বাড়িতে বিক্ষোভ চাকরিপ্রার্থীদের, আইনজীবী বললেন, 'টাকা দিয়ে নিয়োগ তাই আটকেছি'
বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্যের বাড়িতে চাকরি প্রার্থীদের বৈঠক (নিজস্ব চিত্র)
| Edited By: | Updated on: Jan 03, 2023 | 4:10 PM
Share

কলকাতা: এসএলএসটি (SLST) চাকরিপ্রার্থীদের বিক্ষোভ। বিশিষ্ট আইনজীবী বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্যের সঙ্গে দেখা করার দাবিতে এই বিক্ষোভ। মুকুন্দপুরের সেই মিছিল আটকেছে পুলিশ। পরে যদিও বিকাশবাবুর বাড়িতে পৌঁছন চাকরিপ্রার্থীরা। এরপর দেখাও করেন তাঁরা।

আজ বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্যের বাড়ির সামনে লাগাতার বিক্ষোভে সামিল হয়েছিলেন চাকরিপ্রার্থীরা। এরপর তাঁদের অনুরোধে বিকাশবাবু দু’জন প্রতিনিধির সঙ্গে দেখা করতে সম্মত হন। এ দিন আইনজীবী চাকরি প্রার্থীদের জানান, এই মামলার শুনানি দীর্ঘদিন ধরে স্থগিত হয়ে রয়েছে। তার কারণ রাজ্য সরকার গোটা বিষয়টি নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছেন। সেই কারণে মামলা বিলম্বিত হয়েছে।

এরপর আজ বিকাশবাবু পরামার্শ দেন, যাঁরা বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন তাঁরা যেন রাজ্য সরকারের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁর কিছু করার নেই। যদিও চাকরি প্রার্থীরা এই বিষয়টি মানতে নারাজ।

এদিন বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, “টাকা দিয়ে নিয়োগ হয়েছে। তাই আটকেছি। মামলা দ্রুত ত্বরান্বিত করা আমার অধিকার নেই। আসলে ওনারা রাজনৈতিক চক্রান্তের শিকার। প্রথম থেকেই মুখ্যমন্ত্রী বারবার বলেছেন এই সমস্ত কিছু আটকে আছে আমার জন্য। এবার সেটা যখন উনি আদালতে প্রমাণ করতে পারলেন না, তখন এদের পাঠিয়েছেন আমার বাড়িতে। এই বিক্ষোভ অনেক দেখেছি, অনেক করেছি। তাই আমি বিচলিত হই না। ওনাদের কোনও যুক্তি সঙ্গত কারণ নেই এখানে আসার। ওনারা ভেবেছিলেন আমাকে ভয় পাইয়ে দেবেন।” পাশাপাশি তিনি নিয়োগের পথে বাধা হতে চাননি এই বিষয়টিও স্পষ্ট করে দিয়েছেন আন্দোলনরত চাকরি প্রার্থীদের উদ্দেশে।

কী কারণে বিক্ষোভ? এক চাকরি প্রার্থী বলেন, “২০১৯ সালে যখন আমরা মামলা করি। তখন বিকাশবাবু আমাদের বলেছিলেন আমরা যোগ্য। চাকরি পাব। এখন যখন সরকার আমাদের চাকরি দিতে চাইছে তখন উনি অন্য কেস দিয়ে হাইকোর্টে আমাদের চাকরির স্থগিতাদেশ দিয়েছেন। অথচ আমরা যোগ্য প্রার্থী। এখন সরকার আমাদের লেটার দিয়েছে চাকরিতে যোগদান করার জন্য। কিন্তু বিকাশবাবু ও তাঁর উকিলরা সেই আমাদের চাকরির স্থগিতাদেশ দিয়েছেন।”