কলকাতা : রাজ্যে তৃণমূলের সঙ্গে সিপিএমের সমঝোতা হয়েছে, চিন্তন বৈঠকে এমনটাই দাবি করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তাঁর দাবি, ১০ টা ছাপ্পা দেওয়া হলে ৮ টা তৃণমূলের আর ২ টি সিপিআইএমের, এটাই নতুন সমীকরণ। কলকাতার পর রাজ্যের ১০৮ পুরসভার ভোটেও ফল ভালো ফল হয়নি বিজেপির। ফল প্রকাশের পর তাই চিন্তন বৈঠকে বসেছে বিজেপি। শনিবার সেই বৈঠকে সুকান্ত মজুমদার বার্তা দেন, বাংলা বাঁচানোর লড়াই এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। তার জন্য কর্মীদের পরামর্শ দেওয়ার আহ্বানও জানিয়েছেন তিনি।
এ দিন তিনি বলেন, ‘এই রাজ্যে অলিখিত জরুরি অবস্থা চলছে। তৃণমূল করতেই হবে। সিপিএম করলে কিছু বলবে না, বিজেপি করলেই আক্রমণ নেমে আসছে।’ দলের বর্ষীয়ান নেত্রী কৃষ্ণা ভট্টাচার্যের ওপর আক্রমণের কথাও এ দিন উল্লেখ করেন তিনি। তাঁর দাবি, পা ভেঙে দেওয়া হয়েছে ৬৫ বছরের নেত্রীর। একজন তৃণমূল নেতার নেতৃত্বেই হামলা হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি। সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘একে আমরা বাংলার সংস্কৃতি বলতে পারি না’।
কর্মীদের উদ্দেশে তাঁর বার্তা, ‘আপনারা ঠিক করে কাজ করলে দল ২০২৬-এ ক্ষমতায় আসবে।’ বাংলাকে বাঁচানোর লড়াই সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। সুকান্ত মজুমদারের দাবি, বিজেপিই রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল, তাই বিজেপির কাঁধেই রয়েছে বাংলাকে বাঁচানোর দায়িত্ব।
এ দিনের বৈঠকে শাসক দলকে আক্রমণের পাশাপাশি, দলের বিদ্রোহী কর্মীদেরও বার্তা দেন সুকান্ত মজুমদার। তাঁর সাফ দাবি, ‘দল কোনও ব্যক্তির নয়! দল টিম ওয়ার্ক। সেই টিমের সিদ্ধান্ত কোনও সময়ে ভুল হয়, আবার কখনও ঠিক হয়।’ বিজেপি সাংসদ বলেন, ‘আমরা সাংগঠনিক দল। কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে সেটি দল নিয়েছে মনে করতে হবে।’ আর এভাবেই নাম না করে বঙ্গ বিজেপির বিদ্রোহীদের উদ্দেশ্যে বার্তা সুকান্ত মজুমদারের।
গত কয়েকদিনে বঙ্গ বিজেপিতে বিদ্রোহের আগুন জ্বলতে দেখা গিয়েছে, একের পর এক সাংসদ-বিধায়ক দলের বিরুদ্ধে মুখ খুলেছেন। অস্বস্তি বেড়েছে গেরুয়া শিবিরের। এই অবস্থায় নাম না করে কড়া বার্তা দিয়েছেন সুকান্ত। একই সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হয়েও চলার কথা বললেন তিনি।
বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির বাংলায় ভোট ব্যাঙ্কে কার্যত বড় ধস নেমেছে। পুরসভা নির্বাচনে বাংলায় কোনও জায়গাই করতে পারেনি বিজেপি। তুলনামূলকভাবে ফল ভালো হয়েছে সিপিএমের।
আরও পড়ুন : Cyber Crime : সাইবার ক্রাইম রোধে বাংলাই পথ দেখাবে! স্থায়ী কমিটির রিপোর্টে বাংলার জয়গান
কলকাতা : রাজ্যে তৃণমূলের সঙ্গে সিপিএমের সমঝোতা হয়েছে, চিন্তন বৈঠকে এমনটাই দাবি করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তাঁর দাবি, ১০ টা ছাপ্পা দেওয়া হলে ৮ টা তৃণমূলের আর ২ টি সিপিআইএমের, এটাই নতুন সমীকরণ। কলকাতার পর রাজ্যের ১০৮ পুরসভার ভোটেও ফল ভালো ফল হয়নি বিজেপির। ফল প্রকাশের পর তাই চিন্তন বৈঠকে বসেছে বিজেপি। শনিবার সেই বৈঠকে সুকান্ত মজুমদার বার্তা দেন, বাংলা বাঁচানোর লড়াই এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। তার জন্য কর্মীদের পরামর্শ দেওয়ার আহ্বানও জানিয়েছেন তিনি।
এ দিন তিনি বলেন, ‘এই রাজ্যে অলিখিত জরুরি অবস্থা চলছে। তৃণমূল করতেই হবে। সিপিএম করলে কিছু বলবে না, বিজেপি করলেই আক্রমণ নেমে আসছে।’ দলের বর্ষীয়ান নেত্রী কৃষ্ণা ভট্টাচার্যের ওপর আক্রমণের কথাও এ দিন উল্লেখ করেন তিনি। তাঁর দাবি, পা ভেঙে দেওয়া হয়েছে ৬৫ বছরের নেত্রীর। একজন তৃণমূল নেতার নেতৃত্বেই হামলা হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি। সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘একে আমরা বাংলার সংস্কৃতি বলতে পারি না’।
কর্মীদের উদ্দেশে তাঁর বার্তা, ‘আপনারা ঠিক করে কাজ করলে দল ২০২৬-এ ক্ষমতায় আসবে।’ বাংলাকে বাঁচানোর লড়াই সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। সুকান্ত মজুমদারের দাবি, বিজেপিই রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল, তাই বিজেপির কাঁধেই রয়েছে বাংলাকে বাঁচানোর দায়িত্ব।
এ দিনের বৈঠকে শাসক দলকে আক্রমণের পাশাপাশি, দলের বিদ্রোহী কর্মীদেরও বার্তা দেন সুকান্ত মজুমদার। তাঁর সাফ দাবি, ‘দল কোনও ব্যক্তির নয়! দল টিম ওয়ার্ক। সেই টিমের সিদ্ধান্ত কোনও সময়ে ভুল হয়, আবার কখনও ঠিক হয়।’ বিজেপি সাংসদ বলেন, ‘আমরা সাংগঠনিক দল। কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে সেটি দল নিয়েছে মনে করতে হবে।’ আর এভাবেই নাম না করে বঙ্গ বিজেপির বিদ্রোহীদের উদ্দেশ্যে বার্তা সুকান্ত মজুমদারের।
গত কয়েকদিনে বঙ্গ বিজেপিতে বিদ্রোহের আগুন জ্বলতে দেখা গিয়েছে, একের পর এক সাংসদ-বিধায়ক দলের বিরুদ্ধে মুখ খুলেছেন। অস্বস্তি বেড়েছে গেরুয়া শিবিরের। এই অবস্থায় নাম না করে কড়া বার্তা দিয়েছেন সুকান্ত। একই সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হয়েও চলার কথা বললেন তিনি।
বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির বাংলায় ভোট ব্যাঙ্কে কার্যত বড় ধস নেমেছে। পুরসভা নির্বাচনে বাংলায় কোনও জায়গাই করতে পারেনি বিজেপি। তুলনামূলকভাবে ফল ভালো হয়েছে সিপিএমের।
আরও পড়ুন : Cyber Crime : সাইবার ক্রাইম রোধে বাংলাই পথ দেখাবে! স্থায়ী কমিটির রিপোর্টে বাংলার জয়গান