AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kolkata: ক্লাব ভাঙাকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্র নেতাজিনগর, জমি দখলের অভিযোগ প্রোমোটারের বিরুদ্ধে

Kolkata: যদিও রজত চক্রবর্তীর বক্তব্য, এই জায়গা যাঁর, সেই ব্যক্তির পাওয়ার অফ অ্যাটর্নি রয়েছে তাঁর হাতে। কিন্তু, সেই জায়গা দখল করে আছে ক্লাব। যদিও এলাকাবাসীর বক্তব্য, এই ক্লাবের জায়গা সংক্রান্ত বিষয়ে আদালতে স্টে আছে, বিচারাধীন বিষয় এটি।

Kolkata: ক্লাব ভাঙাকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্র নেতাজিনগর, জমি দখলের অভিযোগ প্রোমোটারের বিরুদ্ধে
ব্যাপক উত্তেজনা এলাকায় Image Credit: TV-9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Mar 02, 2024 | 6:21 PM
Share

কলকাতা: ক্লাব ভাঙাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা নেতাজিনগরে। বিজয় সংঘ ক্লাবের একটা অংশ ভেঙে ফেলা নিয়ে শুরু হয় গন্ডগোল। স্থানীয়দের অভিযোগ, দীর্ঘ ৬০ বছর ধরে এই জায়গায় তারা সামাজিক কাজ সহ একাধিক পুজো অনুষ্ঠানের আয়োজন করে আসছেন। কিন্তু হঠাৎ রজত চক্রবর্তী বলে এক ব্যক্তি এই জায়গা দখল নিতে চাইছেন প্রোমোটারি করবেন বলে। এবং সেই মোতাবেক ভেঙে ফেলা হয়েছে ক্লাবের একটা অংশ। 

যদিও রজত চক্রবর্তীর বক্তব্য, এই জায়গা যাঁর, সেই ব্যক্তির পাওয়ার অফ অ্যাটর্নি রয়েছে তাঁর হাতে। কিন্তু, সেই জায়গা দখল করে আছে ক্লাব। যদিও এলাকাবাসীর বক্তব্য, এই ক্লাবের জায়গা সংক্রান্ত বিষয়ে আদালতে স্টে আছে, বিচারাধীন বিষয় এটি। এদিন এই ক্লাব ভাঙাকে কেন্দ্র করে দফায় দফায় উত্তেজনা ছড়ায় এলাকায়। ঘটনাস্থলে DC SSD বিদিশা কলিতা এর নেতৃত্বে বিরাট পুলিশ বাহিনী। 

এলাকার এক বাসিন্দা বলছেন, “এই ক্লাব দীর্ঘদিনের। এখানে পুজোর পাশাপাশি নানা সামাজিক কাজ করা হয়। কোনও মালিককে আমরা কোনওদিন দেখিনি। এখন একজন ব্রোকার আসছেন রজত চক্রবর্তী নামে। আরও একজন উকিল আসছেন। রজত চক্রবর্তী ক্লাবটা তুলে দিতে চাইছে। আমরা চাইছি আরও কিছুদিন সময় দেওয়া হোক। কোর্টের অর্ডার রয়েছে। কোর্ট সব বিষয়টা শুনছে। তাই এখন কোনও ভাঙাভাঙি চাইছি না।” 

আরও এক বাসিন্দা ক্ষোভের সুরেই বলেন, “কোর্টের স্টে অর্ডার রয়েছে। কিন্তু, ওরা সেটা ভ্যালিড হিসাবে মানছে না। প্রোমোটার ভাঙচুর করতে শুরু করে দেয়। ওই দালাল ও পুলিশের সহযোগিতায় কাজটা হচ্ছে। কিন্তু, আমাদের ক্লাবটা জমিদার দ্বারকানাথ চক্রবর্তী দিয়েছিলেন। তিনি থাকতে দিয়েছিলেন। রজত চক্রবর্তী জোর করে এই সম্পত্তি নিয়ে নিতে চাইছেন।”