AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Narendra Modi: ‘মতুয়ারা তৃণমূলের দয়ায় বেঁচে নেই’, বাংলা সফরের পরই বার্তা মোদীর

Matua in WB: শনিবার দুপুরে কলকাতা থেকে অডিয়ো বার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী। আর এবার এক্স মাধ্যমে লিখলেন, 'প্রত্যেক মতুয়া ও নমঃশূদ্র পরিবারকে পরিষেবা দেওয়ার আশ্বাস দিচ্ছি।' মতুয়ারা যে তৃণমূলের দয়ায় বেঁচে নেই, সেই বার্তাও স্পষ্ট করে দেন মোদী।

Narendra Modi: 'মতুয়ারা তৃণমূলের দয়ায় বেঁচে নেই', বাংলা সফরের পরই বার্তা মোদীর
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীImage Credit: PTI
| Updated on: Dec 20, 2025 | 7:38 PM
Share

কলকাতা: মতুয়াগড়ে সভা ছিল নরেন্দ্র মোদীর। এসআইআর নিয়ে সংশয়ে থাকা মতুয়ারা প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য শোনার অপেক্ষায় বসেছিলেন সকাল থেকে।ঘন কুয়াশার কারণে সেই তাহেরপুরে পৌঁছতে পারেননি প্রধানমন্ত্রী। পরে অডিয়ো বার্তা দিলেও মতুয়াদের নাগরিকত্বের কথা শোনা যায়নি সেখানে। প্রশ্ন তুলতে শুরু করে শাসক দল তৃণমূল। এবার বঙ্গ সফর সেরে ফেরার পর মতুয়াদের বিশেষ বার্তা দিলেন মোদী।

শনিবার দুপুরে কলকাতা থেকে অডিয়ো বার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী। আর এবার এক্স মাধ্যমে লিখলেন, ‘প্রত্যেক মতুয়া ও নমঃশূদ্র পরিবারকে পরিষেবা দেওয়ার আশ্বাস দিচ্ছি।’ মতুয়ারা যে তৃণমূলের দয়ায় বেঁচে নেই, সেই বার্তাও স্পষ্ট করে দেন মোদী।

এক্স মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “প্রত্যেক মতুয়া ও নমঃশূদ্র পরিবারকে পরিষেবা দেওয়ার আশ্বাস দিচ্ছি। তৃণমূলের দয়ায় ওরা বেঁচে নেই। ভারতে সম্মানের সঙ্গে বসবাস করার পূর্ণ অধিকার রয়েছে। তার জন্য নাগরিকত্ব আইনকে ধন্যবাদ। পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি শপথ নিলে আরও বেশি পরিষেবা পাবেন মতুয়া ও নমঃশূদ্ররা।”

মোদীর এই বক্তব্য শুনে তৃণমূলের মুখপাত্র জয়প্রকাশ মজুমদার বলেন, “২০২১-এও বলেছিলেন। তারপর কী করেছেন মতুয়াদের জন্য? আজ মতুয়াদের দরজায় দরজায় ঘুরতে হচ্ছে কেন? এতদিনে মাত্র ৮ জনকে নাগরিকত্ব দেওয়া হচ্ছে। এবার নতুন করে প্রতিশ্রুতি।” ২০১৯-এর আইন ২০২৪-এ কেন রূপায়িত হল, সেই প্রশ্নও তুলেছেন তৃণমূল নেতা।

এদিন মোদীর বক্তব্য শুরু হওয়ার আগে মঞ্চে বিজেপির রাজ্য় সভাপতি শমীক ভট্টাচার্য বলেন, “কোনও হিন্দু উদ্বাস্তু ভোটার তালিকা থেকে বাদ যাবে না। যারা শাখা সিঁদুরকে অক্ষত রাখতে, ধর্ম বাঁচাতে, ওপার থেকে এপারে এসেছে,  তাদের পাশে যে রাজনৈতিক দল রয়েছে তার নাম বিজেপি।” তিনি আশ্বাস দেন, প্রধানমন্ত্রীও সভা থেকে একথা বলবেন। কিন্তু সেই বিষয়ে কিছু শোনা যায়নি। শাসক দলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ বললেন, জরুরি কথাটা তো আগে বলা দরকার ছিল।