Tilottoma Case: রাত তখন আড়াইটে, রাজপথে দাঁড়িয়ে মশাল হাতে ফের একবার গর্জে উঠলেন তিলোত্তমার মা-বাবা

Abdul Aziz | Edited By: জয়দীপ দাস

Sep 21, 2024 | 10:42 AM

Tilottoma Case: শুক্রবার বিকেলে হাইল্যান্ড পার্ক থেকে শুরু হওয়া মিছিল ৪২ কিলোমিটার রাস্তা অতিক্রম করে পৌঁছয় শ্যামবাজার মোড়ে। তিলোত্তমার পরিবার এবং সতীর্থ জুনিয়র ডাক্তাররা অপেক্ষা করছিলেন সেখানেই।

Tilottoma Case: রাত তখন আড়াইটে, রাজপথে দাঁড়িয়ে মশাল হাতে ফের একবার গর্জে উঠলেন তিলোত্তমার মা-বাবা
মিছিলে যোগ তিলোত্তমার মা-বাবার
Image Credit source: TV 9 Bangla

Follow Us

কলকাতা: ঘড়ির কাঁটায় রাত তখন আড়াইটে পেরিয়েছে। মিছিল এসে পৌছাল শ্যামবাজার পাঁচ মাথার মোড়ে। শুক্রবার বিকেলে হাইল্যান্ড পার্ক থেকে শুরু হওয়া মিছিল ৪২ কিলোমিটার রাস্তা অতিক্রম করে পৌঁছয় শ্যামবাজার মোড়ে। তিলোত্তমার পরিবার এবং সতীর্থ জুনিয়র ডাক্তাররা অপেক্ষা করছিলেন সেখানেই। প্রায় ১০ ঘন্টা রাজপথে হাঁটার পর তিলোত্তমার বাবা মায়ের হাতে মশাল তুলে দেওয়া হয়। আন্দোলনের আগুন যে বিচার না পাওয়া পর্যন্ত নিভবে না সেটা আরও একবার স্পষ্ট করে দিলেন বিকেল থেকে ভোর রাত অবধি মিছিলে হাঁটা মানুষেরা। 

মিছিল থেকেই বিচার প্রক্রিয়া প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে তিলোত্তমা বাবা বলেন, “সিবিআইয়ের ওপরে আস্থা রাখতে হবে, উচ্চ আদালতের ওপরও আস্থা রাখতে। এত সহজে বিচার আসবে না, সময় লাগবে। জুনিয়র ডাক্তাররা কাজে ফিরেছে। কাজের মধ্যে থেকেই বিচার ছিনিয়ে আনবে।” অন্যদিকে বিচার না মেলা পর্যন্ত আন্দোলন জারি রাখার পক্ষেই মত তিলোত্তমার কাকিমার। তিনি বলছেন, “৯ তারিখের একটা ফোন আমাদেরকে স্তব্ধ করে দিয়েছে। আমাদের মেয়ের জন্য যে প্রতিবাদ চলছে সেটা যেনো আগামীতে চলতে থাকে।” 

এই খবরটিও পড়ুন

ঘটনার পর থেকেই শোকে বিহ্বল তিলোত্তমার মা। মেয়ের সুবিচারের দাবিতে রোজই তুলছেন আওয়াজ। এদিনের মিছিলে পা মিলিয়ে ছিলেন তিনিও। তবে জুনিয়র ডাক্তারদের ফের কাজে ফেরার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাচ্ছেন তিনি। বলছেন, “৯ তারিখের পর থেকে বাকরুদ্ধ হয়ে গিয়েছি। জনগণের সেবার জন্যই ডাক্তার। তাই তাঁরা যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে কাজে ফেরার তাকে স্বাগত জানাই। আগামীদিনে এই ভাবে আপনারা রাস্তায় থাকুন তাহলে আমার মেয়ের বিচার পাব আমরা।” 

Next Article