AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Saokat Molla on Sandeshkhali: ‘কান পাতলেই শোনা যায়, সন্দেশখালির মেয়েদের এখন আর বিয়েই হচ্ছে না’, হঠাৎ কেন বললেন শওকত?

Saokat Molla: ক্যানিং পূর্বের তৃণমূল বিধায়ক এ দিন এও অভিযোগ করে বলেছেন, লোকসভা ভোটের আগে শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে বিজেপি সেখানে নোংরা খেলা খেলেছে। সেটা পুরো বাংলার মানুষ জেনে গিয়েছেন।

Saokat Molla on Sandeshkhali: 'কান পাতলেই শোনা যায়, সন্দেশখালির মেয়েদের এখন আর বিয়েই হচ্ছে না', হঠাৎ কেন বললেন শওকত?
শওকত মোল্লা, বিধায়কImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jun 08, 2025 | 5:45 PM
Share

কলকাতা: এক সময় নারীদের আন্দোলন দেখেছিল সন্দেশখালি। এবার সেইখানকার মহিলাদেরই নাকি বিয়ে হচ্ছে না। এমনই চাঞ্চল্যকর অভিযোগ করলেন ক্যানিং পূর্বের বিধায়ক শওকত মোল্লা। তাই আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপিকে যে সেখানকার লোকজন একটিও ভোট দেবে না সেকথাই বললেন তৃণমূল নেতা।

 

আজ বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর সভা ছিল সন্দেশখালিতে। সেই সভায় যোগদানের আগে নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়কের পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হয়। একই সঙ্গে তাঁর মাইক বন্ধ করার অভিযোগ ওঠে। বিজেপি দাবি করে এই সবের পিছনে তৃণমূল রয়েছে। তখনই শওকত মোল্লা বলেন, “তৃণমূলের উপর দোষ দিয়ে লাভ নেই। এটা ওদেরই গোষ্ঠী দ্বন্দ্ব। একদিকে দিলীপ ঘোষের গোষ্ঠী, অন্যদিকে শুভেন্দুর গোষ্ঠী। এখন তো মানুষ পোস্টার ছিড়ছেন। এরপর দেখবেন ওকেই ছিঁড়ে ফেলবে সন্দেশখালি থেকে।”

ক্যানিং পূর্বের তৃণমূল বিধায়ক এ দিন এও অভিযোগ করে বলেছেন, লোকসভা ভোটের আগে শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে বিজেপি সেখানে নোংরা খেলা খেলেছে। সেটা পুরো বাংলার মানুষ জেনে গিয়েছেন। তিনি বলেন, “আমার বিধানসভার পাশেই সন্দেশখালি। কান পাতলেই শোনা যায়, সেখানকার মহিলাদের আর বিয়েই হচ্ছে না। কারণ এমন ভাবে প্রচার করেছিল যে সন্দেশখালির মহিলা মানেই নির্যাতিতা। সন্দেশখালির মহিলা মানেই অন্য অনেক কিছু…আর এই কাণ্ডের মূল নায়কই ছিলেন শুভেন্দু। তিনি রাজনৈতিক স্বার্থ চরিতার্থ করতে গিয়ে যে নোংরা খেলা খেলেছেন, আগামী দিনে শুধু পোস্টার নয়, আরও অনেক ঘটনা ঘটতে পারে বলে আমার মনে হচ্ছ। তাই আমার অনুরোধ প্রশাসন যেন নজর দেন।”

উল্লেখ্য, গত বছর লোকসভা ভোটের সময় উত্তপ্ত হয়ে ওঠে সন্দেশখালি। মহিলাদের একাংশ লাঠি-ঝাঁটা হাতে প্রতিবাদে নামেন। তাঁরা অভিযোগ করতে থাকেন শেখ শাহজাহান ও তাঁর দলবলের নিগ্রহের বিরুদ্ধে।