Jagdeep Dhankhar: পাঠিয়েছেন দূত, ভাষণ দিতে চান ধনখড়! বিধানসভায় বসছে বিশেষ অধিবেশন
Jagdeep Dhankhar: দেশের উপরাষ্ট্রপতি হওয়ার আগে বাংলার রাজ্যপালের দায়িত্ব সামলেছিলেন ধনখড়। যদিও তাঁর সময়কালে একাধিক ইস্যুতে রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাতের রাস্তা ক্রমেই চওড়া হয়েছিল। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চাপানউতোরের অন্ত ছিল না। পরবর্তীতে তাঁর জায়গায় এসেছেন সিভি আনন্দ বোস।

সৌরভ গুহ ও প্রদীপ্ত কান্তি ঘোষের রিপোর্ট
কলকাতা: রাজ্য বিধানসভায় ভাষণ দিতে চান উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়। বিশেষ অধিবেশন ডাকা হতে পারে বিধানসভায়। সূত্রের খবর এমনটাই। দূত মারফত বিধানসভার অধ্যক্ষকে প্রস্তাব পাঠান উপরাষ্ট্রপতি। তা নিয়েই এখন জোর চর্চা চলছে বিধানসভার অন্দরে।
সূত্রের খবর, উপ রাষ্ট্রপতির সচিব সুনীল গুপ্ত বিধানসভায় এসেছিলেন। তিনি স্পিকারকে বলেন যে উপ রাষ্ট্রপতি বিধানসভায় এসে বলতে চান। তারপরেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কিন্তু, বাজেট অধিবেশন বক্তৃতা করার সুযোগ নেই। ফলে বিশেষ অধিবেশন ডাকতে হবে। সেই কারণেই বিশেষ অধিবেশন ডাকার পথে বিধানসভা। এখন দেখার শেষ পর্যন্ত কবে বিধানসভায় পা রাখেন ধনখড়।
প্রসঙ্গত, দেশের উপরাষ্ট্রপতি হওয়ার আগে বাংলার রাজ্যপালের দায়িত্ব সামলেছিলেন ধনখড়। যদিও তাঁর সময়কালে একাধিক ইস্যুতে রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাতের রাস্তা ক্রমেই চওড়া হয়েছিল। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চাপানউতোরের অন্ত ছিল না। রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার প্রশ্ন হোক বা শিক্ষা ব্যবস্থা, প্রতি ইস্যুতেই মত পার্থক্য দেখা গিয়েছিল রাজ্য-রাজ্যপালের মধ্যে। পরবর্তীতে ধনখড়ের জায়গায় এসেছেন সিভি আনন্দ বোস। কিন্তু, তাতেও যে পরিস্থিতির খুব একটা বদল হয়েছে এমনটা নয়।
বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলছেন, “উপরাষ্ট্রপতি বিধানসভা এসে বক্তব্য রাখতে চান সংবাদমাধ্যমের থেকে জানতে পেরেছি। আশা করব, উনি যেন নিজের মতো ভাষণ দেন। কারও লেখা বা কারও লিখে দেওয়া দেখে যেন বক্তব্য না রাখেন। উনি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি। তাই উনি জানেন কি বলবেন।” কুণাল যদিও বলছেন, বঙ্গ বিধানসভায় যে আকর্ষণ ও গরিমা-এটা তারই প্রতিফলন।





