কলকাতা: বাংলার ভোটে বিজেপির ভরাডুবির পরই দিল্লিতে ডাক পড়ল অমিতাভ চক্রবর্তীর। রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) তিনি। অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই দায়িত্ব। সূত্রের খবর, আসানসোলের মতো জেতা আসনে কেন হারতে হল দলকে, দলের অন্দরে কোথায় কী সমস্যা হচ্ছে, কেন কোন্দল সমস্ত উত্তরের খোঁজেই রাজধানীতে তাঁকে ডেকে পাঠানো হয়েছে। যদিও এ নিয়ে দলের তরফে কেউ কিছু জানাননি। তবে সূত্রের দাবি, আগামী বুধবারই দিল্লিতে যেতে বলা হয়েছে অমিতাভকে। প্রসঙ্গত, একুশের বিধানসভা ভোটের পর বারবার শিরোনামে উঠে এসেছে এই নাম। তাঁর বিরুদ্ধে দলের অন্দরেই সওয়াল উঠেছে। বঙ্গ বিজেপির খোলনলচে বদলে যখন নতুন করে রাজ্য কমিটি সাজানো হল, তখন এই অমিতাভ চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে সংগঠনকে কুক্ষিগত করার চেষ্টার অভিযোগও ওঠে। এই নিয়ে কেউ সোশাল মিডিয়ায় সোচ্চার হয়েছেন, কেউ নেতৃত্বকে সরাসরি চিঠি লিখেছেন। কেউ জেপি নাড্ডার কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন, কেউ আবার দল থেকেই সরে গিয়েছেন।
সেই অমিতাভ চক্রবর্তীকে এবার দিল্লিতে ডেকে পাঠাল শীর্ষ নেতৃত্ব। বুধবার তাঁকে দলের মুখ্য কার্যালয়ে ডেকে পাঠানো হয়েছে। সূত্রের খবর, সেখানে দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা-সহ একাধিক শীর্ষ নেতৃত্ব তাঁর সঙ্গে কথা বলবেন। সূত্রের দাবি, জানতে চাওয়া হবে কেন আসানসোলের মত কেন্দ্র হারাতে হল বিজেপিকে। প্রসঙ্গত, আসানসোল শুধু বিজেপির কাছেই গুরুত্বপূর্ণ নয়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীরও অত্যন্ত পছন্দের আসন।
২০১৪ সালের লোকসভা ভোটে এ রাজ্যে মাত্র দু’টো আসন পেয়েছিল বিজেপি। একটি দার্জিলিং, অন্যটি আসানসোল। সে বছর আসানসোলে ভোট প্রচারে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘মুঝে বাবুল চাহিয়ে’। এই কেন্দ্রের সঙ্গে অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িয়ে রয়েছে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের আবেগ। ২০১৯ সালে দার্জিলিংয়ের সাংসদ পদপ্রার্থীর মুখ বদল করলেও, আসানসোলে কিন্তু প্রার্থী হিসাবে বাবুল সুপ্রিয়কেই রেখেছিল দল। তাঁর দলত্যাগেই উপনির্বাচন হয়। আগামী দু’ বছরের জন্য এই কেন্দ্র তৃণমূলের দখলে আসে।
আরও পড়ুন: Exclusive Saugata Roy: বাবুল-শত্রুঘ্নকে কী কারণে প্রার্থী করেছে তৃণমূল, ফাঁস করলেন সৌগত রায়
কলকাতা: বাংলার ভোটে বিজেপির ভরাডুবির পরই দিল্লিতে ডাক পড়ল অমিতাভ চক্রবর্তীর। রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) তিনি। অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই দায়িত্ব। সূত্রের খবর, আসানসোলের মতো জেতা আসনে কেন হারতে হল দলকে, দলের অন্দরে কোথায় কী সমস্যা হচ্ছে, কেন কোন্দল সমস্ত উত্তরের খোঁজেই রাজধানীতে তাঁকে ডেকে পাঠানো হয়েছে। যদিও এ নিয়ে দলের তরফে কেউ কিছু জানাননি। তবে সূত্রের দাবি, আগামী বুধবারই দিল্লিতে যেতে বলা হয়েছে অমিতাভকে। প্রসঙ্গত, একুশের বিধানসভা ভোটের পর বারবার শিরোনামে উঠে এসেছে এই নাম। তাঁর বিরুদ্ধে দলের অন্দরেই সওয়াল উঠেছে। বঙ্গ বিজেপির খোলনলচে বদলে যখন নতুন করে রাজ্য কমিটি সাজানো হল, তখন এই অমিতাভ চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে সংগঠনকে কুক্ষিগত করার চেষ্টার অভিযোগও ওঠে। এই নিয়ে কেউ সোশাল মিডিয়ায় সোচ্চার হয়েছেন, কেউ নেতৃত্বকে সরাসরি চিঠি লিখেছেন। কেউ জেপি নাড্ডার কাছে অভিযোগ জানিয়েছেন, কেউ আবার দল থেকেই সরে গিয়েছেন।
সেই অমিতাভ চক্রবর্তীকে এবার দিল্লিতে ডেকে পাঠাল শীর্ষ নেতৃত্ব। বুধবার তাঁকে দলের মুখ্য কার্যালয়ে ডেকে পাঠানো হয়েছে। সূত্রের খবর, সেখানে দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা-সহ একাধিক শীর্ষ নেতৃত্ব তাঁর সঙ্গে কথা বলবেন। সূত্রের দাবি, জানতে চাওয়া হবে কেন আসানসোলের মত কেন্দ্র হারাতে হল বিজেপিকে। প্রসঙ্গত, আসানসোল শুধু বিজেপির কাছেই গুরুত্বপূর্ণ নয়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীরও অত্যন্ত পছন্দের আসন।
২০১৪ সালের লোকসভা ভোটে এ রাজ্যে মাত্র দু’টো আসন পেয়েছিল বিজেপি। একটি দার্জিলিং, অন্যটি আসানসোল। সে বছর আসানসোলে ভোট প্রচারে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘মুঝে বাবুল চাহিয়ে’। এই কেন্দ্রের সঙ্গে অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িয়ে রয়েছে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের আবেগ। ২০১৯ সালে দার্জিলিংয়ের সাংসদ পদপ্রার্থীর মুখ বদল করলেও, আসানসোলে কিন্তু প্রার্থী হিসাবে বাবুল সুপ্রিয়কেই রেখেছিল দল। তাঁর দলত্যাগেই উপনির্বাচন হয়। আগামী দু’ বছরের জন্য এই কেন্দ্র তৃণমূলের দখলে আসে।
আরও পড়ুন: Exclusive Saugata Roy: বাবুল-শত্রুঘ্নকে কী কারণে প্রার্থী করেছে তৃণমূল, ফাঁস করলেন সৌগত রায়