AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

দৈনিক সংক্রমণের নিরিখে কি বাংলার করোনা চিত্র বদলাতে শুরু করেছে? কেন বাড়ছে মৃত্যুর হার? ব্যাখ্যা স্বাস্থ্য কর্তাদের

স্বস্তি বজায় রেখে রাজ্যে কমেছে করোনা গ্রাফ (West Bengal Corona Update)। দৈনিক ১১ হাজারের ঘরে থাকলেও, শনিবারের তুলনায় সামান্য কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা।

দৈনিক সংক্রমণের নিরিখে কি বাংলার করোনা চিত্র বদলাতে শুরু করেছে? কেন বাড়ছে মৃত্যুর হার? ব্যাখ্যা স্বাস্থ্য কর্তাদের
ফাইল ছবি
| Updated on: May 31, 2021 | 10:05 AM
Share

কলকাতা: স্বস্তি বজায় রেখে রাজ্যে কমেছে করোনা গ্রাফ (West Bengal Corona Update)। দৈনিক ১১ হাজারের ঘরে থাকলেও, শনিবারের তুলনায় সামান্য কমেছে আক্রান্তের সংখ্যা। তবে মৃত্যুর হার নিয়ে উদ্বেগ রয়েই যাচ্ছে। শেষ বুলেটিন অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ১৪২ জনের।

কলকাতায় ১ দিনে আক্রান্ত ১ হাজার ৮৩০ জনের। মৃত ৩৩। উত্তর ২৪ পরগনায় দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ২,৪৮২ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা মুক্ত হয়েছেন ১৮ হাজার ৬৪২ জন। পজিটিভিটি ১৬ শতাংশ। সংক্রমণের নিরিখেও বিশেষ হেরফের নেই। রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর বলছে, যেভাবে দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১১ হাজারে নেমে এসেছে, তা সত্যিই বেশ খানিকটা স্বস্তির। লকডাউনের যে একটা সুফল পাওয়া গিয়েছে, তা এটায় স্পষ্ট।

তবে সংক্রমণের হারের ‘ডাউনফল’ শুরু হয়েছে কিনা, তা এখনও স্পষ্ট করে বলতে পারছেন না স্বাস্থ্য অধিকর্তারা। এক্ষেত্রে উল্লেখ্য, কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগনায় যেভাবে আক্রান্তের সংখ্যা কমে এসেছে, তাতে স্বাস্থ্যকর্তারা মনে করছেন, একটি নির্দিষ্ট মাপকাঠিতে হয়তো এই দুই জেলা পৌঁছে গিয়েছে। তবে আরও একটি বিষয় রয়েছে। এমন অনেক জেলা রয়েছে, যেখানে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ওঠানামা করছে। যেমন হুগলি। গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তের সংখ্যা সেখানে ৬০০। ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুরেও গত ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে আক্রান্তের সংখ্যা কমেও হঠাৎ বেড়ে যাচ্ছে। কেন এমনটা হচ্ছে, তা খতিয়ে দেখছেন স্বাস্থ্য দফতরের কর্তা ব্যক্তিরা।

আরও পড়ুন: কেন্দ্রের ডাকে সাড়া দিলেন না, মমতার পাশে থেকেই নবান্নে ইয়াস-বৈঠকে আলাপন

মৃত্যুর বিষয়টিও স্বাস্থ্যকর্তাদের ভাবাচ্ছে। তবে তাঁরা বলছেন, এখনও পর্যন্ত যাঁরা আক্রান্ত হচ্ছেন, তাঁদের অনেকের মধ্যেই দেরিতে হাসপাতালে আসার প্রবণতা রয়েছে। যে সময় তাঁরা হাসপাতালে আসছেন, ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে যাচ্ছে। আর সে কারণেই মৃত্যু।