PM Awas Yojana: রাজ্যে আবাসে লক্ষ্যমাত্রার ৯৭ শতাংশের বেশি অনুমোদন

Awas Yojana: রাজ্যে আবাস যোজনার আওতায় (PM Awas Yojana) ১১ লক্ষ ৩৪ হাজার ৪৮৮টি বাড়ি তৈরির জন্য অনুমোদন দেওয়ার কথা ছিল। সূত্রের খবর, ৩১ জানুয়ারির মধ্যে তার মধ্যে ১১ লক্ষের বেশি বাড়ির অনুমোদন দেওয়া ইতিমধ্যেই সম্ভব হয়েছে।

PM Awas Yojana: রাজ্যে আবাসে লক্ষ্যমাত্রার ৯৭ শতাংশের বেশি অনুমোদন
নবান্ন (ফাইল ছবি)
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Feb 02, 2023 | 9:14 PM

কলকাতা: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় (আবাস প্লাস) লক্ষ্যমাত্রার ৯৭ শতাংশের বেশি বাড়ি তৈরির অনুমোদন দেওয়া সম্ভব হয়েছে। প্রশাসনিক সূত্র মারফত এমনই জানা গিয়েছে। রাজ্যে আবাস যোজনার আওতায় (PM Awas Yojana) ১১ লক্ষ ৩৪ হাজার ৪৮৮টি বাড়ি তৈরির জন্য অনুমোদন দেওয়ার কথা ছিল। সূত্রের খবর, ৩১ জানুয়ারির মধ্যে তার মধ্যে ১১ লক্ষের বেশি বাড়ির অনুমোদন দেওয়া ইতিমধ্যেই সম্ভব হয়েছে। প্রসঙ্গত, আবাস প্লাসের বাড়ির অনুমোদন দেওয়ার জন্য এর আগে কেন্দ্রের তরফে ৩১ ডিসেম্বরের ডেডলাইন দেওয়া হয়েছিল। পরে তা বাড়িয়ে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত করা হয়। এর পাশাপাশি জমিহীন উপভোক্তাদের সুবিধা প্রদানের ক্ষেত্রে সময়সীমার মেয়াদও বাড়িয়ে ৩১ মার্চ পর্যন্ত করা হয়েছে কেন্দ্রের তরফে। সেই মতো পাট্টা বিলি করে আবাসের অনুমোদন দেওয়ার কাজও চলছে রাজ্যে।

প্রসঙ্গত, রাজ্যে আবাস যোজনার কাজে বেশ কিছু ক্ষেত্রে বেনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছে বিরোধী দলগুলি। জেলায় জেলায় পরিদর্শন হয়েছে। পরিস্থিতি সরেজমিনে খতিয়ে দেখে নতুন তালিকা তৈরি হয়েছে। কিন্তু তারপরও অসন্তোষ কমেনি। একাধিক জেলায় অভিযোগ উঠেছে, অনেকেই নাকি ‘যোগ্য’ হওয়া সত্ত্বেও তালিকায় নাম উঠছে না। বিজেপি শিবির এই নিয়ে একহাত নিয়েছে রাজ্যের শাসক দলকে। তবে ৩১ জানুয়ারির মধ্যে রাজ্যের তরফে আবাসের জন্য যে বাড়িগুলির অনুমোদন দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ছিল, তার বেশিরভাগ কাজই হয়ে গিয়েছে। যে কাজগুলি বাকি রয়েছে, তার মধ্যে ভূমিহীনদের পাট্টা বিলি করার প্রক্রিয়াও রয়েছে।

এদিকে রাজ্যের তরফে অতি সম্প্রতি কেন্দ্রকে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছিল। রাজ্যের পাঠানো ওই চিঠিতে বলা হয়েছিল, কেন্দ্রের তরফে প্রয়োজনীয় অর্থ না দেওয়া হলে, ৩১ মার্চের মধ্যে আবাস যোজনার কাজ শেষ করা যাবে না। আর এমন হলে উপভোক্তারা সমস্যায় পড়বেন। প্রশাসনিক সূত্রের খবর, রাজ্যের তরফে কেন্দ্রকে জানানো হয়েছিল, আবাস যোজনায় রাজ্যের ৪০ শতাংশ ভাগ। কিন্তু কেন্দ্র প্রথম কিস্তির টাকা না পাঠালে রাজ্য সেই অর্থ দিতে পারছে না।