AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Suvendu Adhikari: পশ্চিমবঙ্গ চালাতে পারে ব্যানার্জি পরিবার, কিন্তু দেশ নয়: শুভেন্দু

Suvendu Adhikari: রুজিরা প্রসঙ্গে শুভেন্দু অধিকারী বললেন, 'আইন মানতে হবে। দেশটা ব্যানার্জি পরিবার চালায় না। পশ্চিমবঙ্গটা চালাতে পারেন, কিন্তু দেশ চালায় সংবিধান, দেশের আইন। আইনের ঊর্ধ্বে উনি নন।'

Suvendu Adhikari: পশ্চিমবঙ্গ চালাতে পারে ব্যানার্জি পরিবার, কিন্তু দেশ নয়: শুভেন্দু
শুভেন্দু অধিকারী
| Edited By: | Updated on: Jun 05, 2023 | 7:20 PM
Share

কলকাতা: অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রী রুজিরা বন্দ্যোপাধ্য়ায় (Rujira Banerjee) সোমবার দুবাই যাওয়ার জন্য কলকাতা বিমানবন্দরে গিয়েছিলেন। কিন্তু বিমানে ওঠার আগেই তাঁকে আটকায় অভিবাসন দফতর। রুজিরাকে বিমানে উঠতে বাধা দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। এরপরই রুজিরাকে ইডির (Enforcement Directorate) তলবের কথা প্রকাশ্যে আসে। আগামী ৮ জুন রুজিরাকে কলকাতায় ইডির অফিসে ডেকে পাঠানো হয়েছে। সেই প্রসঙ্গে এদিন বিকেলে সাংবাদিক বৈঠকে প্রশ্ন করা হয়েছিল বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে (Suvendu Adhikari)। বিরোধী দলনেতার বক্তব্য, ‘(রুজিরাকে) কেউ আটকায়নি। উনি জানেন, উনি যেতে পারবেন না। উনি বেআইনিভাবে যেতে গিয়েছিলেন। দেশের আইন সবার জন্য সমান। ওনারা ভাবেন, পশ্চিমবঙ্গ ব্যানার্জি পরিবার শাসিত।’

এরপরই শুভেন্দু অধিকারীর সংযোজন, ‘ওনার স্বামী একবার দুবাই গিয়েছেন, একবার আমেরিকায় গিয়েছেন। আদালতে অনুমতি চেয়েছিলেন, হেল্থ গ্রাউন্ডে অনুমতি পেয়েছে। আইন মানতে হবে। দেশটা ব্যানার্জি পরিবার চালায় না। পশ্চিমবঙ্গটা চালাতে পারেন, কিন্তু দেশ চালায় সংবিধান, দেশের আইন। আইনের ঊর্ধ্বে উনি নন।‘ এর পাশাপাশি নিজের পাসপোর্টের প্রসঙ্গও টেনে আনেন বিরোধী দলনেতা। শুভেন্দু অধিকারীর বক্তব্য, তাঁর (শুভেন্দুর) পাসপোর্ট সাদা। কাঠমান্ডু কিংবা ঢাকা যাওয়ার অভিজ্ঞতাও হয়নি তাঁর। রুজিরাকে এদিন বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া প্রসঙ্গে শুভেন্দু বলেন, ‘তিনি ভাবছেন পশ্চিমবঙ্গটা ব্যানার্জি পরিবারের সম্পত্তি। কিন্তু দেশের আইন কানুন রয়েছে।’

এর পাশাপাশি রাজ্যের মন্ত্রী মলয় ঘটককেও কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার ডেকে পাঠানো নিয়ে খোঁচা দিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী। মলয় ঘটককে কেন্দ্রীয় এজেন্সির তলব প্রসঙ্গে বিরোধী দলনেতার বক্তব্য, ‘এর আগে ইডি পাঁচবার ডেকেছিল। মলয় ঘটক যাননি, আমি যেটুকু জানি। তদন্তে সহযোগিতা করা উচিত ছিল, তিনি তা করেননি। রাউস অ্যাভিনিউ কোর্টে, দিল্লি হাইকোর্টে গিয়েও তিনি নিজের মন মতো রায় পাননি। আদালত জানিয়ে দিয়েছে, তদন্তে সহযোগিতা করতে। মন্ত্রী এবার যেতে বাধ্য। এটাই আইনের নিয়ম। না গেলে তদন্তকারী সংস্থা যা ব্যবস্থা নেওয়ার নেবে।’