AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

কপাল ভর্তি ব্রণ? এই ৫ টোটকা মেনে চললে পাবেন নিখুঁত ত্বক

Forehead Acne: যখন শুধু কপালে ব্রণ বেরোয়, আরও অস্বস্তি বাড়ে। বয়ঃসন্ধিকালে সবচেয়ে বেশি কপালে ব্রণ দেখা দেয়। অনেকের বয়স বাড়লেও এই সমস্যা পিছু ছাড়ে না। মূলত মানসিক চাপ, ত্বকে অতিরিক্ত তেল উৎপাদন এবং ঠিকমতো ত্বকের পরিচর্যা না করার জন্য কপালে ব্রণর সমস্যা বাড়ে।

কপাল ভর্তি ব্রণ? এই ৫ টোটকা মেনে চললে পাবেন নিখুঁত ত্বক
মানসিক চাপের কারণে কখনও কখনও খারাপ মেজাজ কখনও আবার সেই চাপ কমাতে গিয়ে বারবার কফির কাপে তুফান তোলার অভ্যাস রয়েছে অনেকেরই। স্ট্রেস, অস্বাস্থ্যকর খাবার সব কিছুই মুখের ত্বকের উপর প্রভাব ফেলে।
| Updated on: Feb 15, 2024 | 3:00 PM
Share

মুখে ব্রণ হওয়ার মতো বিরক্তিকর বিষয় কিছু হয় না। কিছু যখন শুধু কপালে ব্রণ বেরোয়, আরও অস্বস্তি বাড়ে। বয়ঃসন্ধিকালে সবচেয়ে বেশি কপালে ব্রণ দেখা দেয়। অনেকের বয়স বাড়লেও এই সমস্যা পিছু ছাড়ে না। মূলত মানসিক চাপ, ত্বকে অতিরিক্ত তেল উৎপাদন এবং ঠিকমতো ত্বকের পরিচর্যা না করার জন্য কপালে ব্রণর সমস্যা বাড়ে। তবে, এগুলোই শেষ কারণ নয়। পাশাপাশি কপালের ব্রণ থেকে নিস্তার পাওয়ার উপায়ও রয়েছে। কীভাবে, রইল টিপস।

চুলে তেল মাখা এড়িয়ে চলুন: হেয়ার অয়েলে এমন অনেক উপাদান রয়েছে, যা ত্বকে ব্রণর সমস্যা বাড়ায়। পাশাপাশি কপালকে তৈলাক্ত করে তোলে। তেল চুলের জন্যও জরুরি। তাই হালকা ও ভেষজ উপাদানে তৈরি হেয়ার অয়েল ব্যবহার করুন। আর শ্যাম্পু করার ৩০ মিনিট আগে তেল মাখুন। পাশাপাশি কপালের চারপাশে তেল মাখা এড়িয়ে চলুন।

খুশকি দূর করুন: কপালে ব্রণ হওয়ার অন্যতম কারণ হল খুশকি। খুশকির কারণে স্ক্যাল্পে অতিরিক্ত পরিমাণে তেল উৎপাদিত হয় এবং প্রদাহ বাড়ে। এর জেরে কপালেও ব্রণও হয়। এক্ষেত্রে আপনাকে অ্যান্টি-ডানড্রফ শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে। এছাড়া চেষ্টা করুন ১ দিন অন্তর শ্যাম্পু করার। এতে খুশকির সমস্যা ও কপালে ব্রণর সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

কপাল থেকে চুল সরিয়ে রাখুন: এমন কোনও হেয়ার কাট করবেন না, যার জন্য কপালে সবসময় চুল পড়ে থাকে। কপালে সারাক্ষণ চুল পড়ে থাকলে ত্বকে ঘাম, তেল ও ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণে বাড়ে। এর জেরেই ব্রণর সমস্যা বাড়ে।

স্যালিসিলিক অ্যাসিড ব্যবহার করুন: স্যালিসিলিক অ্যাসিড হল এক ধরনের বিটা-হাইড্রক্সি অ্যাসিড, যা ত্বককে এক্সফোলিয়েট করে এবং রোমকূপ পরিষ্কার করে। এতে ব্রণর সমস্যা কমে। স্যালিসিলিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ ফেসওয়াশ ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া দিনে দু’বার স্যালিসিলিক অ্যাসিড যুক্ত সিরাম ব্যবহার করুন। এতে কপালের পাশাপাশি গোটা মুখে ব্রণর সমস্যা এড়াতে পারবেন।

বেনজল পারক্সাইড ক্রিম: বেনজল পারক্সাইড হল ব্রণ বিরুদ্ধে লড়াই করা সবচেয়ে শক্তিশালী উপাদান। বেনজল পারক্সাইড ক্রিম মেখে ৩০ মিনিট বসে থাকুন। এরপর ঈষদুষ্ণ জল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এটি ব্রণ উৎপাদনকারী ব্যাকটেরিয়া ও প্রদাহ কমিয়ে দেবে।