AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Cucumber: সকাল, দুপুর, রাত যখন তখন খাচ্ছেন শসা? সঠিক সময় না খেলে ‘প্রাণঘাতী’ এই ফল!

শসা খেলে যে কোনও ব্যক্তি তরতাজা থাকেন। দিনের যে কোনও সময় অনেকে শসা খান। তবে শসা খাওয়ার সঠিক সময় অনেকের অজানা। জানেন ঠিক কোন সময় শসা খেলে উপকার সবচেয়ে বেশি হয়?

Cucumber: সকাল, দুপুর, রাত যখন তখন খাচ্ছেন শসা? সঠিক সময় না খেলে 'প্রাণঘাতী' এই ফল!
Cucumber: সকাল, দুপুর, রাত যখন তখন খাচ্ছেন শসা? সঠিক সময় না খেলে 'প্রাণঘাতী' এই ফল!Image Credit: Canva
| Updated on: Feb 28, 2025 | 5:17 PM
Share

জলে টইটুম্বুর শসা, খেলেই লাগে তরতাজা। গ্রীষ্মকালে শসা আমাদের ডায়েটের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে ওঠে। তা শুধু শরীরকে হাইড্রেটেডই করে না, এটিতে পুষ্টিও ভরপুর। ওজন কমানো থেকে শুরু করে হজমশক্তি উন্নত করা এবং ত্বক ভালো রাখায় শসার জুড়ি মেলা ভার। শসা খেলে যে কোনও ব্যক্তি তরতাজা থাকেন। দিনের যে কোনও সময় অনেকে শসা খান। তবে শসা খাওয়ার সঠিক সময় অনেকের অজানা। জানেন ঠিক কোন সময় শসা খেলে উপকার সবচেয়ে বেশি হয়?

শসা খাওয়ার সঠিক সময় কোনটি?

সকালে শসা খাওয়া: ডিটক্স হিসেবে ব্যবহার করতে চাইলে সকালে খালি পেটে শসা খেতে পারেন। এটি পেট পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়াও, এতে ফাইবারের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে। এবং জলের পরিমাণও খুব বেশি। তাই হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। কিন্তু খালি পেটে বেশি শসা খেলে কারও কারও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দিতে পারে। অ্যাসিডিটির সমস্যা থাকলে সকালে খালি পেটে শসা না খাওয়া ভালো।

দুপুরে শসা খাওয়া: মধ্যাহ্নভোজনে স্যালাড আকারে শসা খাওয়া সবচেয়ে ভালো। এটি হজমশক্তি উন্নত করে এবং খাবার দ্রুত হজম করতেও সাহায্য করে। গ্রীষ্মকালে শসা শরীরকে ঠান্ডা রাখে এবং হাইড্রেটেড রাখে। বিকেলে শসা খাওয়াও ভালো। ওজন কমানোর জন্য উপকারী। কারণ এটি পেট ভরা রাখে এবং অতিরিক্ত খাওয়া আটকায়। দুপুরের খাবারের সঙ্গে শসা মিশিয়ে রায়তা খেতে পারেন। এ ছাড়া শসা, টম্যাটো ও গাজরের স্যালাড বানিয়ে খেতে পারেন।

রাতে শসা খাওয়া: রাতের বেলায় হালকা খাবার খেতে চাইলে শসা পাতে রাখতে পারেন। এতে ৯০ শতাংশেরও বেশি জল থাকে। যা শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে এবং হজমে সাহায্য করে। রাতে বেশি শসা খেলে অবশ্য গ্যাসের সমস্যা হতে পারে। ঠান্ডা খাবারে শরীরে সমস্যা হলে রাতে শসা কম খেতে পারেন। রাতের খাবারের পরপরই শসা না খাওয়া ভালো। তা হলে বদহজম হতে পারে।

শসা খাওয়ার উপকারিতা

এটি কম ক্যালোরি ও উচ্চ ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার। যা ওজন কমাতে সাহায্য করে। শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। এতে উপস্থিত ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য ও গ্যাসের সমস্যা দূর করে এবং পরিপাকতন্ত্রের উন্নতি ঘটায়। শসায় থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। ত্বক উজ্জ্বল করে। এর পাশাপাশি, শসা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। কারণ এতে উপস্থিত পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেশিয়াম ব্লাড প্রেসারের ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে।