AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Motorcycle Ride: মোটরসাইকেল ডায়েরিজ়: পর্ব ১৯—গন্তব্য লেহ, দু’শো দশ কিলোমিটার, ষষ্ঠ পর্ব

Ladakh Trip: প্রায় দশ কিলোমিটার আগে থেকেই লেহ শহরের আভা মনের গতি বাড়িয়ে দিল। পাহাড়ের কোলে মৌচাকের মতো দেখাচ্ছে শহরটাকে। বাঁ দিক জুড়ে সেনাবাহিনির ‘রেস্ট্রিক্টেড এরিয়া’ পেরিয়েই ডান দিকে স্পিতুক গুম্ফা। শহর থেকে প্রায় আট কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই গুম্ফার কাছেই রয়েছে কালিমাতার জাগ্রত মন্দির।

Motorcycle Ride: মোটরসাইকেল ডায়েরিজ়: পর্ব ১৯—গন্তব্য লেহ, দু’শো দশ কিলোমিটার, ষষ্ঠ পর্ব
| Edited By: | Updated on: Sep 24, 2023 | 9:20 AM
Share

২৮ মে

ঘুম ধরতে দেরি হলেও খুব ভোরে ঘুম ভেঙে গেল। সকালের সূর্যোদয় দেখার লোভে বেরিয়ে পড়লাম টেন্ট থেকে। এ দিক-ও দিক ঘুরে ফিরে এসে ম্যাগি খাওয়া শেষে আটটার দিকে রওনা দিলাম। গন্তব্য লেহ, দু’শো দশ কিলোমিটার। কিছুদূর যাওয়ার পর ওয়ালা নদীর তীরে লম্বাটে আকারের গ্রাম, মুলবেক। প্রবেশপথের বাঁকে ডানদিকে গম্বুজের আকারে বড় পাথরস্তম্ভ সংলগ্ন গুম্ফা। পাথরের দেওয়ালে ভগবান শিবের আদলে খোদাই বুদ্ধের মূর্তি, মৈত্রেয়া। একটু দাঁড়িয়ে আবার এগিয়ে চললাম নামিক’লা-র পথে। বারো হাজার একশো আটানব্বই ফুট উচ্চতায় শ্রীনগর-লেহ হাইওয়ের ওপর দ্বিতীয় উচ্চতম স্থানে এসে যখন পৌঁছলাম, আকাশে ধূসর মেঘ ইতস্তত ঘুরে বেড়াতে শুরু করেছে। উলঙ্গ পাহাড়ে রোদের প্রলেপ, তাপমাত্রা খানিকটা বাড়িয়েছে বলে মনে হল। চারিদিকের নির্জনতা কাটিয়ে হুশ শব্দে একটা ২টো গাড়ি আমাদের পাশ কাটিয়ে চলে যাচ্ছে নির্জীব পাহাড়ে প্রাণসঞ্চার করে।

রাস্তা মোটের ওপর ভালই, জনমানবহীন পথে ফোটু’লায় পৌঁছনোর কিছুটা আগেই আকাশের মুখ ভার করে এল। সঙ্গে বরফঠান্ডা হাওয়া। তাই রাস্তার ধারে ‘ম্যাগি পয়েন্ট’ দেখে দাঁড়িয়ে পড়লাম। কফির কাপে সবেমাত্র চুমুক দিয়েছি, এমন সময় হালকা হালকা তুষারপাত শুরু হল। বের হতে পারবনা দেখে কিছুক্ষণ দোকান মালিকের সঙ্গে গল্প করে কাটিয়ে দিলাম। ভদ্রলোকের নাম সুলেমান। বাড়ি কার্গিল। ওঁর মুখেই শুনছিলাম ওঁদের জীবনযাত্রার কথা। শেষে আর এক কাপ করে কফি খেয়ে সুলেমানভাইয়ের থেকে বিদায় নিলাম। তেরো হাজার চারশো বত্রিশ ফুট উচ্চতার এই রাস্তার সর্বশেষ ও উচ্চতম ফোটু’লা পার হতেই আকাশের চরিত্রও বদলে গেল নিমেষে। অস্থির হাওয়ায় এলোমেলো করে দিচ্ছে মাইলফলকে জড়িয়ে রাখা অজস্র প্রেয়ার ফ্ল্যাগ। একটু দূরে ঈগলু জাতীয় ঘরে দূরদর্শনের প্রসার ভারতী কেন্দ্র থেকে ভেসে আসছে তিব্বতি লোকগীতির মিষ্টি সুর। আকাশ ধীরে-ধীরে তার নীল রং আবার ফিরে পাচ্ছে। ভিউ পয়েন্ট থেকে মিনিট কুড়ির মধ্যে লামায়ূরু।

আমরা কিছুক্ষণ দাঁড়ালাম। সত্যিই বলতে দাঁড়াতে হল। চোখের সামনে পাহাড়ের রূপ দেখে থমকে গেলাম। চারিদিকের ধূসর পাহাড়ে ঘেরা মাটির রঙে পিঁপড়ের ঢিপির আকারে ছোট-বড় টিলা। দেখে মনে হয় কোনও প্রাচীন সভ্যতার ধংসাবশেষ। মাঝেমধ্যে ঘন সবুজ রঙের গাছ-গাছালি। আরও সামনের দিকে পাথুরে মাটির তৈরি প্রায় একই ধাঁচের কাঁচা ইটের বাড়ি। অধিকাংশই সাদা রংয়ের। দরজা-জানালায়, ছাদের বাইরের দিকে সুদৃশ কাঠের নকশা করা। গ্রামে ঢোকার রাস্তায় ওপরের দিকে লামায়ূরু গুম্ফা গ্রামের মাথায় মুকুটের মতো শোভা বাড়াচ্ছে। সঙ্গে ছোট-ছোট বৌদ্ধস্তূপাগুলো জায়গাটাকে বেশ পরিপাটি করে তুলেছে। বেরনোর পথে বাড়ির পাশের বাগানে এপ্রিকটের কিছু গাছ চোখে পড়ল। এই সবেমাত্র ফল ধরেছে গাছগুলোয়। কিছু দূর যেতেই গাছপালা আবার উধাও। রাস্তার বাঁকে-বাঁকে পাল্টে যাচ্ছে ভুমিরূপ। এ যেন অন্য কোনও গ্রহে এসে পড়লাম আমরা। জ্যোৎস্না রাতে বোধহয় স্বর্গ নামে এখানে। চাঁদের মাটির সাদৃশ্যে লামায়ূরুর এই জায়গা ‘মুনল্যান্ড’ নামে পরিচিত। কয়েকটা বাঁক নিয়ে ঢাল বেয়ে নীচে নেমে এলাম। শেষের মোড়টা ঘুরতেই সাক্ষাৎ হল সিন্ধু নদের সঙ্গে। তার অবশ্য গন্তব্য আমাদের উল্টো দিকে। আয়রন ব্রিজ পেরিয়ে এসে পৌঁছলাম খালসি। কার্গিল থেকে বাতালিক হয়ে আর একটি রাস্তা এই খালসি গ্রামে যোগ হয়েছে। খালসি পুলিশ চৌকি পেরিয়ে এগিয়ে চললাম নিমুর দিকে। নিমুর ঠিক একটু পরেই জায়গাটার নাম সঙ্গম।

সিন্ধু আর জাংস্কার এখানে একে-অপরে মিশেছে। রিভার রাফটিংয়ের জন্য জনপ্রিয় সঙ্গম থেকে একটা রাস্তা জাংস্কার ভ্যালির দিকে চলে গিয়েছে। ছবি তোলা শেষে একসঙ্গে এগোলাম। সবাই দাঁড়িয়ে ম্যাগনেটিক হিলের ভিউ পয়েন্টে। লোকজনের ভিড় ছোটখাটো মেলার মতো। একটামাত্র ক্যাফে ক্রেতার ফাই-ফরমাস সামলাতে ব্যস্ত। বালির ওপর চলছে কোয়াড বাইকিং। রাস্তার বাঁ দিকে হলুদ রঙের টিনের ফলকে জায়গাটার সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত বিবরণ পড়ে যা বুঝলাম তা কতকটা এরকম… রাস্তার উপর রয়েছে একটা সাদা-মার্ক করা অংশ। ওই নির্দিষ্ট জায়গায় গাড়ি নিউট্রাল অবস্থায় বন্ধ করে পার্ক করলে, রাস্তার চড়াই ধরে গাড়ি নিজে থেকেই উঠতে শুরু করবে। প্রকৃতির এই আশ্চর্য সৃষ্টি সম্পর্কে নানা তথ্য জানা যায়। একটি মত বলছে, এটি এখানকার পাহাড়ের বিশেষ চৌম্বকীয় ক্ষমতার ফল। আবার অন্য মতে, এটি অপটিক্যাল ইলিউশন বা চোখের ভ্রম। সত্যতা যাই-ই থাক, দুর্ভাগ্যক্রমে বাইকে সেরকম কিছুই টের পেলাম না।

উঁচু-উঁচু পাহাড় ছেড়ে জায়গাটা দেখতে অনেকটা বালির মালভূমির মতো। পিছনের দিকে পাহাড়ের অপরূপ দৃশ্য যেন ফ্রেমে বাঁধানো। ছবি তোলার জন্য দাঁড়ালাম আমরা। এলোপাথাড়ি হাওয়ায় আমার বাইক পার্ক করতে গিয়ে দু’-দু’বার পড়ে গেল। ফটোশুটের ফাঁকে আমার ক্যামেরায় হঠাৎই বন্দি হয়েছে উরিয়াল। আমাদের দেখে রাস্তা পার হয়ে চোখের নিমেষে যেখানে ক্যামেরার লেন্স পৌঁছয় না, সেইরকম জায়গায় উঠে দাঁড়ালো। উরিয়াল হলো বুনো ভেড়ার এক বিশেষ প্রজাতি যা প্রধানত মধ্য এশিয়ার পাহাড়ি অঞ্চলে পাওয়া যায়। এগিয়ে চললাম লেহ এর দিকে। কিছু দূরেই রাস্তার বাঁদিকে পড়ে পাথর সাহিব গুরুদোয়ারা। এরপর সোজাপথ ধরে কিছুদূর গেলে দুই পাশে ব্যবধান রেখে ফিয়াং ও ফে নামের দুই গ্রামের বসতি। বেলা গড়িয়ে আসায় দেখা হয়ে ওঠেনি ফিয়াং মনেস্ট্রি। প্রায় দশ কিলোমিটার আগে থেকেই লেহ শহরের আভা মনের গতি বাড়িয়ে দিল। পাহাড়ের কোলে মৌচাকের মতো দেখাচ্ছে শহরটাকে। বাঁ দিক জুড়ে সেনাবাহিনির ‘রেস্ট্রিক্টেড এরিয়া’ পেরিয়েই ডান দিকে স্পিতুক গুম্ফা। শহর থেকে প্রায় আট কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই গুম্ফার কাছেই রয়েছে কালিমাতার জাগ্রত মন্দির। পেট্রোল পাম্প পেরিয়ে চেকপোস্টে স্থানীয় উন্নয়ন পরিষদের চাঁদা মিটিয়ে শহরের দিকে এগিয়ে চললাম। এয়ারপোর্টের ঠিক আগেই ইন্দো-পাক যুদ্ধে শহীদদের উদ্দেশ্যে তৈরি ‘হল অফ ফেম’। গ্যালারি তৈরি হয়েছে বৌদ্ধ উৎকর্ষতা মেনে স্তূপার আদলে। ডানদিকে এয়ারপোর্ট ফেলে রেখে চলেছি শহরের উদ্দেশ্যে। সেনা-আধাসেনার ক্যাম্প-অফিস চারিদিকে। রাস্তাজুড়ে সেনার আনাগোনা। আর একটু এগোলে রাস্তার ওপর আইল্যান্ড। ডানদিক দিয়ে চলে গিয়েছে লেহ-মানালি হাইওয়ে, আমাদের রাস্তাটা একটু ডানদিকে বেঁকে শহরে ঢুকেছে । মূল শহরের শুরু এইখান থেকেই।

সন্ধ্যা নামল বলে। গোধূলির রঙে-রেঙে আছে পাহাড়ের সারা শরীর। তামাটে ছটা ছড়িয়ে পড়েছে লেহ-এর অলিতে-গলিতে। রকমারি সব দোকানে আলো জ্বলে উঠেছে। রাস্তার সোলার বাতিগুলোও রাতের দায়িত্ব নিতে তৈরি। আরও কিছুটা এগিয়ে গিয়ে দাঁড়ালাম সোনালি রঙের মোড়কে নানান তিব্বতি কারুকার্যে খোদাই করা লেহ শহরের প্রবেশদ্বারে।

২৯ মে

আজকের দিনটা ছিল রেস্ট ডে। শুধু লেপের ভেতর থেকে দু’-এক জোড়া চোখের পিটপিটানি, তাদের জেগে ওঠা জানান দিচ্ছে। কিছুক্ষণ পরে স্বয়ং গৃহকর্তা গিয়ালসন স্যার চা নিয়ে হাজির হলেন। ধোঁয়ায় ডুবে থাকা চা’য়ে চেয়ে থাকা দূরের পাহাড়গুলো মুহূর্তে সময়কে থমকে রেখেছে। আমরা ঘরে বসেই অনলাইনে সবার পারমিটগুলো সেরে ফেললাম। আমরা বাকিরা সকলে মিলে চলে এলাম গাড়ি সারানোর কাজে। লেহতে এসে গাড়ির সার্ভিসিং এর সঙ্গে সঙ্গে গাড়ির দু’-একটা কাজ করে নেওয়া খুবই দরকার।

তারপর বেরিয়ে পড়লাম লেহ শহরকে আরও কাছ থেকে জানার উদ্দেশ্যে। প্রথমেই গেলাম স্পিতুক গুম্ফায়। কার্গিল থেকে আসার পথে শহর শুরু হওয়ার কিছুটা আগেই ডান দিকে সিন্ধু নদীর পাশেই আছে শতাব্দীপ্রাচীন এই মনেস্ট্রি। এর পরেই আসে লাদাখের হল অফ ফেম। এয়ারপোর্টের ঠিক আগেই রাস্তার ডানদিকে সুসজ্জিত এই আর্মি মিউজিয়াম। কার্গিল যুদ্ধের শহীদদের স্মৃতির উদ্দেশে তৈরি এই মিউজিয়ামে সংরক্ষিত আছে ভারতীয় সেনাবাহিনির শহীদদের ছবি-সহ আত্মবলিদানের কাহিনি, যুদ্ধনীতির খসড়া, রুটম্যাপ, অপারেশান বিজয় সম্বন্ধীয় নানা তথ্য, যুদ্ধে পাকিস্তানি সৈন্যদের বাজেয়াপ্ত করা অস্ত্রসস্ত্র, পৃথিবীর সর্বোচ্চ যুদ্ধক্ষেত্র সিয়াচেনের রক্ত জমানো ঠান্ডায় ব্যবহৃত বিশেষ পোশাক, পরিচ্ছদ-সহ নানা যুদ্ধসামগ্রী। খানিক এগিয়েই কুশক বকুলা রিমপচে এয়ারপোর্ট, যা লেহ এয়ারপোর্ট নামেই বেশি পরিচিত। এখান থেকে সোজা মূল শহরে পৌঁছে বাঁ-দিকে কিছুটা গেলে দেখতে পাওয়া যাবে আঠারো’শ ত্রিশে প্রতিষ্ঠিত জোরাওয়ার ফোর্ট। জেনারেল জোরাওয়ার সিংয়ের তৈরি এই পাহাড়ি দুর্গ এখন একটি ছোটখাটো মিউজিয়াম। এই পথেই আরও পাঁচ কিলোমিটারের পাহাড়ি চড়াইয়ে অবস্থিত জাপানি কারিগরিতে তৈরি তিব্বতি শৈলির শান্তিস্তুপা। একটা শর্টকাট পথে সিঁড়ি বেয়েও এখানে ওঠা যায়। উভয়ক্ষেত্রেই শেষের কয়েকটা সিঁড়ি টপকেই কোমর-সমান প্রাচীর ঘেরা বড়সড় সমতল অংশ। তারই মাঝখানে গম্বুজ আকৃতির এই স্তুপের গায়ে খোদাই করা প্লাস্টার কারভিং-এর রঙবেরঙের অসাধারণ শিল্পকলা, গোধূলি লগ্নের সূর্যাস্ত থেকে সন্ধ্যাবেলার আলো আঁধারি পরিবেশ জায়গাটাকে সমানভাবে আকর্ষণীয় করে তোলে। এখান থেকে নেমে উত্তরদিকে খানিকটা গেলে প্রায় শহরের মাঝামাঝি অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী লেহ প্যালেস। ষোলর শতকে লাদাখের রাজা সেনজ্ঞে নামগয়াল রাজপরিবারের বসবাসের জন্য তৈরি করেন এই আটমঞ্জিলা প্রাসাদ। অযত্ন আর কালের নিয়মে ম্লান হয়ে আসা স্থাপত্যের পরম্পরায় এই বিশাল অট্টালিকা, এখনও তার কারিগরি দিয়ে অবাক করে। উঁচুনিচু সিঁড়ি বেয়ে, আলো আঁধারি পথ পেরিয়ে একেবারে ওপরে উঠে এলে, ছাদ থেকে দেখা যায় শহরটাকে। পড়ন্তবেলার আলোয় পুরো শহরটাকে আরো অপূর্ব করে তোলে। বেলাশেষের কথায় মনে পড়ল এ দিকে গাড়ির কাজ সারতে-সারতে দুপুরও দ্রুত পায়ে হাঁটা দিয়েছে বিকেলের ঘরে। সন্ধ্যা নামার আগে যে যার মতো অল্প বিস্তর মার্কেটিং সেরে আমরাও রুমে ফিরে এলাম। সকালে ওঠার তাগিদে রাত না বাড়িয়ে ডাল-আলুভাতে ভাত খেয়ে শুয়ে পড়ছিলাম তাড়াতাড়ি। রাতে ঠান্ডাটা বেশ জাঁকিয়ে পড়েছে।

বড়দিনের আগের রাতে গির্জায় প্রার্থনাসভায় যোগ দিলেন মমতা
বড়দিনের আগের রাতে গির্জায় প্রার্থনাসভায় যোগ দিলেন মমতা
এবার বাংলাদেশে তৈরি হবে বিপ্লবী সরকার? ঢাকায় গুঞ্জন
এবার বাংলাদেশে তৈরি হবে বিপ্লবী সরকার? ঢাকায় গুঞ্জন
'ব্রাহ্মণের মেয়েকে' সরিয়ে বালিগঞ্জে নতুন মুখ আনলেন হুমায়ুন
'ব্রাহ্মণের মেয়েকে' সরিয়ে বালিগঞ্জে নতুন মুখ আনলেন হুমায়ুন
শুনানিতে যেতে না পারলে কী হবে? অকূলপাথারে বর্ধমানের মুখোপাধ্যায় পরিবার
শুনানিতে যেতে না পারলে কী হবে? অকূলপাথারে বর্ধমানের মুখোপাধ্যায় পরিবার
'এরা বাংলাকে বাংলাদেশ তৈরি করতে চাইছে...', তৃণমূলকে তোপ মিঠুনের
'এরা বাংলাকে বাংলাদেশ তৈরি করতে চাইছে...', তৃণমূলকে তোপ মিঠুনের
তৃণমূলকে এনেছিলাম, এবার বিজেপিকে আনব: শুভেন্দু
তৃণমূলকে এনেছিলাম, এবার বিজেপিকে আনব: শুভেন্দু
'বাবরি পাহারা দিচ্ছে পুলিশ...', বাংলা নিয়ে তোপ BJP নেতার
'বাবরি পাহারা দিচ্ছে পুলিশ...', বাংলা নিয়ে তোপ BJP নেতার
কারা হচ্ছেন মাইক্রো অবজার্ভার, উদ্দেশ্য কী?
কারা হচ্ছেন মাইক্রো অবজার্ভার, উদ্দেশ্য কী?
মদ্যপান, ছোট পোশাকে নাচ নাকি ব্রাহ্মণের মেয়ে বলে বাদ পড়লেন নিশা?
মদ্যপান, ছোট পোশাকে নাচ নাকি ব্রাহ্মণের মেয়ে বলে বাদ পড়লেন নিশা?
মেয়ে হারিয়েছেন, হাঁসখালিকাণ্ডে সাজা শুনে কী বললেন নির্যাতিতার মা?
মেয়ে হারিয়েছেন, হাঁসখালিকাণ্ডে সাজা শুনে কী বললেন নির্যাতিতার মা?