Hemkund Sahib Yatra: করোনা বিধি মেনেই শুরু হল উত্তরাখণ্ডের হেমকুণ্ড সাহিব যাত্রা!

হৃদরোগ বা হাঁপানির মতো স্বাস্থ্যজনিক রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের যাত্রার জন্য অনুমতি দেওয়া হবে না। এছাড়া ৬০ বছরের বেশি বয়সি ও ১০ বছরের কম বয়সিদের এই পবিত্র তীর্থযাত্রায় সামিল না হওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে।

Hemkund Sahib Yatra: করোনা বিধি মেনেই শুরু হল উত্তরাখণ্ডের হেমকুণ্ড সাহিব যাত্রা!
শুরু হল উত্তরাখণ্ডের হেমকুণ্ড সাহিব যাত্রা
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Sep 19, 2021 | 10:00 AM

চারধাম যাত্রার সঙ্গে সঙ্গে উত্তরাখণ্ডের শিখদের পবিত্র হেমকুন্ড সাহিবের বার্ষিক তীর্থযাত্রাও শুরু হয়ে গিয়েছে। শনিবার থেকে শুরু হয়েছে শিখদের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি যাত্রা। প্রসঙ্গত, করোনা অতিমারির কারণে একদিন হাজারের বেশি ভক্তকে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না বলে নির্দেশ জারি করেছে উত্তরাখণ্ড সরকার।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হেমকুণ্ড সাহিম ম্যানেজমেন্ট ট্রাস্ট ভক্তদের জন্য কোভিড ১৯ থেকে সুরক্ষিত ও নিরাপত্তার একটি নির্দেশিকা তৈরি করেছে। সেখানে ট্রাস্টের ভাইস চেয়ারম্যান নরেন্দ্রজিত সিং বিন্দ্রা জানিয়েছেন, হৃদরোগ বা হাঁপানির মতো স্বাস্থ্যজনিত রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের যাত্রার জন্য অনুমতি দেওয়া হবে না। এছাড়া ৬০ বছরের বেশি বয়সি ও ১০ বছরের কম বয়সিদের এই পবিত্র তীর্থযাত্রায় সামিল না হওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে। এছাড়া এই সময় কুন্ড বা মন্দিরের পুলে স্নান বা সাঁতার কাটা যাবে না। করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে মন্দির ও মন্দির চত্বরে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক। এছাড়া ঘন ঘন হাত ধোয়া ও স্যানিটাইজ করা, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার নির্দেশ জারি করা হয়েছে।

অন্যান্য রাজ্য থেকে আগত তীর্থযাত্রীরা স্মার্ট সিটি পোর্টালে নিজেদের সম্বন্ধে সমস্ত তথ্য প্রদান করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া সম্পূর্ণ ভ্যাকসিন নিয়েছেন যাঁরা তাঁদের প্রবেশ বাধা না থাকলেও, যাঁরা একটি ডোজ় নিয়েছেন তাঁদের জন্য আরটি-পিজিআর পরীক্ষার নেগেটিভ রিপোর্ট জমা দিতে হবে বলে জানা গিয়েছে।, তবে সেই পরীক্ষার ফল ৭২ ঘণ্টার বেশি সময় হলে তা বাতিল করা হবে।

হেমকুন্ড সাহিব তীর্থযাত্রীদের প্রথমে হৃষিকেস গুরুদ্বার ট্রাস্ট অফিসে নিজেদের পরিচয় ও তথ্য প্রদান করতে হবে। তবেই রাজ্যের এই পবিত্র যাত্রাপথে সামিল হওয়ার অনুমতি মিলবে।

আরও পড়ুন: Char Dham Yatra: করোনাবিধি মেনে শুরু হল চারধাম যাত্রা! খুশি পূণ্যার্থীরা