দাড়ি কাটার পর মুখে র্যাশ? শেভিংয়ের সময় এই নিয়ম গুলো মানছেন তো!
শেভিংয়ের আগে কয়েকটা নিয়ম মেনে চলুন। নজরে রাখুন, ত্বক যাতে দাড়ি কাটার সময়ে নরম ও আর্দ্র থাকে, এর জন্য ব্যবহার করুন ভালো একটি ময়েশ্চারাইজার। দাড়ি কাটার অন্তত ঘণ্টা ছয়েক আগে ভাল ভাবে ময়শ্চারাইজার মাখুন। দাঁড়ির জায়গায় ভালো করে মাসাজ করুন।

রোজ সকালে কিংবা সপ্তাহে দু থেকে তিনবার দাড়ি কাটার অভ্যাস। কিন্তু দাড়ি কাটলে প্রথম থেকেই একটা সমস্যায় ভোগেন। পুরো মুখে লাল লাল র্যাশ! ভাবছেন কি করবেন? চিন্তা নেই, শেভিং করার সময় অবশ্যই মেনে চলুন এই নিয়ম। দেখবেন র্যাশ একেবারে কমে যাবে।
ঝটপট করে শেভিং করবেন না। শেভিংয়ের আগে কয়েকটা নিয়ম মেনে চলুন। নজরে রাখুন, ত্বক যাতে দাড়ি কাটার সময়ে নরম ও আর্দ্র থাকে, এর জন্য ব্যবহার করুন ভালো একটি ময়েশ্চারাইজার। দাড়ি কাটার অন্তত ঘণ্টা ছয়েক আগে ভাল ভাবে ময়শ্চারাইজার মাখুন। দাঁড়ির জায়গায় ভালো করে মাসাজ করুন।
দাড়ি খুব বড় হয়ে গেলে প্রথমেই রেজার চালাবেন না। বরং প্রথমে কাঁচি দিয়ে কিছুটা ট্রিম করে নিন। তা হলে বার বার এক জায়গায় ব্লেড চালাতে হবে না। ত্বকের উপর কম চাপ পড়বে।
সব সময়ে খেয়াল রাখুন, কোন দিকে ব্লেড চালাচ্ছেন। দাড়ি যে দিকে বাড়ছে, তার উল্টো দিকে কখনই রেজার চালাবেন না। তাতে ত্বকের উপর বেশি চাপ পড়ে। জ্বালাও করবে বেশি। অনেক সময়ই র্যাশ বের হতে পারে।
দাড়ি কামানোর জন্য কোনও ঘন শেভিং ক্রিম ব্যবহার করুন। এমন কিছু ব্যবহার করবেন যা ত্বককে আর্দ্র রাখতে সাহায্য করবে। প্রয়োজনে শেভিং ফোমও ব্যবহার করতে পারেন। শেভিং ফোম ত্বককে নরম রাখতে সাহায্য করে।
শেভিংয়ের পর অবশ্যই অ্যালোভেরা জেল মুখে মেখে নিন। তারপর কিছুক্ষণ রেখে ফেসওয়াস দিয়ে ধুয়ে নিন। দেখবেন এতে জ্বালা দূর হবে। র্যাশও বের হবে না।
শেভিংয়ের পর মুখে, ভালো করে বরফ মিশিয়ে নিন। এতে দাড়ি কমানোর পর যে রোমকূপের মুখ খুলে যায়। তা বরফের ঠান্ডায় বন্ধ হয়ে যায়। ফলে রোমকূপে নোংরা ঢুকতে পারে না। কিংবা একটা পাত্রে কিছু পরিমাণ ঠান্ডা জল নিন। তার মধ্যে মিশিয়ে দিন গুঁড়ো হলুদ। দাড়ি কাটার পর সেই জল দিয়েই মুখ ধুয়ে নিন। দেখবেন সমস্যার সমাধান হবে।
