ভাইদের মন জয় করুন লবঙ্গ লতিকায়, দোকানের নয়, নিজের হাতেই বানিয়ে ফেলুন
ভাইয়ের আয়ু বৃদ্ধিতেই বোনরা এই ভাইফোঁটা পালন করে থাকেন। এই দিনটায় বোনেরা ভাইয়ের মন জয় করতে নানা রান্নাবান্নাও করে থাকেন। আর ভাইফোঁটার পেটপুজোর পাতে মিষ্টি তো অবশ্যই চাই। এবার বানিয়ে ফেলুন লবঙ্গলতিকা। রইল রেসিপি।

ভাইয়ের কপালে দিলাম ফোঁটা যম দুয়ারে পড়ল কাঁটা… ভাইফোঁটা মানেই ভাই-বোনদের এক স্পেশাল দিন। ভাইয়ের আয়ু বৃদ্ধিতেই বোনরা এই ভাইফোঁটা পালন করে থাকেন। এই দিনটায় বোনেরা ভাইয়ের মন জয় করতে নানা রান্নাবান্নাও করে থাকেন। আর ভাইফোঁটার পেটপুজোর পাতে মিষ্টি তো অবশ্যই চাই। এবার বানিয়ে ফেলুন লবঙ্গলতিকা। রইল রেসিপি।
যা যা লাগবে—
ময়দা 2 3/2 কাপ, তেল ৫ টেবিল চামচ, নুন সামান্য, নারকেল কোরোনো ২ কাপ, খোয়াক্ষীর ১ কাপ, এলাচগুঁড়ো সামান্য, চিনি ১ কাপ, চিনি (সিরার জন্য) 2 2/2 তেল (ভাজার জন্য) পরিমাণমতো, লবঙ্গ ২০টি, জল পরিমাণমতো।
এভাবে তৈরি করুন—
ময়দা, তেল এবং নুন একসঙ্গে ময়ান দিয়ে জল দিয়ে মেখে নিন। খামির এক ঘণ্টা ঢেকে রাখুন। এরপর নারকেলের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে আঁচে জ্বাল দিয়ে চটচটে হালুয়া তৈরি করুন। হালুয়া ঠান্ডা হলে, খোয়াক্ষীর ও এলাচগুঁডো মিশিয়ে ২০ ভাগ করুন। খামির ২০ ভাগ করে ছোটো ছোটো চারকোনা করে রুটি বেলে রুটির মাঝখানে হালুয়া রেখে চার ভাঁজ দিয়ে ওপরে লবঙ্গ দিয়ে আটকে দিন। ভাঁজ এমনভাবে দিতে হবে যাতে এক কোনার ওপরে আর-এক কোনা এসে পড়ে। এবার ডুবো তেলে মুচমুচে করে ভেজে ডিশে সাজান। 2 3/2 কাপ চিনিতে 3/2 কাপ জল দিয়ে সিরা জ্বাল দিয়ে ঘন হলে লবঙ্গলতিকার ওপরে ঢালুন। যেন সবগুলোর ওপরে সিরা সমানভাবে পড়ে। অল্প গরম থাকতে লবঙ্গলতিকা আর-একটা ডিশে রাখুন। তা না হলে ডিশ থেকে তুলতে অসুবিধা হবে।
