AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Curd in Summer: ভাত নাকি ওটস, গরমে কীভাবে টক দই খেলে শরীর ঠান্ডা থাকবে? রইল টিপস

Best ways to consume curd: গরমকালে দইয়ের কোনও বিকল্প নেই। বদহজমের সমস্যা দূর করার পাশাপাশি শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সহায়তা করে টক দই। প্রোবায়োটিকের সমৃদ্ধ উৎস হল টক দই। এছাড়াও ক্যালশিয়াম, ভিটামিন বি-এর মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি রয়েছে এই খাবার। টক দই দেহে প্রাকৃতিক ইমিউনিটি বুস্টার হিসেবে কাজ করে।

Curd in Summer: ভাত নাকি ওটস, গরমে কীভাবে টক দই খেলে শরীর ঠান্ডা থাকবে? রইল টিপস
| Updated on: Apr 17, 2024 | 12:34 PM
Share

গরমকালে দইয়ের কোনও বিকল্প নেই। বদহজমের সমস্যা দূর করার পাশাপাশি শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সহায়তা করে টক দই। প্রোবায়োটিকের সমৃদ্ধ উৎস হল টক দই। এছাড়াও ক্যালশিয়াম, ভিটামিন বি-এর মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি রয়েছে এই খাবার। টক দই দেহে প্রাকৃতিক ইমিউনিটি বুস্টার হিসেবে কাজ করে। এটি একাধিক রোগ, সংক্রমণের হাত থেকে শরীরকে সুস্থ রাখে। গরমে টক দই খাওয়ার উপকারিতা হাজারো। হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি এড়াতে চাইলে রোজ টক দই খেতেই হবে। কিন্তু প্রশ্ন হল, কোন উপায়ে কিংবা কখন টক দই খেলে সবচেয়ে বেশি উপকার মিলবে?

আয়ুর্বেদের মতে, রাতে কখনওই টক দই খাওয়া উচিত নয়। এতে শরীর ঠান্ডা হয় না। বরং, দেহের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। অন্যদিকে, বদহজমের সমস্যা বাড়ে। টক দইয়ের মধ্যে ফ্যাট ও প্রোটিন রয়েছে। এগুলো রাতে হজম হতে বেশি সময় নেয়। যার জেরে বদহজমের সমস্যা বাড়ে। এমনকি রাতে টক দই খেলে ঠান্ডা লেগে যেতে পারে। সর্দি-কাশি, গলা ব্যথার সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই ডিনারে টক দই বা দইয়ের তৈরি কোনও খাবারই রাখা উচিত নয়।

সকালের জলখাবারে দই রাখুন। টক দই দিয়ে মুসলি, ওটস খেতে পারেন। কিংবা চিঁড়ে দই বা মুড়ি দিয়েও টক দই খাওয়া যায়। তবে, চেষ্টা করুন এই গরমে পরোটার সঙ্গে দই খাওয়া এড়িয়ে চলবে। ভাজাভুজির সঙ্গে দই খেলে বদহজমের সমস্যা বাড়তে পারে। এছাড়া আপনি টক দই, ওটস এবং মরশুমি ফল দিয়ে স্মুদি বানিয়ে নিতে পারেন। এতে পেটও ভরবে এবং শরীর সুস্থ থাকবে।

ব্রেকফাস্টের পাশাপাশি আপনি লাঞ্চেও টক দই রাখতে পারেন। এই গরমে শরীরকে ঠান্ডা রাখতে আপনি দই ভাত খেতে পারেন। সাধারণত বাঙালিরা সাদা ভাতের সঙ্গে শেষ ভাতে দই মেখে খায়। তবে, দক্ষিণী স্টাইলে কার্ড-রাইসও বানিয়ে নিতে পারেন। জিরে, শুকনো লঙ্কা, সর্ষে, কারি পাতা ফোড়ন দিয়ে বানানো দই-ভাতের স্বাদ লাজবাব। এতে স্বাদ ও স্বাস্থ্য দু’টোই বজায় থাকবে। এছাড়া আপনি পান্তা ভাতের সঙ্গেও দই মেখে খেতে পারেন। এছাড়া দিনের বেলা টক দইয়ের লস্যি বা ঘোল বানিয়েও খেতে পারেন। টক দইয়ের সঙ্গে শসা, গাজর কুচি মিশিয়ে রায়তা বানিয়ে খেতে পারেন।