Child constipation Treatment: শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ম্যাজিকের মতো কাজ করে এই ঘরোয়া টোটকা
Sukla Bhattacharjee |
Mar 03, 2024 | 7:13 PM
Home Remedies: শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা নিয়ে খুবই উদ্বিগ্ন থাকেন মায়েরা। অনেক সময় ডাক্তার দেখিয়ে, ওষুধ খাইয়েও দীর্ঘস্থায়ী সুরাহা হয় না। কিন্তু, জানেন কি ডায়েটে সামান্য পরিবর্তন করে এবং কয়েকটি ঘরোয়া পদ্ধতিতেই শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
1 / 8
শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা একটি বড় সমস্যা। অনেক শিশুই সপ্তাহে মাত্র দু-তিন দিন পায়খানা করে। যার ফলে পেট ব্যথা, হজমের সমস্যা-সহ শিশুদের শরীরে নানা রকম অস্বস্তি হয়
2 / 8
শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা নিয়ে খুবই উদ্বিগ্ন থাকেন মায়েরা। অনেক সময় ডাক্তার দেখিয়ে, ওষুধ খাইয়েও দীর্ঘস্থায়ী সুরাহা হয় না। কিন্তু, জানেন কি ডায়েটে সামান্য পরিবর্তন করে এবং কয়েকটি ঘরোয়া পদ্ধতিতেই শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব
3 / 8
শিশুদের বেশ করে ফাইবার-সমৃদ্ধ খাবার (রুটি, ব্রকোলি, ডাল, আলু, আপেল) খাওয়ান। ফাইবার খাবার হজম করাতে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে
4 / 8
শরীরে তরলের ঘাটতি হলেও কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। তাই শিশুদের পর্যাপ্ত পরিমাণে জল ও ফলের জুস (বিশেষত, নারকেলের জল, লেবুর জল) খাওয়ান। শরীর হাইড্রেটেড থাকলে পায়খানা পরিষ্কার হয়
5 / 8
শিশুদের নিয়মিত টক দই খাওয়ান। টক দইয়ে থাকা ল্যাকটিক অ্যাসিড কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। তাই শুধু টক দই বা রায়তার মাধ্যমেও টক দই শিশুকে খাওয়াতে পারেন
6 / 8
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় খুব কার্যকরী খালি পেটে ঈষদুষ্ণ জল পান করার অভ্যাস। আপনার শিশুকেও প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে তুলেই এক গ্লাস ঈষদুষ্ণ জল পান করান। এছাড়া রাতে ভেজানো ৪-৫টি কিসমিসও খাওয়াতে পারেন, যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে
7 / 8
শিশুরা সাধারণত অভ্যাসে চলে। তাই শিশুদের প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময়ে টয়লেটে বসান। পায়খানা না হলেও দিনে নির্দিষ্ট সময়ে অন্তত ১০ মিনিট করে বসান। সেই সময়ে শিশুরা ফোনে যেন মনোযোগ না দেয়। এই অভ্যাস কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে অনেকটা সাহায্য করে
8 / 8
প্যাকেজড খাবার বা জাঙ্ক ফুড খাওয়ার ফলেও কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা বাড়ে। তাই শিশুদের প্যাকেজড বা জাঙ্ক ফুডের বদলে তেল-মশলা ছাড়া টাটকা গরম খাবার খাওয়ান। তবে এগুলির পরেও শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা না কমলে অবশ্যই শিশুরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন