
বিশিষ্ট অঙ্কোলজিস্টের মতে, ক্যানসারের কোনও লক্ষণ দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন এবং পরীক্ষা করান। তাহলে গোড়াতেই ক্যানসার ধরা পড়বে এবং শুরুতেই চিকিৎসার মাধ্যমে মারণরোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে

অনেক সময়ই শরীরে ক্যানসারের জীবাণু বাসা বাঁধলেও অনেকে বুঝতে পারেন না। ফলে যখন ধরা পড়ে তখন অনেকটা দেরি হয়ে যায়। সময়মতো চিকিৎসা শুরু করতে ক্যানসারের উপসর্গগুলি জেনে নিন

যেমন চিনি, ময়দার তৈরি কিন্তু খেলে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়বে। একইভাবে, যে সব খাবারে সেলেনিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, সেগুলো ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। এর জন্য কোন খাবারগুলো খাবেন?

সামুদ্রিক মাছ ক্যানসার প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। সেলেনিয়ামের পাশাপাশি সামুদ্রিক মাছের মধ্যে প্রোটিন ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে, যা ক্যানসারের পাশপাশি হার্টের রোগের ঝুঁকিও প্রতিরোধ করে।

রোজের ডায়েটে ব্রকোলি, গাজর, বিনসের মতো সবজি রাখুন। কোলন, পেট, ফুসফুস, প্রস্টেট, কোলোরেক্টাল ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে এসব আনাজপাতি।

বিশেষজ্ঞদের মতে, জিনঘটিত কারণ না থাকলে খাওয়া-দাওয়া এবং জীবনযাত্রায় নিয়ন্ত্রণ আনলে ক্যানসারের ঝুঁকি অনেকটা কমে। আবার কিছু খাবার ও মশলা রয়েছে, যেগুলি ক্যানসার প্রতিরোধী হিসাবে কাজ করে

ডিম, মুরগির মাংস খেয়েও আপনি ক্যানসারের ঝুঁকি প্রতিরোধ করতে পারবেন। এই ধরনের আমিষ খাবারে সেলেনিয়াম, ভিটামিন, মিনারেল, প্রোটিন রয়েছে, যা দেহে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা গড়ে তোলে।

দারুচিনি, হলুদের মতো মশলা ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক। এসব ভেষজ উপাদানে এমন বেশ কিছু উপাদান রয়েছে, দেহে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি উপাদান হিসেবে কাজ করে। কমায় ক্যানসারের ঝুঁকি।