Heart Patients Diet: হৃদরোগ থাকলেও করা যাবে ডায়েট, হতে পারবেন রোগা! কী ভাবে জানেন?
Heart Patients Diet: ওজন বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ে হৃদরোগের ঝুঁকিও। তাই হৃদরোগে আক্রান্ত হলে ওজন কমানো আরও বেশি জরুরি। তবে একবার এই রোগে আক্রান্ত হলে রোগা হওয়াটা আরও শক্ত।
1 / 8
অতিরিক্ত ওজন কখনই ভাল কথা নয়। কেবল মোটা লাগে তাই তো নয়, শরীরের প্রয়োজনের বেশি মেদ নানা রোগের কারণ বটে। উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল, ডায়াবিটিসের মতো অসুখ থেকে সুরক্ষিত থাকতে হলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতেই হবে।
2 / 8
ওজন বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ে হৃদরোগের ঝুঁকিও। তাই হৃদরোগে আক্রান্ত হলে ওজন কমানো আরও বেশি জরুরি। তবে একবার এই রোগে আক্রান্ত হলে রোগা হওয়াটা আরও শক্ত।
3 / 8
অতিরিক্ত ওজন এই ধরনের রোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। হৃদরোগে আক্রান্ত হলেও রোগীদের ওজন কমানো জরুরি। তবে হৃদযন্ত্রের সমস্যা থাকলে ওজন কমানোর প্রক্রিয়াটি খানিক বদলে যায়।
4 / 8
কারণ এই সময় চাইলেই বেশি লাফাঝাঁপা করা যায় না। তাতে শরীর খারাপ হওয়ার সমস্যা থাকে। আবার যেমন তেমন ডায়েট চলবে না। নাহলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়তে পারে।
5 / 8
তাই হৃদরোগের রোগী হলে রোগা হওয়ার সময় চাই বাড়তি সতর্কতা। ডায়েট চাই সেই ছোঁয়া। কার্বোহাইড্রেট, গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বেশি আছে, এমন খাবার হৃদরোগীদের জন্য বিষ হয়ে উঠতে পারে। তাই সাবধান।
6 / 8
রোজের খাবারের তালিকায় রাখুন কার্বোহাইড্রেট, ফ্যাট, কম জিআই যুক্ত খাবার। এই ধরনের খাবার শরীর সুস্থ রেখেও ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
7 / 8
আপেল, কমলালেবু, মুসুর ডাল, ব্রকোলি, সবুজ শাকসবজি, ব্রাউন রাইস, ওটসের মতো কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স যুক্ত খাবার বেশি করে রাখুন ডায়েটে।
8 / 8
যেসব খাবারে গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের পরিমাণ বেশি তা এড়িয়ে চলুন। তাহলে হৃদরোগের সঙ্গে ডায়াবিটিস এবং কোলেস্টেরলের ঝুঁকিও কমবে। আবার কম গ্লাইসেমিক ইন্ডেক্স এবং ফ্যাট জাতীয় খাবার খেলে ওজন নতুন করে বাড়ার ঝুঁকিও কমে।