Miscarriage: মহিলাদের মধ্যে বাড়ছে Miscarriage-এর প্রবণতা, কারণ জানেন? এখন থেকে সতর্ক না হলে বিপদ
Causes of miscarriage: যে কোনও মেয়ের কাছেই গর্ভপাত একটা দুঃস্বপ্নের মতো। অনেকের এমনও হয়েছে যে একাধিকবার গর্ভপাত হয়েছে। আর তাই আজকাল চিকিৎসকরা গর্ভপাত বা মিসক্যারেজ নিয়ে মহিলাদের বার বার সতর্ক করছেন। তবে ,সমস্যা হল মেয়েরা নিজেরাই এই বিষয়ে সতর্ক নন
মাতৃত্ব জুড়ে থাকে অনেক স্বপ্ন। একটা সময় এটাই স্বাভাবিক ছিল যে বিয়ের পর মেয়েরা মা হবেন। তবে এখন সবটাই ইচ্ছের উপর নির্ভরশীল। অনেকেই স্বেচ্ছায় মাতৃত্ব বেছে নেন। আবার অনেকে তা এড়িয়ে যান। মাতৃত্বের কোনও বয়স হয় না
এখন অধিকাংশই ৩০ পেরোলে তবেই বিয়ের পিঁড়িতে বসেন। অধিকাংশই ৩৫ পেরোলে মা হন। ৪০-পেরিয়ে মাতৃত্ব এখন আর জটিল ব্যাপার নয়। তবে এমন অনেকেই আছেন যাঁরা ২৫-২৬ এও মা হচ্ছেন। আগের থেকে এখন মিসক্যারেজ বা গর্ভপাত অনেকটাই বেড়েছে
যে কোনও মেয়ের কাছেই গর্ভপাত একটা দুঃস্বপ্নের মতো। অনেকের এমনও হয়েছে যে একাধিকবার গর্ভপাত হয়েছে। আর তাই আজকাল চিকিৎসকরা গর্ভপাত বা মিসক্যারেজ নিয়ে মহিলাদের বার বার সতর্ক করছেন। তবে ,সমস্যা হল মেয়েরা নিজেরাই এই বিষয়ে সতর্ক নন
যে কারণে তাঁদের পড়তে হয় এই মিসক্যারেজের চক্করে। একবার মিসক্যারেজ হলে তখনই বাড়ে জটিলতা। আবারও পরে সেই সম্ভাবনা থেকে যায়। যে কারণে একেবারে চিকিৎসকের পরামর্শ মেনেই চলতে হয়। সেই সঙ্গে এই সব বিষয়ও প্রথম থেকে নজরে রাখুন
কোভিডের পরবর্তী সময়ে মহিলাদের মধ্যে একাধিক সমস্যা বাড়ছে। এর মধ্যে রয়েছে হরমোনের অসামঞ্জস্যতা। থাইরয়েড আর প্রোজেস্টেরন হরমোনজনিত সমস্যা থেকেই মিসক্যারেজের আশঙ্কা বাড়ে। আর তাই যদি গর্ভধারণের পরিকল্পনা থাকে তাহলে প্রথম থেকেই এই দুটি হরমোনের পরীক্ষা করতে থাকুন
অন্তত ৬ মাস আগে পরীক্ষা করে দেখুন। প্রয়োজন হলে ওষুধও খেতে হবে। মহিলাদের মধ্যে ইউরিন ইনফেকশন এমনিই বেশি। আর তাই গর্ভবতী অবস্থায় এই দিকটি নিয়ে বিশেষ সচেতন থাকতে হবে। ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন হলে সেখান থেকে গর্ভপাতের আশঙ্কা থেকে যায়। আর তাই এই ইনফেকশন রোধ করতেই হবে
এখন অনেকেরই ইউটেরাসে সমস্যা থাকে। PCOD-এর সমস্যা তো খুবই সাধারণ। আর তাই এই কারণেই গর্ভপাতের সম্ভাবনা আরও বাড়ছে। অনেক সময় ওষুধেই কাজ হয়ে যায়। কিছু সময় সার্জারিরও প্রয়োজন পড়ে। আর তাই প্রয়োজন মতো চিকিৎসা করতে থাকুন। বার বার ইউএসজি করে দেখুন। এক্ষেত্রে চিকিৎসক যা বলবেন তাই করবেন
আজকাল অনেকেই সুগার-প্রেসারে ভুগছেন। নিয়মিত ভাবে তার ওষুধও খান। আবার গর্ভাবস্থায় অনেকেই এখন সুগারের কবলে পড়েন। প্রথম থেকেই কঠোর ডায়েট করুন। চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। অনেক সময়ই ভ্রূণের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। সেখান থেকে তখন গর্ভপাতের আশঙ্কা থেকে যায়