
কিডনি থেকে পাথর অপসারণের অন্যতম উপায় অতিরিক্ত জল পান, পাথরচাট্টা গাছের পাতা হলেও চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। বিশেষত, পাথরের আকার বড় হলে অস্ত্রোপচার ছাড়া অপসারণ সম্ভব নয়

অনিয়মিত জীবনযাপন ও অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের জন্য কিডনিতে নানারকম সমস্যা হয়। কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হতে শুরু করলে নানারকম উপসর্গ দেখা যায়। প্রথম থেকে সতর্ক না হলে বিপদ হতে পারে

কিডনিতে পাথর হলে এবং প্রথম অবস্থাতেই ধরা পড়লে সার্জারি ছাড়াই সেটা বের করা সম্ভব। সেক্ষেত্রে বিশেষ ডায়েট মেনে চলতে হবে। যার মধ্যে অন্যতম, অতিরিক্ত জল খেতে হবে

শরীরে ক্যালসিয়ামের মাত্রা কমে গেলে কিডনিতে পাথর জমতে পারে। তাই বেশি পরিমাণে ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার খেতে হবে। প্রতিদিনের ডায়েটে দুধ, দই, ঘি ইত্যাদি দুগ্ধজাতীয় দ্রব্য রাখুন

ভিটামিন- ডি-র ঘাটতি পূরণে সবচেয়ে কার্যকর হল সূর্যালোক। প্রতিদিন অন্তত ২০-৩০ মিনিটে রোদে দাঁড়ান। এছাড়া ভিটামিন-ডি সমৃদ্ধ খাবার যেমন, ডিম. চর্বি জাতীয় মাছ, মাংস, বাদাম প্রতিদিনের ডায়েটে রাখুন। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে সাপ্লিমেন্ট নিন

কিডনির পাথর গলাতে অনেকাংশে সাহায্য করে সাইট্রাস ফল। লেবুজাতীয় ফল মূলত সাইট্রাস ফল। তাই প্রতিদিন অন্তত যে কোনও এক ধরনের লেবু অর্থাৎ পাতিলেবু বা মুসুম্বি বা কমলালেবু খান। এগুলির রসও খেতে পারেন

কিডনিতে পাথর হলে প্রাণীজ প্রোটিন যেমন, ডিম, মাছ, মাংস কম পরিমাণে খান। তার বদলে উদ্ভিজ প্রোটিন, যেমন ডালিয়া, ওটস, কিনোয়ার মতো বিভিন্ন ধরনের দানাশস্য প্রতিদিনের ডায়েটে রাখুন

অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া ও অনিয়মিত জীবনযাপন রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল বাড়ার অন্যতম কারণ। প্রথম থেকে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা না হলে বিপদের ঝুঁকি বাড়ায়। রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল বাড়ার লক্ষণগুলি জেনে নিন