
ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়লে সবার আগে ডায়েট থেকে বাদ যায় ডাল, ঢ্যাঁড়শ, টমেটো। কিন্তু ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় সব ধরনের সবজি খাওয়া যায়। কিন্তু ডাল কি একেবারেই খাওয়া যায় না?

ডালের মধ্যে প্রোটিনের পরিমাণে বেশি। যাঁরা নিরামিষ খাবার খান, ডাল খেয়েই দেহে প্রোটিনের ঘাটতি মেটাতে হয়। আর ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে ডায়েট থেকে প্রোটিনের পরিমাণ কমাতে হয়।

গাঁটে-গাঁটে ব্যথা? মাঝেমধ্যেই হাতের আঙুল বা পায়ের তালু ফুলে ওঠে? এরকম সমস্যা হলে অবহেলা করবেন না। এটা বাত অর্থাৎ আর্থ্রাইটিসের ব্যথা হতে পারে


অত্যধিক পরিমাণে বিউলির ডাল খেলে দেহে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। যদিও বিউলির ডাল কিডনিকে সুরক্ষিত রাখে। তাই বিউলির ডালের পরিমাণের দিকে খেয়াল রাখুন।

ইউরিক অ্যাসিড থাকলে বেশি মুগ ডাল খাবেন না। এতে গাঁটে পিউরিন জমতে পারে। পাশাপাশি গাউটের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই মুগ ডাল যত কম খাবেন, ততই ভাল।

ইউরিক অ্যাসিডে মুসুর ডাল না খাওয়াই ভাল। এই ডালের মধ্যেই সবচেয়ে বেশি পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায়। গাউটের ব্যথায় কষ্ট পেতে না চাইলে ডায়েট থেকে মুসুর ডালের পরিমাণ কমিয়ে দিন।

ছোলার ডাল ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা বাড়াতে পারে। ছোলার ডালের মধ্যেও পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন থাকে, যা ইউরিক অ্যাসিডের রোগীদের জন্য ক্ষতিকারক।