
গাঁটে-গাঁটে ব্যথা? হাঁটু-কোমরে যন্ত্রণায় টানা ভুগছেন? অনেক ওষুধ খেয়েও কাজ হচ্ছে না? অনেকে এটা সবসময় ইউরিক অ্যাসিডের ব্যাথা মনে করেন। কিন্তু, সবসময় সেটা নাও হতে পারে

গাঁটে-গাঁটে ব্যথা? মাঝেমধ্যেই হাতের আঙুল বা পায়ের তালু ফুলে ওঠে? এরকম সমস্যা হলে অবহেলা করবেন না। এটা বাত অর্থাৎ আর্থ্রাইটিসের ব্যথা হতে পারে

শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে আনতে খাবার খাওয়ার ব্যাপারে রাশ টানা জরুরি। পিউরিন-সমৃদ্ধ বিভিন্ন শাক-সবজি খাওয়া যেমন উচিত নয়, তেমনই আরও অনেক লোভনীয় খাবার ছাড়তে হবে

রেড মিট (খাসির মাংস, বিফ) ভিটামিন-ডি ও ক্যালসিয়ামের অন্যতম উৎস। এতে সেলেনিয়াম, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন-এ, ডি, বি-৬, বি-১২ -এর মতো অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে

প্রাণীজ প্রোটিনের সেরা বিকল্প হতে পারে সয়াবিন। এতে একাধারে প্রোটিন, ভিটামিন ও বিভিন্ন খনিজ রয়েছে। তাই সয়াবিনকে সুপারফুড বলা হয়। নিরামিষাশীরা ডায়েটে সয়বিন রাখলেই অনেক শারীরিক সমস্যার সমাধান হবে

ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকলে সোডা-জাতীয় কোল্ড ড্রিঙ্কস এড়িয়ে চলুন। এতে পিউরিন কম থাকে, কিন্তু ফ্রুক্টোজ বেশি মাত্রায় থাকে। ফলে অতিরিক্ত কোল্ড ড্রিঙ্কস বা সোডা খেলে ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা বাড়ে

মূলত, অনিয়মিত জীবনযাপন এবং অত্যধিক মানসিক চাপ রক্তচাপের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণ। এছাড়া ওবেসিটি, ডায়াবেটিসের সমস্যাতেও রক্তচাপ বাড়তে পারে

ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে যেমন অনেক খাবার এড়িয়ে চলা জরুরি, তেমনই টকজাতীয় খাবার, যেমন- লেবু, টক দই, এছাড়া কাঁচা লঙ্কা, হলুদ ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখে