বিজয়া দশমীর দিন থেকেই শুরু হয়ে যায় পরের বছর আবার কবে দুর্গাপুজো হবে। সেই আশাতেই সকলেরই চোখ বাংলা ক্যালেন্ডারের দিকে। আজকের পর থেকে হিসেব করলে দেখা যায় প্রায় ৩৭৪দিন পর ফের একবার বাঙালির প্রিয় ও প্রাণের উত্সবের শুরু হবে। মহালয়ার পর থেকেই শুরু হয় দেবীপক্ষ। তারপরই পুজো পুজো গন্ধ আর তার প্রস্তুতি। ষষ্ঠী পড়তে না পড়তেই হুস করে পুজো কেটে যায়। নবমী এলেই মনের মধ্যে চাপা কষ্ট আর বিজয়াদশমীতে মনখারাপ নিয়েই উমাকে বরণ করে বিদায় জানাতে হয়। সারা বছরের অপেক্ষার অবসান। আবার পরের বছরের পুজোর জন্য অপেক্ষা। তবে ২০২৩ সালের পুজো এক বছরের বেশি সময় পর অনুষ্ঠিত হবে। তাই আগামী বছরের পুজোর জন্য একটু বেশিই অপেক্ষা করতে হবে বাঙালিদের।
শুধু তো পুজোর আনন্দ ও উত্তেজনাই নয়, এর সঙ্গে মিশে আছে কত দিন হাতে ছুটি পাওয়া যাবে। এবছরের মত পুজো মিটলেও ক্যালেন্ডারে পুজোর কতদিন ছুটি হাতে পাওয়া যাবে, উইকেন্ড নাকি সপ্তাহের মাঝে, নাকি তারমধ্যে ছুটি নষ্ট হবে কিনা সেদিকে আগ্রহ থাকে বেশি। নতুন বছর মানেই কবে মহালয়া, কবে ষষ্ঠী তা জানার জন্য এখানে চোখ রাখুন…
২০২৩ সালে মহালয়া পড়েছে ১৪ অক্টোবর শনিবার। পুজো শুরু হবে অক্টোবরের তৃতীয় সপ্তাহে। অর্থাত সেই সময় পুজোর সময় ন বেশ খানিকটা শীত শীত ভাবও থাকতে পারে। গায়ে নিতে হতে পারে পাতলা চাদর। পঞ্চমী পড়েছে ১৯ অক্টোবর বৃহস্পতিবার। দুর্গার বোধন ২০ অক্টোবর, সপ্তমী ও অষ্টমী পড়েছে ২১ ও ২২ অক্টোবর শনি ও রবিবারে। ২৪ অক্টোবর মঙ্গলবার পড়েছে দশমী।
গজ উপর দেবী দুর্গার আগমন
চরণাযুধ উপর দেবী দুর্গা প্রস্থান
প্রতি বছর দুর্গার আগমন ও গমন পৃথক পৃথক বাহনে হয়। আগামী বছর দেবী দুর্গার আগমন ঘটবে গজের উপর বসে। প্রশ্ন হল, পরের বছর শুভ না অশুভের ইঙ্গিত , কিসের বার্তা বহন করছেন?
Disclaimer: এখানে উপলব্ধ তথ্য শুধুমাত্র বিশ্বাস এবং তথ্যের উপর ভিত্তি করে। এখানে উল্লেখ করা গুরুত্বপূর্ণ যে টিভিনাইন বাংলা কোনও বিশ্বাস বা তথ্য নিশ্চিত করে না। কোনও তথ্য বা বিশ্বাস অনুশীলন করার আগে একজন বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করুন।