Palmistry: দুর্ঘটনা নাকি স্বাভাবিক! হাতের এই রেখাতেই লুকিয়ে রয়েছে মৃত্যুর ইঙ্গিত
Head Reading: কখনও দুর্ঘটনায় আবার স্বাভাবিক নিয়ম মেনেই মৃত্য়ু নেমে আসে মানুষের মধ্যে। তবে এই সত্যটাও আগাম জানা সম্ভব। তা থেকে সাবধানে হওয়ায়ও স্বাভাবিক। কত বছর বাঁচবেন, জীবন কীভাবে কাটবে, তা জানার জন্য় অনেকেরই আগ্রহ রয়েছে। আর তা জানার জন্য় হিন্দুশাস্ত্রে রয়েছে হস্তরেখা বিদ্যা।

জন্ম হলে মৃত্যু অনিবার্য। আর এটাই সর্বজনীন সত্য়। পৃথিবীতে যাঁরা জন্মগ্রহণ করেছেন, তাদের কোনও না কোনও সময় মৃত্যু হবেই। মৃত্যু নিয়ে মানুষের মধ্য়ে এক ভয় কাজ করে। কখনও দুর্ঘটনায় আবার স্বাভাবিক নিয়ম মেনেই মৃত্য়ু নেমে আসে মানুষের মধ্যে। তবে এই সত্যটাও আগাম জানা সম্ভব। তা থেকে সাবধানে হওয়ায়ও স্বাভাবিক। কত বছর বাঁচবেন, জীবন কীভাবে কাটবে, তা জানার জন্য় অনেকেরই আগ্রহ রয়েছে। আর তা জানার জন্য় হিন্দুশাস্ত্রে রয়েছে হস্তরেখা বিদ্যা। হস্তরেখাচর্চার মধ্য়ে লুকিয়ে রয়েছে মানুষের সবকিছু। হাতের তালু দেখেই বলা সম্ভব একজন মানুষ কতদিন বাঁচবেন। শুধু তাই নয়, মৃত্যু কীভাবে হবে তাও জানা সম্ভব। মৃত্যু শিয়রে কিনা, তাও বলা সম্ভব। নিজেই নিজের রেখা দেখে মৃত্যু কীভাবে ঘটবে, তা জানতে চাইলে জেনে নিন এখানে…
– হস্তরেখা বিজ্ঞান অনুসারে, যদি কোনও ব্যক্তির হাতে জীবন রেখায় তারার চিহ্ন থাকে তাহলে সেই ব্যক্তির মৃত্যু স্বাভাবিক নিয়মে ঘটে না। তারা দুর্ভিক্ষ, রোগ, খুন বা আত্মহত্যার কারণে মারা যান।
– জীবনরেখা বন্ধ হয়ে গেলে বা অন্য কোনও অনুভূমিক রেখা কেটে গেলে সেই ব্যক্তির মৃত্যু আচমকা হয়ে থাকে। খুব অল্প বয়সেই মারা যান তাঁরা।
– যদি কোনও ব্যক্তির হাতের তালুতে জীবনরেখার শেষে একটি বিন্দুর মতো স্পট থাকে, তাহলে সেই ব্যক্তি কঠিন রোগে ভুগে বা দুর্ঘটনার কারণে মৃত্যু বরণ করতে পারেন। কোন রোগ ব্য়ক্তির মৃত্যু হতে পারে, তা একমাত্র দক্ষ হস্তরেখাবিশারদই বলতে পারবেন।
– যদি কোনও ব্যক্তির জীবনরেখা পরিষ্কার, গভীর ও গোলাপী হয় ও এই তিন ভিন্ন অংশে বিভক্ত হয়, তাহলে সেই ব্যক্তি খুব কম বয়সেই মারা যেতে পারেন।
– হাতের তালুতে আয়ুরেখার শুরুতে গভীর ও পুরু হয়, ও পরে পাতলা হয়ে যায়, তাহলে সেই ব্য়ক্তি ব্যক্তির মৃত্যু খুবই বেদনাদায়ক হয়ে থাকে। রোগভোগের কারণে শরীর ধীরে ধীরে অচল করে দেয়। খুব কষ্ট পেয়েই মৃত্যু হয়ে থাকে তাঁর।





