Sachin Tendulkar: ০,০,১! বন্ধুদের যা অজুহাত দিয়েছিলেন সচিন তেন্ডুলকর

Sachin Tendulkar on 0,0,1: সেই এক রান প্রসঙ্গে সচিন বলেন, 'তৃতীয় ম্যাচে আমি সম্ভবত ৫-৬ বলে ১ রান করেছিলাম। তারপরই আউট। এতেও কেন জানি না প্রচণ্ড খুশি ছিলাম। ১ রান হলেও করেছি। বান্দ্রা থেকে শিবাজি পার্কে বাসে ফেরাটা উপভোগ করছিলাম। একটাই তৃপ্তি ছিল, আমি এক রান করেছি। সে সময়ই উপলব্ধি করেছিলাম একটা রানও কতটা জরুরি। পরবর্তীতে অনেকের কাছেই শুনেছি, একটা রান অনেক পার্থক্য গড়ে দিতে পারে। জিততেও পারি, হারতেও পারি।'

Sachin Tendulkar: ০,০,১! বন্ধুদের যা অজুহাত দিয়েছিলেন সচিন তেন্ডুলকর
Image Credit source: PTI
Follow Us:
| Updated on: Jan 31, 2024 | 8:57 PM

মুম্বই: সর্বকালের সেরা ব্যাটার। মাস্টার ব্লাস্টার সচিন তেন্ডুলকরের কেরিয়ারে ব্যর্থতার দিনও রয়েছে। কিছু মজার ঘটনাও। ছেলেবেলার সেই মজার কথাই ভাগ করে নিলেন মাস্টার ব্লাস্টার। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সেঞ্চুরির সেঞ্চুরি রয়েছে সচিন তেন্ডুলকরের। এই রেকর্ড কোনওদিন ভাঙবে কিনা, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। কেরিয়ারে নানা সাফল্য। সেই সচিন তেন্ডুলকরের ০,০,১-এর স্কোর নিয়ে মজার অজুহাত! কী বলছেন মাস্টার ব্লাস্টার? বিস্তারিত জেনে নিন TV9 Bangla Sports-এর এই প্রতিবেদনে।

জীবনের প্রথম ম্যাচ। এই ছিল আলোচনার বিষয়। ইন্ডিয়ান স্ট্রিট প্রিমিয়ার লিগের একটি ইভেন্টে সচিনের থেকে উঠে এল দুর্দান্ত তথ্য। একশো সেঞ্চুরির মালিক ১ রান করেই আনন্দে বাড়ি ফিরেছিলেন! সচিন বলছেন, ‘জীবনের প্রথম ম্যাচ। কলোনিতে আমিই ছিলাম সেরা ব্যাটার। সাহিত্য সহবাসের সমস্ত বন্ধুদের ডেকেছি আমার খেলা দেখার জন্য। সব বন্ধুই এসেছে। আমি প্রথম বলেই আউট। গলি ক্রিকেটে যেগুলো চলে এমন অজুহাতও তৈরি করেছিলাম। ওদের বলি, বলটা এত নীচু হয়ে এসেছিল। সকলেই আমার জবাবে বিশ্বাস করেছিল।’

এখানেই শেষ নয়। এরপরও জিরো! সচিন যোগ করলেন, ‘পরের ম্যাচে আবারও ওদের আসতে বলি। ফের প্রথম বলেই আউট। এ বার অজুহাত দিই, বলটা এত বাউন্স খেয়েছিল। সব দোষ পিচের, আমার নয়। তৃতীয় ম্যাচে আর কাউকে ডাকিনি। মনে হয়েছিল, কেন ওদের সময় নষ্ট করাব। সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, একাই যাব।’ জীবনে ১ রানের মূল্য সে সময়ই উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন। মাস্টার ব্লাস্টার সেই কথাই জানান।

সেই এক রান প্রসঙ্গে সচিন বলেন, ‘তৃতীয় ম্যাচে আমি সম্ভবত ৫-৬ বলে ১ রান করেছিলাম। তারপরই আউট। এতেও কেন জানি না প্রচণ্ড খুশি ছিলাম। ১ রান হলেও করেছি। বান্দ্রা থেকে শিবাজি পার্কে বাসে ফেরাটা উপভোগ করছিলাম। একটাই তৃপ্তি ছিল, আমি এক রান করেছি। সে সময়ই উপলব্ধি করেছিলাম একটা রানও কতটা জরুরি। পরবর্তীতে অনেকের কাছেই শুনেছি, একটা রান অনেক পার্থক্য গড়ে দিতে পারে। জিততেও পারি, হারতেও পারি।’